নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

ভারত থেকে আমদানি করা ২৮ টন মহিষের মাংস নিলামে বিক্রির জন্য নগরীতে মাইকিং করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। আগামীকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখায় এটি অনুষ্ঠিত হবে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা তুহিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহিষের ২৮ টন মাংস নিলামে বিক্রির জন্য রোববার কাস্টমসের নিলাম শাখার পার্শ্ববর্তী এলাকায় মাইকিং করা করা হয়েছে। আমরা আশা করেছি সোমবারের নিলামে ফ্রোজেন মিট বিক্রি হয়ে যাবে।’
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের তথ্য অনুযায়ী, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার আমদানিকারক এন বি ট্রেডিং চলতি বছরের মে মাসে ভারত থেকে এই হিমায়িত মাংসের চালান আমদানি করে। পণ্য চালানটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাস নিতে গত ২ মে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে বিল অব এন্ট্রি দাখিল করে। প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের অনুমতি না নিয়ে আমদানি করায় খালাস দেয়নি কাস্টমস। প্রক্রিয়া শেষে পণ্য চালানটি নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয় কাস্টম কর্তৃপক্ষ।
নিলাম শাখা সূত্র বলছে, নিলামে অংশ নিতে আগ্রহীদের চট্টগ্রাম বন্দর ইয়ার্ডে দেখানো হচ্ছে ২৭ হাজার ৯৮০ কেজি ওজনের পণ্য চালান। একটি লটভুক্ত মহিষের মাংসের সংরক্ষিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২ কোটি ৪৪ লাখ ৮৪ হাজার ৩৯৩ টাকা। সেই হিসেবে প্রতি কেজি মহিষের মাংসের দাম ধরা হয়েছে ৮৭৫ টাকা।
কাস্টমসের নিলাম পরিচালনকারী প্রতিষ্ঠান কেএম করপোরেশনের তথ্যমতে, ৪০ ফুট সাইজের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কন্টেইনারে রেফার কন্টেইনার চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি (নিউ মুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল) ইয়ার্ডে রয়েছে পণ্য চালানটি। নিলামে অংশ নিতে আগ্রহীদের কাস্টমসের তত্ত্বাবধানে চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে পণ্য চালানটি দেখানো হচ্ছে।
কাস্টমস সূত্র জানায়, নিলামে সংরক্ষিত পণ্যের ৬০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য পাওয়া গেলে পণ্য বিক্রির বিধান রয়েছে। সেই হিসেবে পণ্য চালানটির দাম ১ কোটি ৪৬ লাখ ৯০ হাজার ৬৩৯ টাকা হলে, কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নিলামে বিক্রি করতে পারবে। এতে কেজি প্রতি দর পড়বে ৫২৫ টাকা।
কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের এপ্রিলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২০২৪ অনুযায়ী, গরু, ছাগল, মুরগির মাংস ও মানুষের খাওয়ার উপযোগী অন্যান্য পশুর মাংস আমদানির ক্ষেত্রে প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের অনুমতি নিতে হবে। এর পর প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর ফ্রোজেন মিট আমদানিতে অনুমতি দিচ্ছে না।

ভারত থেকে আমদানি করা ২৮ টন মহিষের মাংস নিলামে বিক্রির জন্য নগরীতে মাইকিং করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। আগামীকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখায় এটি অনুষ্ঠিত হবে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা তুহিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহিষের ২৮ টন মাংস নিলামে বিক্রির জন্য রোববার কাস্টমসের নিলাম শাখার পার্শ্ববর্তী এলাকায় মাইকিং করা করা হয়েছে। আমরা আশা করেছি সোমবারের নিলামে ফ্রোজেন মিট বিক্রি হয়ে যাবে।’
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের তথ্য অনুযায়ী, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার আমদানিকারক এন বি ট্রেডিং চলতি বছরের মে মাসে ভারত থেকে এই হিমায়িত মাংসের চালান আমদানি করে। পণ্য চালানটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাস নিতে গত ২ মে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে বিল অব এন্ট্রি দাখিল করে। প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের অনুমতি না নিয়ে আমদানি করায় খালাস দেয়নি কাস্টমস। প্রক্রিয়া শেষে পণ্য চালানটি নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয় কাস্টম কর্তৃপক্ষ।
নিলাম শাখা সূত্র বলছে, নিলামে অংশ নিতে আগ্রহীদের চট্টগ্রাম বন্দর ইয়ার্ডে দেখানো হচ্ছে ২৭ হাজার ৯৮০ কেজি ওজনের পণ্য চালান। একটি লটভুক্ত মহিষের মাংসের সংরক্ষিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২ কোটি ৪৪ লাখ ৮৪ হাজার ৩৯৩ টাকা। সেই হিসেবে প্রতি কেজি মহিষের মাংসের দাম ধরা হয়েছে ৮৭৫ টাকা।
কাস্টমসের নিলাম পরিচালনকারী প্রতিষ্ঠান কেএম করপোরেশনের তথ্যমতে, ৪০ ফুট সাইজের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কন্টেইনারে রেফার কন্টেইনার চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি (নিউ মুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল) ইয়ার্ডে রয়েছে পণ্য চালানটি। নিলামে অংশ নিতে আগ্রহীদের কাস্টমসের তত্ত্বাবধানে চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে পণ্য চালানটি দেখানো হচ্ছে।
কাস্টমস সূত্র জানায়, নিলামে সংরক্ষিত পণ্যের ৬০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য পাওয়া গেলে পণ্য বিক্রির বিধান রয়েছে। সেই হিসেবে পণ্য চালানটির দাম ১ কোটি ৪৬ লাখ ৯০ হাজার ৬৩৯ টাকা হলে, কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নিলামে বিক্রি করতে পারবে। এতে কেজি প্রতি দর পড়বে ৫২৫ টাকা।
কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের এপ্রিলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২০২৪ অনুযায়ী, গরু, ছাগল, মুরগির মাংস ও মানুষের খাওয়ার উপযোগী অন্যান্য পশুর মাংস আমদানির ক্ষেত্রে প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের অনুমতি নিতে হবে। এর পর প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর ফ্রোজেন মিট আমদানিতে অনুমতি দিচ্ছে না।
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

ভারত থেকে আমদানি করা ২৮ টন মহিষের মাংস নিলামে বিক্রির জন্য নগরীতে মাইকিং করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। আগামীকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখায় এটি অনুষ্ঠিত হবে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা তুহিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহিষের ২৮ টন মাংস নিলামে বিক্রির জন্য রোববার কাস্টমসের নিলাম শাখার পার্শ্ববর্তী এলাকায় মাইকিং করা করা হয়েছে। আমরা আশা করেছি সোমবারের নিলামে ফ্রোজেন মিট বিক্রি হয়ে যাবে।’
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের তথ্য অনুযায়ী, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার আমদানিকারক এন বি ট্রেডিং চলতি বছরের মে মাসে ভারত থেকে এই হিমায়িত মাংসের চালান আমদানি করে। পণ্য চালানটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাস নিতে গত ২ মে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে বিল অব এন্ট্রি দাখিল করে। প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের অনুমতি না নিয়ে আমদানি করায় খালাস দেয়নি কাস্টমস। প্রক্রিয়া শেষে পণ্য চালানটি নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয় কাস্টম কর্তৃপক্ষ।
নিলাম শাখা সূত্র বলছে, নিলামে অংশ নিতে আগ্রহীদের চট্টগ্রাম বন্দর ইয়ার্ডে দেখানো হচ্ছে ২৭ হাজার ৯৮০ কেজি ওজনের পণ্য চালান। একটি লটভুক্ত মহিষের মাংসের সংরক্ষিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২ কোটি ৪৪ লাখ ৮৪ হাজার ৩৯৩ টাকা। সেই হিসেবে প্রতি কেজি মহিষের মাংসের দাম ধরা হয়েছে ৮৭৫ টাকা।
কাস্টমসের নিলাম পরিচালনকারী প্রতিষ্ঠান কেএম করপোরেশনের তথ্যমতে, ৪০ ফুট সাইজের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কন্টেইনারে রেফার কন্টেইনার চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি (নিউ মুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল) ইয়ার্ডে রয়েছে পণ্য চালানটি। নিলামে অংশ নিতে আগ্রহীদের কাস্টমসের তত্ত্বাবধানে চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে পণ্য চালানটি দেখানো হচ্ছে।
কাস্টমস সূত্র জানায়, নিলামে সংরক্ষিত পণ্যের ৬০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য পাওয়া গেলে পণ্য বিক্রির বিধান রয়েছে। সেই হিসেবে পণ্য চালানটির দাম ১ কোটি ৪৬ লাখ ৯০ হাজার ৬৩৯ টাকা হলে, কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নিলামে বিক্রি করতে পারবে। এতে কেজি প্রতি দর পড়বে ৫২৫ টাকা।
কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের এপ্রিলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২০২৪ অনুযায়ী, গরু, ছাগল, মুরগির মাংস ও মানুষের খাওয়ার উপযোগী অন্যান্য পশুর মাংস আমদানির ক্ষেত্রে প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের অনুমতি নিতে হবে। এর পর প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর ফ্রোজেন মিট আমদানিতে অনুমতি দিচ্ছে না।

ভারত থেকে আমদানি করা ২৮ টন মহিষের মাংস নিলামে বিক্রির জন্য নগরীতে মাইকিং করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। আগামীকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখায় এটি অনুষ্ঠিত হবে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা তুহিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহিষের ২৮ টন মাংস নিলামে বিক্রির জন্য রোববার কাস্টমসের নিলাম শাখার পার্শ্ববর্তী এলাকায় মাইকিং করা করা হয়েছে। আমরা আশা করেছি সোমবারের নিলামে ফ্রোজেন মিট বিক্রি হয়ে যাবে।’
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের তথ্য অনুযায়ী, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার আমদানিকারক এন বি ট্রেডিং চলতি বছরের মে মাসে ভারত থেকে এই হিমায়িত মাংসের চালান আমদানি করে। পণ্য চালানটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাস নিতে গত ২ মে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে বিল অব এন্ট্রি দাখিল করে। প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের অনুমতি না নিয়ে আমদানি করায় খালাস দেয়নি কাস্টমস। প্রক্রিয়া শেষে পণ্য চালানটি নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয় কাস্টম কর্তৃপক্ষ।
নিলাম শাখা সূত্র বলছে, নিলামে অংশ নিতে আগ্রহীদের চট্টগ্রাম বন্দর ইয়ার্ডে দেখানো হচ্ছে ২৭ হাজার ৯৮০ কেজি ওজনের পণ্য চালান। একটি লটভুক্ত মহিষের মাংসের সংরক্ষিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২ কোটি ৪৪ লাখ ৮৪ হাজার ৩৯৩ টাকা। সেই হিসেবে প্রতি কেজি মহিষের মাংসের দাম ধরা হয়েছে ৮৭৫ টাকা।
কাস্টমসের নিলাম পরিচালনকারী প্রতিষ্ঠান কেএম করপোরেশনের তথ্যমতে, ৪০ ফুট সাইজের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কন্টেইনারে রেফার কন্টেইনার চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি (নিউ মুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল) ইয়ার্ডে রয়েছে পণ্য চালানটি। নিলামে অংশ নিতে আগ্রহীদের কাস্টমসের তত্ত্বাবধানে চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে পণ্য চালানটি দেখানো হচ্ছে।
কাস্টমস সূত্র জানায়, নিলামে সংরক্ষিত পণ্যের ৬০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য পাওয়া গেলে পণ্য বিক্রির বিধান রয়েছে। সেই হিসেবে পণ্য চালানটির দাম ১ কোটি ৪৬ লাখ ৯০ হাজার ৬৩৯ টাকা হলে, কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নিলামে বিক্রি করতে পারবে। এতে কেজি প্রতি দর পড়বে ৫২৫ টাকা।
কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের এপ্রিলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২০২৪ অনুযায়ী, গরু, ছাগল, মুরগির মাংস ও মানুষের খাওয়ার উপযোগী অন্যান্য পশুর মাংস আমদানির ক্ষেত্রে প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের অনুমতি নিতে হবে। এর পর প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর ফ্রোজেন মিট আমদানিতে অনুমতি দিচ্ছে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
২ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৭ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
আবির হাসান ডাকসু নির্বাচনে উমামা ফাতেমার নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন। তিনি সিএসই বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে আবির হাসান অভিযোগ করেন, সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে বামপন্থী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এই হুমকি দেন।
স্ট্যাটাসে আবির লেখেন, ‘আপনাদের একটা ইন্টারেস্টিং তথ্য দিই। সেদিন যখন প্রক্টর অফিসে আমার ফোন চেক করা হয় এবং আমি সেখানে বসা, তখন বামপন্থীরা হকারদের সঙ্গে মিছিল করছিল (বাইরে)। এমন সময় কোত্থেকে সর্বমিত্র চাকমা রুমে ঢুকে বললেন, ‘‘আপনি শুধু অনুমতি দিন স্যার, হলপাড়া থেকে ১০টা পোলাপান নিয়ে তাদের মেরে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসি।’
আবির আরও লেখেন, ‘আমার তখন জিজ্ঞেস করতে মন চাইছিল, ছোটভাই, তোমার হল যেন কোনটা? নিজের হল থেকে দুইটা পোলাপান নিয়ে আসো তো পারলে, দেখি।’

আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে সর্বমিত্র লেখেন, ‘হল পাড়া থেকে ১০টা পোলাপানের কথা বলি নাই। মিনিমাম ২০০ জনের একটা মিছিল নিয়ে গিয়ে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসব বলেছিলাম। ১০ জন কম হয়ে যায়। আমার ক্যাম্পাসে গাঞ্জাখোর আর গাঞ্জা বিক্রেতারা এসে মিছিল করবে আর আমি আঙুল চুষবো! সরি, ব্রো!’
পরে অবশ্য সর্বমিত্রের ফেসবুক টাইমলাইনে পোস্টটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত হতে আজকের পত্রিকা সর্বমিত্র চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এ সময় আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে উপরোক্ত কথাগুলো লেখার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি পোস্টটি শেয়ার দিয়েছিলাম, কিন্তু পরে সেটি ‘‘ওনলি মি’’ করে রেখেছি। আমি পোস্টটি আবারও পাবলিক করব।’
তবে তিনি প্রক্টর অফিসে বামপন্থী ও হকারদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার কথা বলিনি। তারা ক্যাম্পাসে মাদকের কারবার করে, প্রক্টরিয়াল টিম তাদের উচ্ছেদ করতে অপারগতা জানাচ্ছিল, তখন আমি ছাত্রদের নিয়ে তাদের প্রতিরোধের কথা বলেছিলাম।’
এদিকে সর্বমিত্রের এই হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ। আজ সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না। সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের ‘মাদক কারবারি’ আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
গত কয়েক দিন ধরে ঢাবি ক্যাম্পাসে অবৈধ দোকান ও ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এ বি জুবায়ের ও সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছেন। অন্যদিকে এসব উচ্ছেদের প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা হকারদের সঙ্গে নিয়ে মিছিল করেন।
ঘটনাটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকে ডাকসুর সদস্যদের ‘মোরাল পুলিশিং’ ও প্রশাসনিক ভূমিকা পালনের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
অন্যদিকে গতকাল সোমবার দুপুরে আবির হাসান বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিসের বিরুদ্ধে মোবাইল ফোন চেক করে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগও দাখিল করেন। তিনি লিখিতভাবে জানান, প্রশাসনের এমন আচরণ শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
আবির হাসান ডাকসু নির্বাচনে উমামা ফাতেমার নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন। তিনি সিএসই বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে আবির হাসান অভিযোগ করেন, সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে বামপন্থী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এই হুমকি দেন।
স্ট্যাটাসে আবির লেখেন, ‘আপনাদের একটা ইন্টারেস্টিং তথ্য দিই। সেদিন যখন প্রক্টর অফিসে আমার ফোন চেক করা হয় এবং আমি সেখানে বসা, তখন বামপন্থীরা হকারদের সঙ্গে মিছিল করছিল (বাইরে)। এমন সময় কোত্থেকে সর্বমিত্র চাকমা রুমে ঢুকে বললেন, ‘‘আপনি শুধু অনুমতি দিন স্যার, হলপাড়া থেকে ১০টা পোলাপান নিয়ে তাদের মেরে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসি।’
আবির আরও লেখেন, ‘আমার তখন জিজ্ঞেস করতে মন চাইছিল, ছোটভাই, তোমার হল যেন কোনটা? নিজের হল থেকে দুইটা পোলাপান নিয়ে আসো তো পারলে, দেখি।’

আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে সর্বমিত্র লেখেন, ‘হল পাড়া থেকে ১০টা পোলাপানের কথা বলি নাই। মিনিমাম ২০০ জনের একটা মিছিল নিয়ে গিয়ে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসব বলেছিলাম। ১০ জন কম হয়ে যায়। আমার ক্যাম্পাসে গাঞ্জাখোর আর গাঞ্জা বিক্রেতারা এসে মিছিল করবে আর আমি আঙুল চুষবো! সরি, ব্রো!’
পরে অবশ্য সর্বমিত্রের ফেসবুক টাইমলাইনে পোস্টটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত হতে আজকের পত্রিকা সর্বমিত্র চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এ সময় আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে উপরোক্ত কথাগুলো লেখার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি পোস্টটি শেয়ার দিয়েছিলাম, কিন্তু পরে সেটি ‘‘ওনলি মি’’ করে রেখেছি। আমি পোস্টটি আবারও পাবলিক করব।’
তবে তিনি প্রক্টর অফিসে বামপন্থী ও হকারদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার কথা বলিনি। তারা ক্যাম্পাসে মাদকের কারবার করে, প্রক্টরিয়াল টিম তাদের উচ্ছেদ করতে অপারগতা জানাচ্ছিল, তখন আমি ছাত্রদের নিয়ে তাদের প্রতিরোধের কথা বলেছিলাম।’
এদিকে সর্বমিত্রের এই হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ। আজ সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না। সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের ‘মাদক কারবারি’ আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
গত কয়েক দিন ধরে ঢাবি ক্যাম্পাসে অবৈধ দোকান ও ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এ বি জুবায়ের ও সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছেন। অন্যদিকে এসব উচ্ছেদের প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা হকারদের সঙ্গে নিয়ে মিছিল করেন।
ঘটনাটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকে ডাকসুর সদস্যদের ‘মোরাল পুলিশিং’ ও প্রশাসনিক ভূমিকা পালনের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
অন্যদিকে গতকাল সোমবার দুপুরে আবির হাসান বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিসের বিরুদ্ধে মোবাইল ফোন চেক করে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগও দাখিল করেন। তিনি লিখিতভাবে জানান, প্রশাসনের এমন আচরণ শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।

ভারত থেকে আমদানি করা ২৮ টন মহিষের মাংস নিলামে বিক্রির জন্য নগরীতে মাইকিং করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। আগামীকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখায় এটি অনুষ্ঠিত হবে...
০৮ অক্টোবর ২০২৩
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৭ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেবাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি

বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানারকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা। বিলের পাড়ে দাঁড়িয়ে শিশু, কিশোর, যুবক, বৃদ্ধসহ নানা বয়সী মানুষ শৌখিন মৎস্য শিকারিদের এই মাছ ধরার উৎসব দেখতে ভিড় করেছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাঘা-লালপুরের ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে এমন দৃশ্য দেখা যায়। আজ ছিল বিলে মাছ ধরার উৎসব। মাছ ধরার এই উৎসবের আয়োজন করেন দিঘার নওদাপাড়ার রুমেল, পাভেল, সামিউলসহ স্থানীয়রা। তাঁরা জানান, আজ বিলে প্রায় দুই কেজি ওজনের দেশীয় শোল মাছ পাওয়া গেছে।
প্রতিবছর বিল থেকে বর্ষার পানি কমে যাওয়ার সময় শুরু হয় মাছ ধরার উৎসব। গ্রামবাংলার এই মাছ ধরার উৎসবে নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ শখ করে পলো দিয়ে মাছ শিকারে নামেন। শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মিলনমেলায় পরিণত হয় পুরো বিল এলাকা। স্থানীয় সহিদুল ইসলাম জানান, ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে পলো দিয়ে মাছ শিকার এ অঞ্চলের অনেক পুরোনো ঐতিহ্য।
বিলে মাছ শিকার করতে আসা কয়েকজন মৎস্য শিকারি বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর অতি বৃষ্টি হওয়ায় বিলে দেশীয় মাছ ধরতে পেরেছেন। সবচেয়ে বেশি পরিমাণ দেশীয় মাছ উৎপাদিত হয় বিলাঞ্চলে। প্রতিবছর মাছ ধরার জন্য তাঁরা এ সময়টা অপেক্ষা করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তহুরা হক বলেন, উপজেলা পর্যায়ে বিলের মাছকে টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানারকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা। বিলের পাড়ে দাঁড়িয়ে শিশু, কিশোর, যুবক, বৃদ্ধসহ নানা বয়সী মানুষ শৌখিন মৎস্য শিকারিদের এই মাছ ধরার উৎসব দেখতে ভিড় করেছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাঘা-লালপুরের ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে এমন দৃশ্য দেখা যায়। আজ ছিল বিলে মাছ ধরার উৎসব। মাছ ধরার এই উৎসবের আয়োজন করেন দিঘার নওদাপাড়ার রুমেল, পাভেল, সামিউলসহ স্থানীয়রা। তাঁরা জানান, আজ বিলে প্রায় দুই কেজি ওজনের দেশীয় শোল মাছ পাওয়া গেছে।
প্রতিবছর বিল থেকে বর্ষার পানি কমে যাওয়ার সময় শুরু হয় মাছ ধরার উৎসব। গ্রামবাংলার এই মাছ ধরার উৎসবে নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ শখ করে পলো দিয়ে মাছ শিকারে নামেন। শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মিলনমেলায় পরিণত হয় পুরো বিল এলাকা। স্থানীয় সহিদুল ইসলাম জানান, ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে পলো দিয়ে মাছ শিকার এ অঞ্চলের অনেক পুরোনো ঐতিহ্য।
বিলে মাছ শিকার করতে আসা কয়েকজন মৎস্য শিকারি বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর অতি বৃষ্টি হওয়ায় বিলে দেশীয় মাছ ধরতে পেরেছেন। সবচেয়ে বেশি পরিমাণ দেশীয় মাছ উৎপাদিত হয় বিলাঞ্চলে। প্রতিবছর মাছ ধরার জন্য তাঁরা এ সময়টা অপেক্ষা করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তহুরা হক বলেন, উপজেলা পর্যায়ে বিলের মাছকে টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

ভারত থেকে আমদানি করা ২৮ টন মহিষের মাংস নিলামে বিক্রির জন্য নগরীতে মাইকিং করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। আগামীকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখায় এটি অনুষ্ঠিত হবে...
০৮ অক্টোবর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
২ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেরাউজান প্রতিনিধি

রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম (৫০) হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ছাত্রদলের সাবেক নেতাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে।
গ্রেপ্তার রাসেল উপজেলার ৭ নম্বর রাউজান ইউনিয়নের হারিশখানপাড়া গ্রামের মৃত নুরুল আমিন কেরানীর ছেলে। তিনি চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এবং রাউজানের সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। গ্রেপ্তার অন্যজন হলেন রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রহমতপাড়ার কামাল ড্রাইভারের বাড়ির ফজল করিমের ছেলে মো. হৃদয় (২৩)।
রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. বেলায়েত হোসেন জানান, গ্রেপ্তার দুজনই আলম হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি।
জানা গেছে, গতকাল রাতে কোনো এক সময়ে নিহত যুবদল কর্মী আলমের বাবা আব্দুস সাত্তার ২১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। তবে মামলার বিষয়টি তদন্তের স্বার্থে গোপন রাখা হয় বলে জানান থানা-পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা। একই সঙ্গে দুজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গতকাল রাত ও আজকে দিনের বেলায় পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়নি। পরে আজ রাত ৮টার দিকে রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের এএসপি বেলায়েত হোসেন দুজনকে গ্রেপ্তারের খবর নিশ্চিত করেন।
এএসপি বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘মূলত আমরা বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। তাই প্রথম দিকে সার্বিক পরিস্থিতি ও তদন্তের স্বার্থে কাউকে কিছু জানানো হয়নি। নিহত আলমের পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। রাসেল খান মামলার ৭ নম্বর আসামি। আমরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল ফুটেজ তদারকিসহ সবকিছু আমলে নিয়ে কাজ করছি। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি আটজনের জড়িত থাকার বিষয়টি জানতে পেরেছি।’
এদিকে রাসেল খানকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল বিক্ষোভ-মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। শত শত নেতা-কর্মী মিছিল নিয়ে রাউজান-ফকিরহাটসহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত যানবাহন আটকা পড়ে। চালক ও যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েন।
ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল ষড়যন্ত্রের শিকার দাবি করে তাঁর বড় ভাই চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদল নেতা মো. মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু বলেন, ‘আমার ভাই রাজপথের ত্যাগী নেতা। তাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। গতকাল রাতে তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এরপর কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, কিছু জানি না, বলেওনি। আমরা সারা রাত রাস্তায় রাস্তায় ঘুরেছি।’
সাবেক এই ছাত্রনেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে নিন্দা জানিয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সহসভাপতি সাবের সুলতান কাজল বলেন, ‘আমাদের সহকর্মী রাসেল খানকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। সে রাজপথে থেকে আওয়ামী দোসরদের কাছ থেকে বারবার নির্যাতিত হয়েছে। আগেও হামলা-মামলার শিকার হয়েছে। আবার নতুন করে তাকে ফাঁসানো হলো। আমরা রাসেল খানের মুক্তি চাই।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার চট্টগ্রামের রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে খুন হন যুবদল কর্মী আলম। এ দিন পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চারাবটতল বাজারসংলগ্ন কায়কোবাদ জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। যুবদল কর্মী আলম মোটরসাইকেলে পাশের গ্রামের এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে দাওয়াত খেয়ে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। তাঁর স্ত্রী ও সন্তান মোটরসাইকেলের পেছনে একটি অটোরিকশায় ছিল। এ ঘটনায় আলমগীর আলমের আত্মীয় মুহাম্মদ রিয়াদও (২৫) গুলিবিদ্ধ হন। খুন হওয়া আলম বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী বলে জানা গেছে। গোলাম আকবর খোন্দকারের পক্ষ থেকে এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিও দেওয়া হয়েছে।

রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম (৫০) হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ছাত্রদলের সাবেক নেতাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে।
গ্রেপ্তার রাসেল উপজেলার ৭ নম্বর রাউজান ইউনিয়নের হারিশখানপাড়া গ্রামের মৃত নুরুল আমিন কেরানীর ছেলে। তিনি চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এবং রাউজানের সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। গ্রেপ্তার অন্যজন হলেন রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রহমতপাড়ার কামাল ড্রাইভারের বাড়ির ফজল করিমের ছেলে মো. হৃদয় (২৩)।
রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. বেলায়েত হোসেন জানান, গ্রেপ্তার দুজনই আলম হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি।
জানা গেছে, গতকাল রাতে কোনো এক সময়ে নিহত যুবদল কর্মী আলমের বাবা আব্দুস সাত্তার ২১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। তবে মামলার বিষয়টি তদন্তের স্বার্থে গোপন রাখা হয় বলে জানান থানা-পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা। একই সঙ্গে দুজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গতকাল রাত ও আজকে দিনের বেলায় পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়নি। পরে আজ রাত ৮টার দিকে রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের এএসপি বেলায়েত হোসেন দুজনকে গ্রেপ্তারের খবর নিশ্চিত করেন।
এএসপি বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘মূলত আমরা বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। তাই প্রথম দিকে সার্বিক পরিস্থিতি ও তদন্তের স্বার্থে কাউকে কিছু জানানো হয়নি। নিহত আলমের পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। রাসেল খান মামলার ৭ নম্বর আসামি। আমরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল ফুটেজ তদারকিসহ সবকিছু আমলে নিয়ে কাজ করছি। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি আটজনের জড়িত থাকার বিষয়টি জানতে পেরেছি।’
এদিকে রাসেল খানকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল বিক্ষোভ-মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। শত শত নেতা-কর্মী মিছিল নিয়ে রাউজান-ফকিরহাটসহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত যানবাহন আটকা পড়ে। চালক ও যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েন।
ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল ষড়যন্ত্রের শিকার দাবি করে তাঁর বড় ভাই চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদল নেতা মো. মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু বলেন, ‘আমার ভাই রাজপথের ত্যাগী নেতা। তাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। গতকাল রাতে তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এরপর কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, কিছু জানি না, বলেওনি। আমরা সারা রাত রাস্তায় রাস্তায় ঘুরেছি।’
সাবেক এই ছাত্রনেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে নিন্দা জানিয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সহসভাপতি সাবের সুলতান কাজল বলেন, ‘আমাদের সহকর্মী রাসেল খানকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। সে রাজপথে থেকে আওয়ামী দোসরদের কাছ থেকে বারবার নির্যাতিত হয়েছে। আগেও হামলা-মামলার শিকার হয়েছে। আবার নতুন করে তাকে ফাঁসানো হলো। আমরা রাসেল খানের মুক্তি চাই।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার চট্টগ্রামের রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে খুন হন যুবদল কর্মী আলম। এ দিন পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চারাবটতল বাজারসংলগ্ন কায়কোবাদ জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। যুবদল কর্মী আলম মোটরসাইকেলে পাশের গ্রামের এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে দাওয়াত খেয়ে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। তাঁর স্ত্রী ও সন্তান মোটরসাইকেলের পেছনে একটি অটোরিকশায় ছিল। এ ঘটনায় আলমগীর আলমের আত্মীয় মুহাম্মদ রিয়াদও (২৫) গুলিবিদ্ধ হন। খুন হওয়া আলম বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী বলে জানা গেছে। গোলাম আকবর খোন্দকারের পক্ষ থেকে এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিও দেওয়া হয়েছে।

ভারত থেকে আমদানি করা ২৮ টন মহিষের মাংস নিলামে বিক্রির জন্য নগরীতে মাইকিং করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। আগামীকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখায় এটি অনুষ্ঠিত হবে...
০৮ অক্টোবর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
২ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৭ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. সবুজ ডাক্তার (৫৫), মো. শামছুজ্জামান ওরফে সবুজ (৩৫), সৈয়দ মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম ওরফে আলম (৫৮), মো. রিপন (৩৬), মো. মামুনুর রশিদ ওরফে শিশির (৩৪) মো. ইলিয়াছ রহমান (৩৩), মাকছুদুর রহমান দীপু (২৬), মো. হৃদয় (২২), জাকির হোসেন (৩৬)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার রাতে রূপনগর থানার বিরুলিয়া ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মাকছুদুর রহমান দীপু, হৃদয় ও জাকির হোসেনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি খেলনা পিস্তল, একটি ছুরি ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। পরে মঙ্গলবার ভোরে আশুলিয়ার বিশমাইল মোড় এলাকা থেকে আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।
অভিযানে একটি অ্যাভেঞ্জা গাড়ি, ইলেকট্রিক শক লাইটার, চারটি মোবাইল ফোন, ‘পুলিশ’ লেখা তিনটি রিফ্লেকটিং জ্যাকেট ও একটি পকেট ওয়াইফাই রাউটার উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সদস্য। তাঁরা পুলিশের পরিচয়ে ডাকাতির পরিকল্পনা করছিলেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. সবুজ ডাক্তার (৫৫), মো. শামছুজ্জামান ওরফে সবুজ (৩৫), সৈয়দ মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম ওরফে আলম (৫৮), মো. রিপন (৩৬), মো. মামুনুর রশিদ ওরফে শিশির (৩৪) মো. ইলিয়াছ রহমান (৩৩), মাকছুদুর রহমান দীপু (২৬), মো. হৃদয় (২২), জাকির হোসেন (৩৬)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার রাতে রূপনগর থানার বিরুলিয়া ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মাকছুদুর রহমান দীপু, হৃদয় ও জাকির হোসেনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি খেলনা পিস্তল, একটি ছুরি ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। পরে মঙ্গলবার ভোরে আশুলিয়ার বিশমাইল মোড় এলাকা থেকে আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।
অভিযানে একটি অ্যাভেঞ্জা গাড়ি, ইলেকট্রিক শক লাইটার, চারটি মোবাইল ফোন, ‘পুলিশ’ লেখা তিনটি রিফ্লেকটিং জ্যাকেট ও একটি পকেট ওয়াইফাই রাউটার উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সদস্য। তাঁরা পুলিশের পরিচয়ে ডাকাতির পরিকল্পনা করছিলেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

ভারত থেকে আমদানি করা ২৮ টন মহিষের মাংস নিলামে বিক্রির জন্য নগরীতে মাইকিং করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। আগামীকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখায় এটি অনুষ্ঠিত হবে...
০৮ অক্টোবর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
২ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৭ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগে