নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
‘বীর মুক্তিযোদ্ধারা দেশের অতন্দ্র প্রহরী। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়ায় আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম লাল সবুজের বাংলাদেশ পেয়েছি’ বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. আশরাফ উদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলা কমান্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, চাকরি জীবনে যখন যে অবস্থানে থেকেছি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে আমরা কাজ করেছি। ভবিষ্যতেও করে যাব। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ঋণ কখনো শোধ করা যাবে না। শুধু অনুভব করা যায়।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম নগর ইউনিট কমান্ডার মোজাফফর আহমদের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন-অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুমনী আক্তার, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার একেএম সরোয়ার কামাল, বান্দরবান জেলা কমান্ডার আবুল কাশেম চৌধুরী বীরপ্রতীক, কক্সবাজার জেলা কমান্ডার মোহাম্মদ নুরুল আবছার, খাগড়াছড়ি জেলা কমান্ডার মো. রইছ উদ্দিন, ফেনী জেলা কমান্ডার আবদুল মোতালেব, রাঙামাটি জেলা কমান্ডার ইকবাল হোসেন চৌধুরী, নোয়াখালী জেলা কমান্ডার মোজাম্মেল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমান্ডার হারুনুর রশিদ প্রমুখ।
‘বীর মুক্তিযোদ্ধারা দেশের অতন্দ্র প্রহরী। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়ায় আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম লাল সবুজের বাংলাদেশ পেয়েছি’ বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. আশরাফ উদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলা কমান্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, চাকরি জীবনে যখন যে অবস্থানে থেকেছি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে আমরা কাজ করেছি। ভবিষ্যতেও করে যাব। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ঋণ কখনো শোধ করা যাবে না। শুধু অনুভব করা যায়।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম নগর ইউনিট কমান্ডার মোজাফফর আহমদের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন-অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুমনী আক্তার, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার একেএম সরোয়ার কামাল, বান্দরবান জেলা কমান্ডার আবুল কাশেম চৌধুরী বীরপ্রতীক, কক্সবাজার জেলা কমান্ডার মোহাম্মদ নুরুল আবছার, খাগড়াছড়ি জেলা কমান্ডার মো. রইছ উদ্দিন, ফেনী জেলা কমান্ডার আবদুল মোতালেব, রাঙামাটি জেলা কমান্ডার ইকবাল হোসেন চৌধুরী, নোয়াখালী জেলা কমান্ডার মোজাম্মেল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমান্ডার হারুনুর রশিদ প্রমুখ।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে