জুরাছড়ি (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির জুরাছড়ি উপজেলায় শাপলা বিল পর্যটকদের জন্য নতুন আকর্ষণ। প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে এখানে ভীড় জমাচ্ছেন পর্যটকেরা। সকালে মেঘের মিতালী আর বিলের পানিতে লাল সাদা শাপলার মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করেন সবাই।
যেভাবে যাবেন শাপলা বিলে
রাঙামাটি শহরের রিজার্ভ বাজার লঞ্চ ঘাট থেকে টেম্পু বোটে করে যাওয়া যাবে জুরাছরির শাপলা বিলে। টেম্পুবোট রিজার্ভ নিলে ভাড়া গুণতে হবে আড়াই থেকে তিন হাজার টাকা। তবে সকালে মাত্র ১২০ টাকা ভাড়াতেই লঞ্চে করে সরাসরি আসা সম্ভব। সাড়ে ৭টায় যাত্রা শুরু করে ১০টার মধ্যে সেখান পৌঁছানো সম্ভব। জেলা শহরের শিল্পকলা একাডেমি থেকে স্পিড বোটে করেও যাওয়া যায়। তাতে জনপ্রতি ভাড়া পড়বে ৫০০ টাকা। স্পিডবোট রিজার্ভ নিতে চাইলে যাওয়া-আসার ভাড়া ৬ হাজার টাকা। লঞ্চের মতো স্পিড বোটও একই সময় যাওয়াআসা করে।
থাকবেন কোথায়
জুরাছুড়িতে রাত্রিযাপনের জন্য আবাসিক হোটেল নেই। তবে জেলা পরিষদের বিশ্রামাগারে কিছুসংখ্যক কক্ষ রয়েছে। সেগুলো খুব কমই খালি থাকে। তাই বিশ্রামাগারে থাকতে চাইলে আগে থেকে তত্ত্বাবধায়ক চয়ন কান্তি চাকমাকে 01557-227401 নম্বরে ফোন করে বুকিং দিতে হবে।
কোথায় খাবেন
উপজেলার ভালো মানের রেস্তোরাঁ নেই। ‘আলীর হোটেল’ নামে মাঝারি মানে রেস্তোরাঁ থেকে খাবার পেতে চাইলে 01552-693526 নম্বরে ফোন দিয়ে বলে রাখতে হবে। আর পাহাড়িদের খাবারের জন্য বিশ্রামাগারের চয়ন কান্তি সহায়তা করতে পারে।
বিলে ভ্রমণের নৌকা
বিলের কাছে সাপছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক আশাপূর্ন চাকমার বাড়ি। তার একটি নিজের নৌকা রয়েছে। তার কাছে সহযোগিতা চাইলে নৌকা পাওয়া সম্ভব।
জুরাছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিতেন্দ্র কুমার নাথ বলেন, দর্শনার্থী পর্যটকদের নিরাপত্তায় প্রশাসন নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পর্যটকদের যাতে কোনো ভোগান্তি পোহাতে না হয় সে দিকেও নজর রয়েছে।
রাঙামাটির জুরাছড়ি উপজেলায় শাপলা বিল পর্যটকদের জন্য নতুন আকর্ষণ। প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে এখানে ভীড় জমাচ্ছেন পর্যটকেরা। সকালে মেঘের মিতালী আর বিলের পানিতে লাল সাদা শাপলার মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করেন সবাই।
যেভাবে যাবেন শাপলা বিলে
রাঙামাটি শহরের রিজার্ভ বাজার লঞ্চ ঘাট থেকে টেম্পু বোটে করে যাওয়া যাবে জুরাছরির শাপলা বিলে। টেম্পুবোট রিজার্ভ নিলে ভাড়া গুণতে হবে আড়াই থেকে তিন হাজার টাকা। তবে সকালে মাত্র ১২০ টাকা ভাড়াতেই লঞ্চে করে সরাসরি আসা সম্ভব। সাড়ে ৭টায় যাত্রা শুরু করে ১০টার মধ্যে সেখান পৌঁছানো সম্ভব। জেলা শহরের শিল্পকলা একাডেমি থেকে স্পিড বোটে করেও যাওয়া যায়। তাতে জনপ্রতি ভাড়া পড়বে ৫০০ টাকা। স্পিডবোট রিজার্ভ নিতে চাইলে যাওয়া-আসার ভাড়া ৬ হাজার টাকা। লঞ্চের মতো স্পিড বোটও একই সময় যাওয়াআসা করে।
থাকবেন কোথায়
জুরাছুড়িতে রাত্রিযাপনের জন্য আবাসিক হোটেল নেই। তবে জেলা পরিষদের বিশ্রামাগারে কিছুসংখ্যক কক্ষ রয়েছে। সেগুলো খুব কমই খালি থাকে। তাই বিশ্রামাগারে থাকতে চাইলে আগে থেকে তত্ত্বাবধায়ক চয়ন কান্তি চাকমাকে 01557-227401 নম্বরে ফোন করে বুকিং দিতে হবে।
কোথায় খাবেন
উপজেলার ভালো মানের রেস্তোরাঁ নেই। ‘আলীর হোটেল’ নামে মাঝারি মানে রেস্তোরাঁ থেকে খাবার পেতে চাইলে 01552-693526 নম্বরে ফোন দিয়ে বলে রাখতে হবে। আর পাহাড়িদের খাবারের জন্য বিশ্রামাগারের চয়ন কান্তি সহায়তা করতে পারে।
বিলে ভ্রমণের নৌকা
বিলের কাছে সাপছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক আশাপূর্ন চাকমার বাড়ি। তার একটি নিজের নৌকা রয়েছে। তার কাছে সহযোগিতা চাইলে নৌকা পাওয়া সম্ভব।
জুরাছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিতেন্দ্র কুমার নাথ বলেন, দর্শনার্থী পর্যটকদের নিরাপত্তায় প্রশাসন নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পর্যটকদের যাতে কোনো ভোগান্তি পোহাতে না হয় সে দিকেও নজর রয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১১ মিনিট আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২১ মিনিট আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২৪ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২৮ মিনিট আগে