নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি
বান্দরবান থেকে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) এবং জঙ্গি সংগঠনের ২২ জনকে চট্টগ্রাম কারাগারে আনা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৮ জন জঙ্গি এবং ৪ জন কেএনএফ সদস্য। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আজ বৃহস্পতিবার তাদের চট্টগ্রাম কারাগারে আনা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ মঞ্জুর হোসেন বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বান্দরবান কারাগারে থাকা কেএনফ ও বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের ২২ জনকে চট্টগ্রামে কারাগারে আনা হয়।
গত মঙ্গলবার বান্দরবানের রুমা উপজেলায় কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএ) সন্ত্রাসীদের আইইডি বিস্ফোরণ ও অতর্কিত গুলিতে সেনাবাহিনীর দুজন সৈনিক নিহত এবং দুই অফিসার আহত হন। এরপরই এই ২২ জনকে চট্টগ্রাম কারাগারে আনা হলো।
সূত্র জানায়, সাত মাস ধরে বান্দরবানের রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানছি উপজেলায় নবগঠিত জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া এবং পাহাড়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বেড়ে যায়। জঙ্গি ও কেএনএফ সদস্যদের হাতে খুন, অপহরণ ও চাঁদাবাজির কারণে অনেকটা জিম্মি হয়ে পড়ে রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানছি উপজেলার সাধারণ মানুষ। তাই পাঁচ মাস ধরে জঙ্গি ও কেএনএফ সদস্যদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযানে নামেন র্যাব, সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এ সময় তাঁদের হাতে আটক হয় প্রায় ৬০ জন জঙ্গি ও কেএনএফ সদস্য। আটককৃতদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে বান্দরবান জেলা কারাগারে বন্দী রাখা হয়।
বান্দরবান জেলা কারাগারের জেলার মো. জাহেদ হাছান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ধারণক্ষমতা বিবেচনায় এসব বন্দীকে চট্টগ্রাম কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে। এর আগে একই মামলার ১৭ জন বন্দীকে রাঙামাটি জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।’
বান্দরবান থেকে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) এবং জঙ্গি সংগঠনের ২২ জনকে চট্টগ্রাম কারাগারে আনা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৮ জন জঙ্গি এবং ৪ জন কেএনএফ সদস্য। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আজ বৃহস্পতিবার তাদের চট্টগ্রাম কারাগারে আনা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ মঞ্জুর হোসেন বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বান্দরবান কারাগারে থাকা কেএনফ ও বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের ২২ জনকে চট্টগ্রামে কারাগারে আনা হয়।
গত মঙ্গলবার বান্দরবানের রুমা উপজেলায় কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএ) সন্ত্রাসীদের আইইডি বিস্ফোরণ ও অতর্কিত গুলিতে সেনাবাহিনীর দুজন সৈনিক নিহত এবং দুই অফিসার আহত হন। এরপরই এই ২২ জনকে চট্টগ্রাম কারাগারে আনা হলো।
সূত্র জানায়, সাত মাস ধরে বান্দরবানের রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানছি উপজেলায় নবগঠিত জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া এবং পাহাড়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বেড়ে যায়। জঙ্গি ও কেএনএফ সদস্যদের হাতে খুন, অপহরণ ও চাঁদাবাজির কারণে অনেকটা জিম্মি হয়ে পড়ে রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানছি উপজেলার সাধারণ মানুষ। তাই পাঁচ মাস ধরে জঙ্গি ও কেএনএফ সদস্যদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযানে নামেন র্যাব, সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এ সময় তাঁদের হাতে আটক হয় প্রায় ৬০ জন জঙ্গি ও কেএনএফ সদস্য। আটককৃতদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে বান্দরবান জেলা কারাগারে বন্দী রাখা হয়।
বান্দরবান জেলা কারাগারের জেলার মো. জাহেদ হাছান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ধারণক্ষমতা বিবেচনায় এসব বন্দীকে চট্টগ্রাম কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে। এর আগে একই মামলার ১৭ জন বন্দীকে রাঙামাটি জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে