নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সৃষ্ট বৃষ্টিপাতে চট্টগ্রাম নগরীতে সড়কে বিদ্যুতের ছিঁড়ে পড়া তারে দগ্ধ হয়ে মো. জাহেদুল নামে এক রিকশাচালকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকালে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী এলাকার অক্সিজেন মোড়ের একটি খুঁটি থেকে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে ওই রিকশাচালকের শরীরে পড়ে। পরে তাঁকে উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত রিকশাচালক মো. জাহেদুল (২৫) লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী এলাকার মাহাতাব আলীর ছেলে।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিকশা নিয়ে নগরীর অক্সিজেন মোড় অতিক্রম করছিলেন জাহেদ। এ সময় হঠাৎ একটি বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে তাঁর শরীরে পড়ে। ছিঁড়ে পড়া তারটিতে আগুন ধরলে ওই রিকশাচালকের শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায়। ঘটনার সময় রিকশায় কোনো যাত্রী ছিল না।’
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম আশেক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সকাল সাড়ে ১০টায় জাহেদুলকে চমেক হাসপাতালে আনেন। পরে চিকিৎসক তাঁকে ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করালে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরের পর তিনি মারা যান। নিহতের লাশ হাসপাতাল মর্গে রয়েছে।
এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, রাস্তার মধ্যে থাকা রিকশাটির ওপর বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে আছে। তারটিতে আগুন জ্বলছে। ধোঁয়া উড়ছে। রিকশাচালক উপুড় হয়ে সড়কে পড়ে আছেন। পরে স্থানীয় একজন অগ্নিনির্বাপক দিয়ে আগুন নেভান। এ সময় ঘটনাস্থলে লোকজন ভিড় করেন।
এদিকে রিকশাচালকের মৃত্যুর ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ হিউম্যান রাইট ফাউন্ডেশনের (বিএইচআরএফ) মহাসচিব অ্যাডভোকেট জিয়া হাবীব আহসান। তিনি বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মচারী-কর্মকর্তাদের অবহেলার কারণে রিকশাচালকের মৃত্যুর কারণকে হত্যাকাণ্ড বলে অবহিত করেন। তিনি এ ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও নিহতের পরিবারকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানান।
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সৃষ্ট বৃষ্টিপাতে চট্টগ্রাম নগরীতে সড়কে বিদ্যুতের ছিঁড়ে পড়া তারে দগ্ধ হয়ে মো. জাহেদুল নামে এক রিকশাচালকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকালে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী এলাকার অক্সিজেন মোড়ের একটি খুঁটি থেকে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে ওই রিকশাচালকের শরীরে পড়ে। পরে তাঁকে উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত রিকশাচালক মো. জাহেদুল (২৫) লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী এলাকার মাহাতাব আলীর ছেলে।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিকশা নিয়ে নগরীর অক্সিজেন মোড় অতিক্রম করছিলেন জাহেদ। এ সময় হঠাৎ একটি বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে তাঁর শরীরে পড়ে। ছিঁড়ে পড়া তারটিতে আগুন ধরলে ওই রিকশাচালকের শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায়। ঘটনার সময় রিকশায় কোনো যাত্রী ছিল না।’
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম আশেক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সকাল সাড়ে ১০টায় জাহেদুলকে চমেক হাসপাতালে আনেন। পরে চিকিৎসক তাঁকে ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করালে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরের পর তিনি মারা যান। নিহতের লাশ হাসপাতাল মর্গে রয়েছে।
এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, রাস্তার মধ্যে থাকা রিকশাটির ওপর বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে আছে। তারটিতে আগুন জ্বলছে। ধোঁয়া উড়ছে। রিকশাচালক উপুড় হয়ে সড়কে পড়ে আছেন। পরে স্থানীয় একজন অগ্নিনির্বাপক দিয়ে আগুন নেভান। এ সময় ঘটনাস্থলে লোকজন ভিড় করেন।
এদিকে রিকশাচালকের মৃত্যুর ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ হিউম্যান রাইট ফাউন্ডেশনের (বিএইচআরএফ) মহাসচিব অ্যাডভোকেট জিয়া হাবীব আহসান। তিনি বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মচারী-কর্মকর্তাদের অবহেলার কারণে রিকশাচালকের মৃত্যুর কারণকে হত্যাকাণ্ড বলে অবহিত করেন। তিনি এ ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও নিহতের পরিবারকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানান।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৩ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে