নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন-২০২৩ এর আওতায় চট্টগ্রামে এবার জেলা ও মহানগরে সাড়ে ১৩ লাখের বেশি শিশুকে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী এ তথ্য জানান।
সভায় জানানো হয়, সারা দেশের ন্যায় আগামী ১২ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে ১৫ উপজেলার আট লাখ ২৭ হাজার ৬২৫ জন শিশু ও সিটি করপোরেশন এলাকার ৪১টি ওয়ার্ডে প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ ৪১ হাজার শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জেলার ১৫টি উপজেলার ২০০ ইউনিয়নের চার হাজার ৮৩২টি টিকা কেন্দ্রে ৬-১১ মাস বয়সী ৯৬ হাজার ৭৯০ শিশুকে একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (১ লাখ আইইউ) ও ১২-৫৯ মাস বয়সী সাত লাখ ৩০ হাজার ৮৩৫ শিশুকে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (২ লাখ আইইউ) খাওয়ানো হবে।
সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, ‘ভ্রমণে থাকাকালীন সময়েও রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল, ফেরিঘাট ও লঞ্চঘাটে স্থাপিত টিকাকেন্দ্র থেকে শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়াতে পারবেন।’
তিনি বলেন, ‘ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন নিয়ে গুজব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে সতর্ক থেকে উৎসবমুখর পরিবেশে এই কর্মসূচি সফল করতে হবে। ইতিমধ্যে ক্যাম্পেইন সফল করতে জেলা পর্যায়ে প্রচারণাসহ সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। এদিন উপজেলাগুলোতে স্বাস্থ্য পরিদর্শক, স্বেচ্ছাসেবক ও মাঠকর্মী নিয়োজিত থাকবে। ক্যাম্পেইন উপলক্ষে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হবে।’
সিভিল সার্জন আরও বলেন, ‘ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল শিশুর অপুষ্টি, অন্ধত্ব প্রতিরোধ, দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত, হাম ও ডায়রিয়াজনিত মৃত্যুর হার হ্রাসসহ সব ধরনের মৃত্যুর হার হ্রাস করে। ভরা পেটে ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে।’ তবে অসুস্থ কোনো বাচ্চাকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না বলে জানান তিনি।
জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন-২০২৩ এর আওতায় চট্টগ্রামে এবার জেলা ও মহানগরে সাড়ে ১৩ লাখের বেশি শিশুকে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী এ তথ্য জানান।
সভায় জানানো হয়, সারা দেশের ন্যায় আগামী ১২ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে ১৫ উপজেলার আট লাখ ২৭ হাজার ৬২৫ জন শিশু ও সিটি করপোরেশন এলাকার ৪১টি ওয়ার্ডে প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ ৪১ হাজার শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জেলার ১৫টি উপজেলার ২০০ ইউনিয়নের চার হাজার ৮৩২টি টিকা কেন্দ্রে ৬-১১ মাস বয়সী ৯৬ হাজার ৭৯০ শিশুকে একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (১ লাখ আইইউ) ও ১২-৫৯ মাস বয়সী সাত লাখ ৩০ হাজার ৮৩৫ শিশুকে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (২ লাখ আইইউ) খাওয়ানো হবে।
সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, ‘ভ্রমণে থাকাকালীন সময়েও রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল, ফেরিঘাট ও লঞ্চঘাটে স্থাপিত টিকাকেন্দ্র থেকে শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়াতে পারবেন।’
তিনি বলেন, ‘ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন নিয়ে গুজব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে সতর্ক থেকে উৎসবমুখর পরিবেশে এই কর্মসূচি সফল করতে হবে। ইতিমধ্যে ক্যাম্পেইন সফল করতে জেলা পর্যায়ে প্রচারণাসহ সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। এদিন উপজেলাগুলোতে স্বাস্থ্য পরিদর্শক, স্বেচ্ছাসেবক ও মাঠকর্মী নিয়োজিত থাকবে। ক্যাম্পেইন উপলক্ষে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হবে।’
সিভিল সার্জন আরও বলেন, ‘ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল শিশুর অপুষ্টি, অন্ধত্ব প্রতিরোধ, দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত, হাম ও ডায়রিয়াজনিত মৃত্যুর হার হ্রাসসহ সব ধরনের মৃত্যুর হার হ্রাস করে। ভরা পেটে ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে।’ তবে অসুস্থ কোনো বাচ্চাকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না বলে জানান তিনি।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১৩ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে