চাঁদপুর প্রতিনিধি
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘সমাজের কাছে আপনাদের (ইমাম) কথা গুরুত্ব বহন করে। মানুষকে সঠিক পথে রাখা আপনাদের একটা বড় দায়িত্ব। একটি চক্র বইয়ের মাধ্যমে ইসলাম ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে বলে অপপ্রচার করছে। আল্লাহ ছাড়া কী কেউ ইসলাম ধ্বংস করতে পারবে? ইসলামের সেবা বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যার হাতেই হয়েছে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাতে চাঁদপুর শহরের কদমতলা নিজ বাসভবনে সদর উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের খতিব ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আমি সেবা করার সুযোগ পেয়েছি এবং এত বড় সম্মানের জায়গায় আসতে পেরেছি। আপনাদের মাথা ছোট হয় এমন কোনো কাজ আমি কখনো করিনি। অভিযোগ উঠলে তার সত্যতা যাচাই করতে হবে। মিথ্যা প্রচারে অংশ নিলে নিজের দায়িত্ব পালন করা হলো না।’
মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে পরিবর্তনের গতি বেশি। ক্ষণে ক্ষণে নতুন নতুন প্রযুক্তি আসছে। সবার সন্তানরা যেন প্রযুক্তির সঙ্গে এগিয়ে যেতে পারে সে ধরনের শিক্ষার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। যেটা সত্য না, তা বইতে আসতে পারে না। কুচক্রি মহল বানর থেকে মানুষ হয়েছে এ কথাটা ছড়াচ্ছে। আর কিছু মানুষ তার পেছনেই দৌড়াচ্ছে যাচাই না করে।’
চলমান রাজনীতি প্রসঙ্গে দীপু মনি বলেন, ‘সরকার কি ধাক্কা দিয়া ফেলার জিনিস! আজকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে কেউ না খেয়ে থাকে না। সবার ছেলে মেয়েরা স্কুলে যায়, উপবৃত্তি পায়। শেখ হাসিনার সময়ে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যে মানুষের কল্যাণে কাজ করে তাকে কি ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়া যায়! যখন কোন ইস্যু পাচ্ছে না তখন বই নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
চাঁদপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মিলন মাহমুদ। উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি ডা. জে আর ওয়াজেদ টিপু, সাংগঠনিক সম্পাদক তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটওয়ারী, পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক রুহুল আমিন।
সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ইমাম সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাওলানা কেফায়েত উল্লাহ এবং স্বাগত বক্তব্য দেন কালেক্টরেট জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মো. মোশাররফ হোসেন।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘সমাজের কাছে আপনাদের (ইমাম) কথা গুরুত্ব বহন করে। মানুষকে সঠিক পথে রাখা আপনাদের একটা বড় দায়িত্ব। একটি চক্র বইয়ের মাধ্যমে ইসলাম ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে বলে অপপ্রচার করছে। আল্লাহ ছাড়া কী কেউ ইসলাম ধ্বংস করতে পারবে? ইসলামের সেবা বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যার হাতেই হয়েছে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাতে চাঁদপুর শহরের কদমতলা নিজ বাসভবনে সদর উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের খতিব ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আমি সেবা করার সুযোগ পেয়েছি এবং এত বড় সম্মানের জায়গায় আসতে পেরেছি। আপনাদের মাথা ছোট হয় এমন কোনো কাজ আমি কখনো করিনি। অভিযোগ উঠলে তার সত্যতা যাচাই করতে হবে। মিথ্যা প্রচারে অংশ নিলে নিজের দায়িত্ব পালন করা হলো না।’
মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে পরিবর্তনের গতি বেশি। ক্ষণে ক্ষণে নতুন নতুন প্রযুক্তি আসছে। সবার সন্তানরা যেন প্রযুক্তির সঙ্গে এগিয়ে যেতে পারে সে ধরনের শিক্ষার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। যেটা সত্য না, তা বইতে আসতে পারে না। কুচক্রি মহল বানর থেকে মানুষ হয়েছে এ কথাটা ছড়াচ্ছে। আর কিছু মানুষ তার পেছনেই দৌড়াচ্ছে যাচাই না করে।’
চলমান রাজনীতি প্রসঙ্গে দীপু মনি বলেন, ‘সরকার কি ধাক্কা দিয়া ফেলার জিনিস! আজকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে কেউ না খেয়ে থাকে না। সবার ছেলে মেয়েরা স্কুলে যায়, উপবৃত্তি পায়। শেখ হাসিনার সময়ে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যে মানুষের কল্যাণে কাজ করে তাকে কি ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়া যায়! যখন কোন ইস্যু পাচ্ছে না তখন বই নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
চাঁদপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মিলন মাহমুদ। উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি ডা. জে আর ওয়াজেদ টিপু, সাংগঠনিক সম্পাদক তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটওয়ারী, পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক রুহুল আমিন।
সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ইমাম সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাওলানা কেফায়েত উল্লাহ এবং স্বাগত বক্তব্য দেন কালেক্টরেট জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মো. মোশাররফ হোসেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪৪ মিনিট আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে