লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক বলেছেন, বিএনপি-জামায়াতসহ সকল রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এখনো ষড়যন্ত্র শেষ হয়নি। ষড়যন্ত্র চলছে। তাই সামনের দিনগুলোতে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। নয় তো যে স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে, সেটা ছিনতাই হয়ে যেতে পারে।
আজ শুক্রবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর শহরের এন আহাম্মদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মামুনুল হক এসব কথা বলেন।
মাওলানা মামুনুল হক বলেন, সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রমাণ করে, শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। তাই সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে দেশে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই। দেশে গণহত্যা ও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। এটাই এখন মানুষের দাবি।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা লোকমান হোসেনের সভাপতিত্বে গণসমাবেশে মামুনুল হক অভিযোগ করে বলেন, ‘১৯৭১ সালের স্বাধীনতার মহান বিজয় কয়েক মাসের মধ্যে ছিনতাই করে নিয়েছে একটি রাষ্ট্র। বাংলাদেশের হাজার বছরের ঐতিহ্য এবং এই দেশের ৭ কোটি মানুষের ইচ্ছা ও অভিপ্রায়ের বিরুদ্ধে আরেকটি রাষ্ট্রের সংবিধানের মূলনীতিগুলো কলমের খোঁচায় একটি প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে স্থাপন করা হয়েছে। আর এর মাধ্যমে ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের একটি নতুন চেতনা তৈরি করা হয়েছে। এর চেয়ে দুঃখের বিষয় হলো, ১৯৭২ সালের চেতনাকে সব সময় বাংলাদেশের মানুষের কাছে ৭১ সালের চেতনা হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এভাবে ৭২ সালের চেতনার মাধ্যমে ৭১ সালের চেতনাকে ছিনতাই করা হয়েছে। গত ৫০ বছর ধরে খুনি হাসিনা নিজ দলের নেতা-কর্মী ও দেশের মানুষের ওপর প্রতিশোধ নিয়েছেন।’
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আরও বলেন, ছাত্র-জনতাকে যেভাবে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে, এটা কোনো সভ্য দেশে হতে পারে না। শুধু ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বছরের পর বছর হত্যা, গুম ও খুন নির্যাতন চালিয়েছে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা। কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেনি। এ দেশের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছে ভারতে। ভারত কীভাবে হাজার হাজার মানুষ খুনের আসামি শেখ হাসিনাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছে, এটাই এখন বড় প্রশ্ন।
ভারতের প্রশ্রয়ে শেখ হাসিনা সেখানে বসে দেশের বিরুদ্ধে, জনগণের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন মামুনুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ বানাতে পাঁয়তারা করছে। কিন্তু দেশের মানুষ কোনোভাবেই এটা মেনে নেবে না। অনতিবিলম্বে ইন্টারপোলের মাধ্যমে খুনি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের দেশে এনে বিচার করতে হবেই হবে।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন দলের যুগ্ম মহাসচিব মা. জালাল উদ্দিন আহমেদ, তোফাজ্জল হোসেন মিয়াজি, আতা উল্যাহ আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুর রহমান হেলাল, মো. ফয়সাল প্রমুখ।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক বলেছেন, বিএনপি-জামায়াতসহ সকল রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এখনো ষড়যন্ত্র শেষ হয়নি। ষড়যন্ত্র চলছে। তাই সামনের দিনগুলোতে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। নয় তো যে স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে, সেটা ছিনতাই হয়ে যেতে পারে।
আজ শুক্রবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর শহরের এন আহাম্মদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মামুনুল হক এসব কথা বলেন।
মাওলানা মামুনুল হক বলেন, সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রমাণ করে, শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। তাই সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে দেশে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই। দেশে গণহত্যা ও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। এটাই এখন মানুষের দাবি।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা লোকমান হোসেনের সভাপতিত্বে গণসমাবেশে মামুনুল হক অভিযোগ করে বলেন, ‘১৯৭১ সালের স্বাধীনতার মহান বিজয় কয়েক মাসের মধ্যে ছিনতাই করে নিয়েছে একটি রাষ্ট্র। বাংলাদেশের হাজার বছরের ঐতিহ্য এবং এই দেশের ৭ কোটি মানুষের ইচ্ছা ও অভিপ্রায়ের বিরুদ্ধে আরেকটি রাষ্ট্রের সংবিধানের মূলনীতিগুলো কলমের খোঁচায় একটি প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে স্থাপন করা হয়েছে। আর এর মাধ্যমে ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের একটি নতুন চেতনা তৈরি করা হয়েছে। এর চেয়ে দুঃখের বিষয় হলো, ১৯৭২ সালের চেতনাকে সব সময় বাংলাদেশের মানুষের কাছে ৭১ সালের চেতনা হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এভাবে ৭২ সালের চেতনার মাধ্যমে ৭১ সালের চেতনাকে ছিনতাই করা হয়েছে। গত ৫০ বছর ধরে খুনি হাসিনা নিজ দলের নেতা-কর্মী ও দেশের মানুষের ওপর প্রতিশোধ নিয়েছেন।’
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আরও বলেন, ছাত্র-জনতাকে যেভাবে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে, এটা কোনো সভ্য দেশে হতে পারে না। শুধু ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বছরের পর বছর হত্যা, গুম ও খুন নির্যাতন চালিয়েছে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা। কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেনি। এ দেশের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছে ভারতে। ভারত কীভাবে হাজার হাজার মানুষ খুনের আসামি শেখ হাসিনাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছে, এটাই এখন বড় প্রশ্ন।
ভারতের প্রশ্রয়ে শেখ হাসিনা সেখানে বসে দেশের বিরুদ্ধে, জনগণের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন মামুনুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ বানাতে পাঁয়তারা করছে। কিন্তু দেশের মানুষ কোনোভাবেই এটা মেনে নেবে না। অনতিবিলম্বে ইন্টারপোলের মাধ্যমে খুনি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের দেশে এনে বিচার করতে হবেই হবে।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন দলের যুগ্ম মহাসচিব মা. জালাল উদ্দিন আহমেদ, তোফাজ্জল হোসেন মিয়াজি, আতা উল্যাহ আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুর রহমান হেলাল, মো. ফয়সাল প্রমুখ।
রংপুরের কাউনিয়ায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার গভীর রাতে কুর্শা ইউনিয়নের মীরবাগ বিজলেরঘুণ্টি এলাকায় রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সোমবার সকালে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। এ ব্যাপারে সড়ক পরিবহন আইনে মামলা হয়েছে।
৪ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে মাতৃত্বকালীন ভাতা দেওয়ার কথা বলে ৭০ জন দরিদ্র নারীর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক নারীকে আটক করা হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে বিক্ষুদ্ধ জনতা তাঁকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন।
৪ মিনিট আগেঅবৈধভাবে বিদেশি মুদ্রার ব্যবসা করার অভিযোগে লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ বাজারের দুই প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়েছে সেনাবাহিনী। এ সময় ১২ দেশের বিপুল পরিমাণ মুদ্রাসহ দুজনকে আটক করা হয়েছে।
১৩ মিনিট আগেনোয়াখালীতে বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলনের মানববন্ধনের প্রস্তুতিকালে বিএনপির নেতা-কর্মীরা হামলা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে সংগঠনের জেলা সমন্বয়ক তারকেশ্বর দেবনাথ নান্টুসহ অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে জেলা শহর মাইজদীর শিল্পকলা একাডেমিসংলগ্ন সড়কে এই হামলা চালানো হয়।
৩০ মিনিট আগে