আদালত প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে নগর ছাত্রলীগের সহসম্পাদক ও সিটি কলেজ ছাত্রলীগের নেতা সুদীপ্ত বিশ্বাস হত্যা মামলার অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি আরেক দফা পিছিয়ে গেল। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মুহাম্মদ আমিরুল ইসলামের আদালতে অভিযোগ শুনানির দিন ধার্য ছিল। এর আগে ১৯ জানুয়ারি ও ২২ মার্চ অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল।
মহানগর পিপি মো. ফখরুদ্দীন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
বাদীর আইনজীবী শৈবাল দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আদালত অভিযোগ শুনানির জন্য ২০ জুন পরবর্তী দিন ঠিক করেছেন।
মামলার বাদী ও সুদীপ্তর বাবা অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক মেঘনাথ বিশ্বাস হত্যা মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বদলির দাবি জানান। আজ আদালত প্রাঙ্গণে আজকের পত্রিকার কাছে হতাশা ব্যক্ত করে তিনি এ কথা বলেন।
২০১৭ সালের ৬ অক্টোবর ভোরে সন্ত্রাসীরা মোটরসাইকেল ও ট্যাক্সিযোগে নগরীর সদরঘাট নালাপাড়ার বাসায় হানা দিয়ে ঘুমন্ত সুদীপ্তকে টেনেহিঁচড়ে বাইরে নিয়ে আসে। বাড়ির সামনেই তাঁকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় সুদীপ্তর বাবা স্কুলশিক্ষক মেঘনাথ বিশ্বাস অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) গত বছর ৩ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের নেতা দিদারুল আলম মাসুমসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে সুদীপ্ত হত্যা মামলায় অভিযোগপত্র দেয়।
জানা যায়, সুদীপ্ত সাবেক সিটি মেয়র ও আওয়ামী লীগের নেতা মরহুম এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর অনুসারী। তিনি চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজের ছাত্র ছিলেন। কলেজের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেসবুকে লেখালেখি করায় তাঁকে হত্যা করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে আসে। আর দিদারুল আলম মাসুম চট্টগ্রামের লালখান বাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। তিনি সাবেক মেয়র আ জ ম নাছিরের অনুসারী ছিলেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, দিদারের নির্দেশে এ খুনের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া আইনুল কাদের হত্যাকাণ্ডের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
চট্টগ্রামে নগর ছাত্রলীগের সহসম্পাদক ও সিটি কলেজ ছাত্রলীগের নেতা সুদীপ্ত বিশ্বাস হত্যা মামলার অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি আরেক দফা পিছিয়ে গেল। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মুহাম্মদ আমিরুল ইসলামের আদালতে অভিযোগ শুনানির দিন ধার্য ছিল। এর আগে ১৯ জানুয়ারি ও ২২ মার্চ অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল।
মহানগর পিপি মো. ফখরুদ্দীন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
বাদীর আইনজীবী শৈবাল দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আদালত অভিযোগ শুনানির জন্য ২০ জুন পরবর্তী দিন ঠিক করেছেন।
মামলার বাদী ও সুদীপ্তর বাবা অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক মেঘনাথ বিশ্বাস হত্যা মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বদলির দাবি জানান। আজ আদালত প্রাঙ্গণে আজকের পত্রিকার কাছে হতাশা ব্যক্ত করে তিনি এ কথা বলেন।
২০১৭ সালের ৬ অক্টোবর ভোরে সন্ত্রাসীরা মোটরসাইকেল ও ট্যাক্সিযোগে নগরীর সদরঘাট নালাপাড়ার বাসায় হানা দিয়ে ঘুমন্ত সুদীপ্তকে টেনেহিঁচড়ে বাইরে নিয়ে আসে। বাড়ির সামনেই তাঁকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় সুদীপ্তর বাবা স্কুলশিক্ষক মেঘনাথ বিশ্বাস অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) গত বছর ৩ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের নেতা দিদারুল আলম মাসুমসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে সুদীপ্ত হত্যা মামলায় অভিযোগপত্র দেয়।
জানা যায়, সুদীপ্ত সাবেক সিটি মেয়র ও আওয়ামী লীগের নেতা মরহুম এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর অনুসারী। তিনি চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজের ছাত্র ছিলেন। কলেজের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেসবুকে লেখালেখি করায় তাঁকে হত্যা করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে আসে। আর দিদারুল আলম মাসুম চট্টগ্রামের লালখান বাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। তিনি সাবেক মেয়র আ জ ম নাছিরের অনুসারী ছিলেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, দিদারের নির্দেশে এ খুনের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া আইনুল কাদের হত্যাকাণ্ডের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে