চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
সারা দেশে ভারী বৃষ্টি ও ঝোড়ো বাতাসের প্রভাবে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। টানা ৩৪ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ না থাকায় উপজেলার ১ লাখ ৩৫ হাজার গ্রাহক দুর্ভোগে পড়েছেন।
বিদ্যুৎ না থাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ করতে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিদ্যুৎনির্ভর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও বন্ধ রয়েছে।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চকরিয়া আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে জানা গেছে, টানা বৃষ্টি ও ঝোড়ো বাতাসের প্রভাবে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভায় গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের ওপর। এতে খুঁটি হেলে পড়ে এবং তার ছিঁড়ে যায়। ফলে ৩৩ কেভি লাইনে ক্রটি দেখা দেয়, যার ফলে পিডিবি ও পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন বন্ধ হয়ে যায়।
চকরিয়া উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৯৫ হাজার এবং পিডিবির অধীনে পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার। এ ছাড়া পেকুয়া ও লামা উপজেলার ফাইতং এলাকায়ও বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে।
পিডিবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি জানিয়েছে, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১২০ কিলোমিটার বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন রয়েছে। পিডিবি বর্তমানে ভেঙে পড়া গাছের ডালপালা সরানোর কাজ করছে এবং পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির শতাধিক কর্মী ক্ষতিগ্রস্ত লাইন সচল করতে মাঠে কাজ শুরু করেছেন। তাঁরা দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনঃস্থাপন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
চকরিয়া পৌরসভার বাসিন্দা মোহাম্মদ হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল দুপুর ১২টার পর থেকে বিদ্যুৎ নেই। এখন বাসায় পানি নেই, বাধ্য হয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ করতে হচ্ছে।
কোনাখালীর বাংলা বাজার এলাকার আমিনুল করিম বলেন, দেড় দিন ধরে বিদ্যুৎ নেই, ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। বৃষ্টি কমলেও এখনো বিদ্যুৎ আসেনি। মোবাইল ফোনে চার্জ দেওয়া যাচ্ছে না এবং কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না। জনজীবনে অস্থিরতা বিরাজ করছে।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চকরিয়া জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. এমরান গণি বলেন, ‘বৃষ্টির ফলে গাছপালা বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে পড়েছে, যার কারণে বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন হয়েছে। বৃষ্টির মধ্যেও আমরা লাইন চালু করার কাজ করছি। প্রধান লাইনে বিদ্যুৎ চালু করার জন্য কাজ চলমান রয়েছে।’
পিডিবির চকরিয়া বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী নূর নবী বাবু বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে অসংখ্য জায়গায় গাছপালা পড়েছে, যার কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহে ক্রটি দেখা দিয়েছে। গাছ সরানোর পর বিদ্যুৎ সরবরাহ আবার চালু করা হবে।’
সারা দেশে ভারী বৃষ্টি ও ঝোড়ো বাতাসের প্রভাবে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। টানা ৩৪ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ না থাকায় উপজেলার ১ লাখ ৩৫ হাজার গ্রাহক দুর্ভোগে পড়েছেন।
বিদ্যুৎ না থাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ করতে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিদ্যুৎনির্ভর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও বন্ধ রয়েছে।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চকরিয়া আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে জানা গেছে, টানা বৃষ্টি ও ঝোড়ো বাতাসের প্রভাবে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভায় গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের ওপর। এতে খুঁটি হেলে পড়ে এবং তার ছিঁড়ে যায়। ফলে ৩৩ কেভি লাইনে ক্রটি দেখা দেয়, যার ফলে পিডিবি ও পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন বন্ধ হয়ে যায়।
চকরিয়া উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৯৫ হাজার এবং পিডিবির অধীনে পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার। এ ছাড়া পেকুয়া ও লামা উপজেলার ফাইতং এলাকায়ও বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে।
পিডিবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি জানিয়েছে, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১২০ কিলোমিটার বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন রয়েছে। পিডিবি বর্তমানে ভেঙে পড়া গাছের ডালপালা সরানোর কাজ করছে এবং পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির শতাধিক কর্মী ক্ষতিগ্রস্ত লাইন সচল করতে মাঠে কাজ শুরু করেছেন। তাঁরা দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনঃস্থাপন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
চকরিয়া পৌরসভার বাসিন্দা মোহাম্মদ হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল দুপুর ১২টার পর থেকে বিদ্যুৎ নেই। এখন বাসায় পানি নেই, বাধ্য হয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ করতে হচ্ছে।
কোনাখালীর বাংলা বাজার এলাকার আমিনুল করিম বলেন, দেড় দিন ধরে বিদ্যুৎ নেই, ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। বৃষ্টি কমলেও এখনো বিদ্যুৎ আসেনি। মোবাইল ফোনে চার্জ দেওয়া যাচ্ছে না এবং কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না। জনজীবনে অস্থিরতা বিরাজ করছে।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চকরিয়া জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. এমরান গণি বলেন, ‘বৃষ্টির ফলে গাছপালা বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে পড়েছে, যার কারণে বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন হয়েছে। বৃষ্টির মধ্যেও আমরা লাইন চালু করার কাজ করছি। প্রধান লাইনে বিদ্যুৎ চালু করার জন্য কাজ চলমান রয়েছে।’
পিডিবির চকরিয়া বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী নূর নবী বাবু বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে অসংখ্য জায়গায় গাছপালা পড়েছে, যার কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহে ক্রটি দেখা দিয়েছে। গাছ সরানোর পর বিদ্যুৎ সরবরাহ আবার চালু করা হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
৩৫ মিনিট আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
১ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকায় বর্তমানে চলা প্রায় ২৫ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার মধ্যে অন্তত ৫ হাজার অবৈধ। বৈধ রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ দরকারি কাগজপত্র ছাড়াই এগুলো চলছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ডিটিসিএতে এক সভায় রাজধানীতে বৈধ সিএনজিচালি
১ ঘণ্টা আগে