নোয়াখালী প্রতিনিধি
সৌদি আরবের আসির অঞ্চলের আবহা জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শাহেদুল ইসলাম (২৬) ও হেলাল উদ্দিন (৩৪) নামের নোয়াখালীর দুই যুবক রয়েছেন।
শাহেদুল ইসলামের বাড়ি নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ মোহাম্মদপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম শরীয়ত উল্যা। আর হেলাল উদ্দিনের বাড়ি চাটখিল উপজেলার রামনারায়ণপুর ইউনিয়নের পশ্চিম রামনারায়ণপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম হুমায়ন কবির।
গত সোমবার দিবাগত রাতে ওমরাহের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবের মক্কায় যাওয়ার পথে আবহা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বাসটিতে ৪৭ জন যাত্রী ছিলেন। একটি সেতুর ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গিয়ে বাসটিতে আগুন ধরে যায়। দুর্ঘটনায় অন্তত ২২ জন বাসযাত্রী নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ১৩ জনই বাংলাদেশি বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। তবে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
নিহত শাহেদুল ইসলামের চাচা জয়নাল আবেদিন বাবুল বলেন, জীবিকার সন্ধানে গত রমজানের মাঝামাঝি সময় সৌদি আরবে যান শাহেদুল। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে শাহেদুল ছিলেন সবার বড়। সৌদি আরবে গিয়ে সেখানে একটি কোম্পানিতে চাকরি করতেন তিনি। এর মধ্যে আর বাড়িতে আসা হয়নি তাঁর। গত সোমবার রাতে ওমরাহ করতে পবিত্র মক্কার উদ্দেশে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনার শিকার হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায় শাহেদুল।
নিহত হেলাল উদ্দিনের ছোট ভাই মোহাম্মদ রিপন হোসেন বলেন, গত বছরের ১০ ফেব্রুয়ারি সৌদি আরবের আবহা জেলায় যান হেলাল উদ্দিন। সেখানে একটি কোম্পানিতে চাকরি নেন তিনি। দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন হেলাল। তাঁর তিন বছর বয়সী একটি কন্যাসন্তান রয়েছে। নিজ কর্মস্থল থেকে অন্য চার সহকর্মীকে নিয়ে গত সোমবার দিবাগত রাতে মক্কার উদ্দেশে বাসে যাত্রা করেন তিনি। তাঁর কর্মস্থল থেকে কিছু দূর যাওয়ার পর বাসটি দুর্ঘটনার শিকার হলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে হাসপাতাল নেওয়ার পর মারা যান তিনি।
সৌদি আরবের আসির অঞ্চলের আবহা জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শাহেদুল ইসলাম (২৬) ও হেলাল উদ্দিন (৩৪) নামের নোয়াখালীর দুই যুবক রয়েছেন।
শাহেদুল ইসলামের বাড়ি নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ মোহাম্মদপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম শরীয়ত উল্যা। আর হেলাল উদ্দিনের বাড়ি চাটখিল উপজেলার রামনারায়ণপুর ইউনিয়নের পশ্চিম রামনারায়ণপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম হুমায়ন কবির।
গত সোমবার দিবাগত রাতে ওমরাহের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবের মক্কায় যাওয়ার পথে আবহা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বাসটিতে ৪৭ জন যাত্রী ছিলেন। একটি সেতুর ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গিয়ে বাসটিতে আগুন ধরে যায়। দুর্ঘটনায় অন্তত ২২ জন বাসযাত্রী নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ১৩ জনই বাংলাদেশি বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। তবে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
নিহত শাহেদুল ইসলামের চাচা জয়নাল আবেদিন বাবুল বলেন, জীবিকার সন্ধানে গত রমজানের মাঝামাঝি সময় সৌদি আরবে যান শাহেদুল। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে শাহেদুল ছিলেন সবার বড়। সৌদি আরবে গিয়ে সেখানে একটি কোম্পানিতে চাকরি করতেন তিনি। এর মধ্যে আর বাড়িতে আসা হয়নি তাঁর। গত সোমবার রাতে ওমরাহ করতে পবিত্র মক্কার উদ্দেশে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনার শিকার হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায় শাহেদুল।
নিহত হেলাল উদ্দিনের ছোট ভাই মোহাম্মদ রিপন হোসেন বলেন, গত বছরের ১০ ফেব্রুয়ারি সৌদি আরবের আবহা জেলায় যান হেলাল উদ্দিন। সেখানে একটি কোম্পানিতে চাকরি নেন তিনি। দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন হেলাল। তাঁর তিন বছর বয়সী একটি কন্যাসন্তান রয়েছে। নিজ কর্মস্থল থেকে অন্য চার সহকর্মীকে নিয়ে গত সোমবার দিবাগত রাতে মক্কার উদ্দেশে বাসে যাত্রা করেন তিনি। তাঁর কর্মস্থল থেকে কিছু দূর যাওয়ার পর বাসটি দুর্ঘটনার শিকার হলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে হাসপাতাল নেওয়ার পর মারা যান তিনি।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৩ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে