টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
আবারও প্রায় ২৪ কেজি ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ ধরেছেন সেন্টমার্টিন পশ্চিমপাড়ার আব্দুল গনি। গনি তাঁর এলাকায় দাম হাঁকিয়েছেন সাড়ে ৩ লাখ টাকা। দরকষাকষি করে নুর আহমদ সওদাগরের কাছে ৮৫ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করে দেন তিনি।
আজ শনিবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ৮ টার দিকে সেন্টমার্টিন পশ্চিমপাড়া সৈকত থেকে গনির জালে আবারও ধরা পড়ে ২৪ কেজি ওজনের কালো পোয়া। স্থানীরা এই মাছকে বলেন ‘কালা পোপা’। দুপুর ১টার দিকে বাজারে ৮৫ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করা হয়। স্ত্রী মাছ হওয়ায় চড়া দামে বেচা যায়নি বলে জানান গনি।
নিয়মমাফিক মাছ ধরা নিয়ে বেজায় খুশি সুলতান আহমদের ছেলে গনি। তিনি জানান, প্রতিদিনের মতো ট্রলার নিয়ে ভোরে মাছ শিকারে যায় তাঁর দলবল। সকাল ৮টার দিকে জাল টানতে গিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের সঙ্গে বিশাল একটি মাছ দেখে সবাই খুশিতে আত্মহারা। ট্রলার তীরে পৌঁছালে অন্যান্য মাছের সঙ্গে এটিও বাজারে তোলেন গনি। দাম হাঁকান ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। তবে স্ত্রী মাছ হওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে পারেননি।
গনির জালে বারবার দামি পোয়া ধরা পড়ায় তাঁর ভাগ্য বদলের কথা সেন্টমার্টিনবাসীর মুখে মুখে। সর্বশেষ ধরা পড়ে ৮ নভেম্বর (মঙ্গলবার) ভোররাতে ৬০ কেজি ওজনের দুটি বড় পোয়া মাছ। মাছ দুটি কক্সবাজারের মৎস্য ব্যবসায়ী ইসহাকের কাছে ৮ লাখ টাকায় বিক্রি করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর গণি ৩৪ কেজি ওজনের একটি পোয়া মাছ বিক্রি করেছিলেন, যার মূল্য ছিল ১০ লাখ টাকা। ২০২০ সালের ২০ নভেম্বর গনি আবারও পোয়া মাছ বিক্রি করেছিলেন ৬ লাখ টাকায়।
গনি বলেন, মাছ বিক্রি করে দুটো মাছ ধরার ট্রলার, ৪০টি জাল ক্রয়ের মাধ্যমে বিনিয়োগ করি। সেই সঙ্গে বাড়িটিও করা হয়। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে হলেও পুরো পরিবারে ২০ জনের মতো সদস্যসংখ্যা রয়েছে বলে জানান তিনি।
ব্যবসায়ীরা জানান, পোয়া মাছ চড়া দামে রপ্তানি করা হয়। বিশেষ করে এই মাছের বায়ুথলী মেডিকেল কেমিক্যাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, ‘গনি মাছ শিকার করে ধনীর পথে। এটি তাঁর জন্য ভাগ্য।’
আবারও প্রায় ২৪ কেজি ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ ধরেছেন সেন্টমার্টিন পশ্চিমপাড়ার আব্দুল গনি। গনি তাঁর এলাকায় দাম হাঁকিয়েছেন সাড়ে ৩ লাখ টাকা। দরকষাকষি করে নুর আহমদ সওদাগরের কাছে ৮৫ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করে দেন তিনি।
আজ শনিবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ৮ টার দিকে সেন্টমার্টিন পশ্চিমপাড়া সৈকত থেকে গনির জালে আবারও ধরা পড়ে ২৪ কেজি ওজনের কালো পোয়া। স্থানীরা এই মাছকে বলেন ‘কালা পোপা’। দুপুর ১টার দিকে বাজারে ৮৫ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করা হয়। স্ত্রী মাছ হওয়ায় চড়া দামে বেচা যায়নি বলে জানান গনি।
নিয়মমাফিক মাছ ধরা নিয়ে বেজায় খুশি সুলতান আহমদের ছেলে গনি। তিনি জানান, প্রতিদিনের মতো ট্রলার নিয়ে ভোরে মাছ শিকারে যায় তাঁর দলবল। সকাল ৮টার দিকে জাল টানতে গিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের সঙ্গে বিশাল একটি মাছ দেখে সবাই খুশিতে আত্মহারা। ট্রলার তীরে পৌঁছালে অন্যান্য মাছের সঙ্গে এটিও বাজারে তোলেন গনি। দাম হাঁকান ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। তবে স্ত্রী মাছ হওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে পারেননি।
গনির জালে বারবার দামি পোয়া ধরা পড়ায় তাঁর ভাগ্য বদলের কথা সেন্টমার্টিনবাসীর মুখে মুখে। সর্বশেষ ধরা পড়ে ৮ নভেম্বর (মঙ্গলবার) ভোররাতে ৬০ কেজি ওজনের দুটি বড় পোয়া মাছ। মাছ দুটি কক্সবাজারের মৎস্য ব্যবসায়ী ইসহাকের কাছে ৮ লাখ টাকায় বিক্রি করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর গণি ৩৪ কেজি ওজনের একটি পোয়া মাছ বিক্রি করেছিলেন, যার মূল্য ছিল ১০ লাখ টাকা। ২০২০ সালের ২০ নভেম্বর গনি আবারও পোয়া মাছ বিক্রি করেছিলেন ৬ লাখ টাকায়।
গনি বলেন, মাছ বিক্রি করে দুটো মাছ ধরার ট্রলার, ৪০টি জাল ক্রয়ের মাধ্যমে বিনিয়োগ করি। সেই সঙ্গে বাড়িটিও করা হয়। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে হলেও পুরো পরিবারে ২০ জনের মতো সদস্যসংখ্যা রয়েছে বলে জানান তিনি।
ব্যবসায়ীরা জানান, পোয়া মাছ চড়া দামে রপ্তানি করা হয়। বিশেষ করে এই মাছের বায়ুথলী মেডিকেল কেমিক্যাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, ‘গনি মাছ শিকার করে ধনীর পথে। এটি তাঁর জন্য ভাগ্য।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে