নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বিজ্ঞাপনে পার্বত্য জেলা বান্দরবানকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করায় ইউনিলিভারের একটি বিজ্ঞাপন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার ইউনিলিভারের তাজা চা-এর বিজ্ঞাপনের প্রচার বন্ধ করতে সব টেলিভিশন এবং জাতীয় দৈনিকের অনলাইন ভার্সনগুলোকে অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে তথ্য অধিদপ্তর।
সেখানে বলা হয়েছে, ‘আমার কাজটি করে না দিলে তোমাকে ওভার নাইট বান্দরবান পাঠিয়ে দিব’ বিজ্ঞাপনে বান্দরবান জেলা খারাপ জায়গা, দুর্গম এলাকা, বসবাসের অনুপযুক্ত ইত্যাদি চিহ্নিত হওয়ায় এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হলো।
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সপ্তম বৈঠকে এই বিজ্ঞাপনের প্রচার বন্ধের সুপারিশ করা হয় বলে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার জানান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, `বিজ্ঞাপনটি মূলত টিভিতে প্রচারের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে। টিভির পাশাপাশি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের অনলাইন ভার্সনেও এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয়। এ জন্য আমরা টিভি ও দৈনিক পত্রিকার অনলাইনগুলোকে এই বিজ্ঞাপন প্রচার না করার অনুরোধ জানিয়েছি।'
তথ্য অধিদপ্তরের চিঠিতে বিজ্ঞাপনের একটি বাক্য জুড়ে দেওয়া হলেও সেটি কোন কোম্পানির, তা বলা হয়নি। তথ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, বিজ্ঞাপনটি ইউনিলিভারের তাজা চা-এর।
বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, একজন ব্যক্তি তাঁর ভাতিজার চাকরির হচ্ছে কি না, সেই খোঁজ নিতে একটি অফিসে যান। এ সময় তিনি একজন নারী কর্মকর্তাকে সেই তথ্য জানাতে বলেন। কিন্তু ওই নারী কর্মকর্তা বিষয়টিকে গোপনীয় বলে জানানো যাবে না বলে জানান। এ সময় ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমার ভাতিজার চাকরি যদি না হয়, আপনারে ওভার নাইট বান্দরবান পাঠায় দেব।’
ঢাকা: বিজ্ঞাপনে পার্বত্য জেলা বান্দরবানকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করায় ইউনিলিভারের একটি বিজ্ঞাপন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার ইউনিলিভারের তাজা চা-এর বিজ্ঞাপনের প্রচার বন্ধ করতে সব টেলিভিশন এবং জাতীয় দৈনিকের অনলাইন ভার্সনগুলোকে অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে তথ্য অধিদপ্তর।
সেখানে বলা হয়েছে, ‘আমার কাজটি করে না দিলে তোমাকে ওভার নাইট বান্দরবান পাঠিয়ে দিব’ বিজ্ঞাপনে বান্দরবান জেলা খারাপ জায়গা, দুর্গম এলাকা, বসবাসের অনুপযুক্ত ইত্যাদি চিহ্নিত হওয়ায় এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হলো।
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সপ্তম বৈঠকে এই বিজ্ঞাপনের প্রচার বন্ধের সুপারিশ করা হয় বলে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার জানান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, `বিজ্ঞাপনটি মূলত টিভিতে প্রচারের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে। টিভির পাশাপাশি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের অনলাইন ভার্সনেও এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয়। এ জন্য আমরা টিভি ও দৈনিক পত্রিকার অনলাইনগুলোকে এই বিজ্ঞাপন প্রচার না করার অনুরোধ জানিয়েছি।'
তথ্য অধিদপ্তরের চিঠিতে বিজ্ঞাপনের একটি বাক্য জুড়ে দেওয়া হলেও সেটি কোন কোম্পানির, তা বলা হয়নি। তথ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, বিজ্ঞাপনটি ইউনিলিভারের তাজা চা-এর।
বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, একজন ব্যক্তি তাঁর ভাতিজার চাকরির হচ্ছে কি না, সেই খোঁজ নিতে একটি অফিসে যান। এ সময় তিনি একজন নারী কর্মকর্তাকে সেই তথ্য জানাতে বলেন। কিন্তু ওই নারী কর্মকর্তা বিষয়টিকে গোপনীয় বলে জানানো যাবে না বলে জানান। এ সময় ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমার ভাতিজার চাকরি যদি না হয়, আপনারে ওভার নাইট বান্দরবান পাঠায় দেব।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে