খাগড়াছড়ি ও মানিকছড়ি প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার জালিয়াপাড়া-সিন্দুকছড়ি সড়কে কাঠবোঝাই ট্রাক উল্টে মানিকছড়ির দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় আরও ১০ শ্রমিক আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- মো. আলতাফ হোসেনের ছেলে রাজু আহম্মদ (২৮) ও আবদুল কাদেরের ছেলে মো. ইলিয়াছ হোসেন (৩৫)। রাজু আহম্মদের স্ত্রী ও দুই ছেলেমেয়ে এবং ইলিয়াছ হোসেনের স্ত্রী ও ৩ মেয়ে রয়েছে।
আহতরা হলেন-মো. মনছুর আলীর ছেলে মো. আমিনুল ইসলাম (৫০), সুলতান আহমদের ছেলে আবু সালেহ (৩২), হাতেম আলীর ছেলে শাহ জামাল (৩৮), ফুল মিয়ার ছেলে সাদ্দাম হোসেন (৩৫), মো. হানিফের ছেলে মো. কিছল মিয়া (৩৫), ইউছুপ আলীর ছেলে মো. আলমগীর হোসেন (৪০), আবুল কালামের ছেলে মো. সোহেল রানা (২২), জহুর আলীর ছেলে মো. ইউছুপ মিয়া (৩৭), নুরু মিয়ার ছেলে অহিদুল ইসলাম (৩২) ও আবদুল খালেকের ছেলে চালক মো. মাসুদ হোসেন (২৫)। তাঁরা সকলেই গচ্ছাবিলের অধিবাসী।
হতাহতদের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ৪টার দিকে মানিকছড়ি উপজেলার গচ্ছাবিল এলাকা থেকে একটি ট্রাকে করে চালক মো. মাসুদ হোসেন ১০ জন শ্রমিক নিয়ে গুইমারার সিন্দুকছড়ি এলাকায় যায়। সেখানে কাঠবোঝাই শেষে আজ সকাল ৭টার দিকে গচ্ছাবিলের উদ্দেশ্য রওনা হয়ে তৈকর্মা এলাকায় এলে ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মূল সড়কে উল্টে যায়। এতে শ্রমিকেরা কাঠের নিচে চাপা পড়েন। ঘটনার পরপরই এলাকার লোকজন প্রথমে এগিয়ে এসে তাঁদের উদ্ধার করে মানিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। পরে গুরুতর আহত আলমগীর হোসেনকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মানিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মহিউদ্দীন বলেন, নিহতরা হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছেন। আহতদের মধ্যে একজনকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের এখানেই ভর্তি করানো হয়।
গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রশিদ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল সাড়ে ৭টায় কাঠবোঝাই ট্রাকটি তৈকর্মা এলাকায় উল্টে সড়কের পাশে পড়ে যায়। এ সময় ট্রাকের ওপরে থাকা শ্রমিকেরা এর নিচে চাপা পড়েন। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে মানিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।
মানিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহনুর আলম জানান, ট্রাক উল্টে এমনটি ঘটেছে। দুর্ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ১০ জন। এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। অপরদিকে, দুর্ঘটনাস্থল গুইমারা থানার অধীনে হওয়ায় নিহতদের সুরতহাল শেষে সেখানকার পুলিশের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার জালিয়াপাড়া-সিন্দুকছড়ি সড়কে কাঠবোঝাই ট্রাক উল্টে মানিকছড়ির দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় আরও ১০ শ্রমিক আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- মো. আলতাফ হোসেনের ছেলে রাজু আহম্মদ (২৮) ও আবদুল কাদেরের ছেলে মো. ইলিয়াছ হোসেন (৩৫)। রাজু আহম্মদের স্ত্রী ও দুই ছেলেমেয়ে এবং ইলিয়াছ হোসেনের স্ত্রী ও ৩ মেয়ে রয়েছে।
আহতরা হলেন-মো. মনছুর আলীর ছেলে মো. আমিনুল ইসলাম (৫০), সুলতান আহমদের ছেলে আবু সালেহ (৩২), হাতেম আলীর ছেলে শাহ জামাল (৩৮), ফুল মিয়ার ছেলে সাদ্দাম হোসেন (৩৫), মো. হানিফের ছেলে মো. কিছল মিয়া (৩৫), ইউছুপ আলীর ছেলে মো. আলমগীর হোসেন (৪০), আবুল কালামের ছেলে মো. সোহেল রানা (২২), জহুর আলীর ছেলে মো. ইউছুপ মিয়া (৩৭), নুরু মিয়ার ছেলে অহিদুল ইসলাম (৩২) ও আবদুল খালেকের ছেলে চালক মো. মাসুদ হোসেন (২৫)। তাঁরা সকলেই গচ্ছাবিলের অধিবাসী।
হতাহতদের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ৪টার দিকে মানিকছড়ি উপজেলার গচ্ছাবিল এলাকা থেকে একটি ট্রাকে করে চালক মো. মাসুদ হোসেন ১০ জন শ্রমিক নিয়ে গুইমারার সিন্দুকছড়ি এলাকায় যায়। সেখানে কাঠবোঝাই শেষে আজ সকাল ৭টার দিকে গচ্ছাবিলের উদ্দেশ্য রওনা হয়ে তৈকর্মা এলাকায় এলে ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মূল সড়কে উল্টে যায়। এতে শ্রমিকেরা কাঠের নিচে চাপা পড়েন। ঘটনার পরপরই এলাকার লোকজন প্রথমে এগিয়ে এসে তাঁদের উদ্ধার করে মানিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। পরে গুরুতর আহত আলমগীর হোসেনকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মানিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মহিউদ্দীন বলেন, নিহতরা হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছেন। আহতদের মধ্যে একজনকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের এখানেই ভর্তি করানো হয়।
গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রশিদ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল সাড়ে ৭টায় কাঠবোঝাই ট্রাকটি তৈকর্মা এলাকায় উল্টে সড়কের পাশে পড়ে যায়। এ সময় ট্রাকের ওপরে থাকা শ্রমিকেরা এর নিচে চাপা পড়েন। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে মানিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।
মানিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহনুর আলম জানান, ট্রাক উল্টে এমনটি ঘটেছে। দুর্ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ১০ জন। এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। অপরদিকে, দুর্ঘটনাস্থল গুইমারা থানার অধীনে হওয়ায় নিহতদের সুরতহাল শেষে সেখানকার পুলিশের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৯ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৬ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে