নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
দীর্ঘদিন নানা রোগে ভোগার পর অবশেষে মারা গেল চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার সিংহী ‘নোভা’। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় প্রাণীটি মারা যায়। আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার ডেপুটি কিউরেটর শাহাদাত হোসেন শুভ।
তিনি বলেন, ‘গত এক বছর ধরে নোভা অসুস্থ ছিল। আর ৬ মাস ধরে তাঁর পেছনের পা প্যারালাইস্ড ছিল। গত ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে সে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল। ওষুধ ও স্যালাইন দিয়ে তাঁকে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছিল। আজ (শনিবার) সকালে সে মারা যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘নোভা মারা যাওয়ার পর তাঁর পোস্টমর্টেম করা হয়েছে। আমরা তাঁর শরীরের কিছু টিস্যু সংগ্রহ করেছি। প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি সিংহী নোভা মাল্টিপল অর্গান ফেইলার রোগে ভুগছিল।’
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালের ১৬ জুন সিংহ দম্পতি রাজ-লক্ষ্মীর ঘরে বর্ষা ও নোভার জন্ম হয়। তাঁদের জন্মের কিছুদিন পর তাদের মা ‘লক্ষ্মী’ এবং ২০০৮ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বাবা ‘রাজ’ মারা যায়। প্রায় ১১ বছর নিঃসঙ্গ থাকার পর নোভার জন্য সঙ্গী আনার উদ্যোগ নেয় চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ।
২০১৬ সালে অদল-বদল প্রক্রিয়ায় ‘বর্ষাকে’ রংপুরে পাঠিয়ে, সেখান থেকে আনা হয় ‘বাদশাহ’ নামের এক সিংহকে। ওই বছরের ৫ সেপ্টেম্বর বাদশাহকে চট্টগ্রামে এনে কিছুদিন আলাদা খাঁচায় রাখা হয়। চট্টগ্রামে আসার পর বাদশাহের নাম নোভার নামের সঙ্গে মিলিয়ে রাখা হয় ‘নভো’। এর কিছুদিন পর ২২ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠিক ধুমধাম করে নভো ও নোভাকে এক খাঁচায় দেওয়া হয়। ছয় বছর পর ২০২২ সালের ১১ নভেম্বর বার্ধক্যজনিত কারণে নভো মারা গেলে নোভা তখন থেকে নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে।
দীর্ঘদিন নানা রোগে ভোগার পর অবশেষে মারা গেল চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার সিংহী ‘নোভা’। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় প্রাণীটি মারা যায়। আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার ডেপুটি কিউরেটর শাহাদাত হোসেন শুভ।
তিনি বলেন, ‘গত এক বছর ধরে নোভা অসুস্থ ছিল। আর ৬ মাস ধরে তাঁর পেছনের পা প্যারালাইস্ড ছিল। গত ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে সে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল। ওষুধ ও স্যালাইন দিয়ে তাঁকে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছিল। আজ (শনিবার) সকালে সে মারা যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘নোভা মারা যাওয়ার পর তাঁর পোস্টমর্টেম করা হয়েছে। আমরা তাঁর শরীরের কিছু টিস্যু সংগ্রহ করেছি। প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি সিংহী নোভা মাল্টিপল অর্গান ফেইলার রোগে ভুগছিল।’
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালের ১৬ জুন সিংহ দম্পতি রাজ-লক্ষ্মীর ঘরে বর্ষা ও নোভার জন্ম হয়। তাঁদের জন্মের কিছুদিন পর তাদের মা ‘লক্ষ্মী’ এবং ২০০৮ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বাবা ‘রাজ’ মারা যায়। প্রায় ১১ বছর নিঃসঙ্গ থাকার পর নোভার জন্য সঙ্গী আনার উদ্যোগ নেয় চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ।
২০১৬ সালে অদল-বদল প্রক্রিয়ায় ‘বর্ষাকে’ রংপুরে পাঠিয়ে, সেখান থেকে আনা হয় ‘বাদশাহ’ নামের এক সিংহকে। ওই বছরের ৫ সেপ্টেম্বর বাদশাহকে চট্টগ্রামে এনে কিছুদিন আলাদা খাঁচায় রাখা হয়। চট্টগ্রামে আসার পর বাদশাহের নাম নোভার নামের সঙ্গে মিলিয়ে রাখা হয় ‘নভো’। এর কিছুদিন পর ২২ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠিক ধুমধাম করে নভো ও নোভাকে এক খাঁচায় দেওয়া হয়। ছয় বছর পর ২০২২ সালের ১১ নভেম্বর বার্ধক্যজনিত কারণে নভো মারা গেলে নোভা তখন থেকে নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে