ফেনী প্রতিনিধি
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ফেনীতে নাশকতার দুই মামলায় গ্রেপ্তার-আতঙ্কে আছেন বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা। স্থানীয় শীর্ষ নেতাদের অভিযোগ, ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী ও পুলিশ যৌথভাবে জাতীয়তাবাদী নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা ও নির্যাতনের পর গ্রেপ্তার করছে।
দুটি মামলায় ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন স্থানীয় বিএনপির অসংখ্য নেতা-কর্মী। মামলা দুটির এজাহারে স্থানীয় বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের নামও রয়েছে। তবে শুরু থেকেই এর সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করে আসছেন তাঁরা।
জেলা বিএনপির নেতারা বলছেন, পুলিশের দায়ের করা দুই মামলায় এজাহারের নাম না থাকলেও জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোর শতাধিক নেতা-কর্মী এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছেন। এমনকি ঘটনার সময় ফেনীতে অবস্থান করেননি এবং অসুস্থ হয়ে শয্যাশায়ী অনেককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ফেনী জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আলাল উদ্দিন আলাল বলেন, ’সরকার এই আন্দোলনকে ভিন্ন দিকে নিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের গণগ্রেপ্তার করছে। গ্রামে গ্রামে পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা করছে। অনেকে অসুস্থ ও জেলার বাইরে অবস্থান করেও গ্রেপ্তার হয়েছেন। যাঁরা গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের কারও নাম এফআইআরে নেই। আমাদের ওপর চূড়ান্ত বর্বরতা চলছে।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ বাহার বলেন, আওয়ামী সন্ত্রাসী ও পুলিশ প্রশাসনের এমন ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানাই। অবিলম্বে সব হামলা, মামলা, গুম, খুন ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। গ্রেপ্তার সব নেতা-কর্মীকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ফেনী সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শুসেন চন্দ্র শীল বলেন, বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা বা এই ধরনের কোনো কিছু ঘটেনি। যারা রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতি করেছে, তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে সেখানে আওয়ামী লীগ বা সহযোগী সংগঠনের কোনো নেতা-কর্মীর সংশ্লিষ্টতা নেই। ফেনীতে অতীতে এই ধরনের হিংসাত্মক রাজনীতি হয়নি, আগামীতেও হবে না।
ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) থোয়াই অংপ্রু মারমা জানিয়েছেন, নাশকতার দুই মামলায় এখন পর্যন্ত ৯৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিভিন্ন সিসিটিভি ফুটেজ এবং গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ফেনীতে নাশকতার দুই মামলায় গ্রেপ্তার-আতঙ্কে আছেন বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা। স্থানীয় শীর্ষ নেতাদের অভিযোগ, ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী ও পুলিশ যৌথভাবে জাতীয়তাবাদী নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা ও নির্যাতনের পর গ্রেপ্তার করছে।
দুটি মামলায় ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন স্থানীয় বিএনপির অসংখ্য নেতা-কর্মী। মামলা দুটির এজাহারে স্থানীয় বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের নামও রয়েছে। তবে শুরু থেকেই এর সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করে আসছেন তাঁরা।
জেলা বিএনপির নেতারা বলছেন, পুলিশের দায়ের করা দুই মামলায় এজাহারের নাম না থাকলেও জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোর শতাধিক নেতা-কর্মী এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছেন। এমনকি ঘটনার সময় ফেনীতে অবস্থান করেননি এবং অসুস্থ হয়ে শয্যাশায়ী অনেককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ফেনী জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আলাল উদ্দিন আলাল বলেন, ’সরকার এই আন্দোলনকে ভিন্ন দিকে নিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের গণগ্রেপ্তার করছে। গ্রামে গ্রামে পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা করছে। অনেকে অসুস্থ ও জেলার বাইরে অবস্থান করেও গ্রেপ্তার হয়েছেন। যাঁরা গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের কারও নাম এফআইআরে নেই। আমাদের ওপর চূড়ান্ত বর্বরতা চলছে।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ বাহার বলেন, আওয়ামী সন্ত্রাসী ও পুলিশ প্রশাসনের এমন ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানাই। অবিলম্বে সব হামলা, মামলা, গুম, খুন ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। গ্রেপ্তার সব নেতা-কর্মীকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ফেনী সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শুসেন চন্দ্র শীল বলেন, বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা বা এই ধরনের কোনো কিছু ঘটেনি। যারা রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতি করেছে, তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে সেখানে আওয়ামী লীগ বা সহযোগী সংগঠনের কোনো নেতা-কর্মীর সংশ্লিষ্টতা নেই। ফেনীতে অতীতে এই ধরনের হিংসাত্মক রাজনীতি হয়নি, আগামীতেও হবে না।
ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) থোয়াই অংপ্রু মারমা জানিয়েছেন, নাশকতার দুই মামলায় এখন পর্যন্ত ৯৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিভিন্ন সিসিটিভি ফুটেজ এবং গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে