প্রতিনিধি, ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম)
গত কয়েক দিনে চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে ভারী বৃষ্টিপাত হয়নি। অথচ নাজিরহাট পৌরসভার গোল মোহাম্মদ তালুকদার বাড়ি সড়কে জমে থাকা পানি দেখে মনে হবে কেবলই বুঝি বৃষ্টি থামল।
স্থানীয় লোকজন বলেন, এক দিন সামান্য বৃষ্টি হলে পরের কয়েক দিন সড়কটিতে পানি জমে থাকে। এ বছর বর্ষার বেশির ভাগ সময় ওই সড়কে ছিল এই চিত্র।
গতকাল রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কটির মুখেই এলাকাবাসী এবং বাজারের নালা। সেই নালার পানি উপচে সড়কের পরিবেশকে আরও নোংরা করে তুলেছে। পথচারীরা সেই পানি মাড়িয়েই চলাচল করছেন। যানবাহন চলার সময় নোংরা পানি ছিটকে পড়ে অনেকের জামাকাপড়ও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
সড়কটি দিয়ে আবাসিক এবং পৌর এলাকার বাসিন্দারা চলাচল করে। একই সড়কের মুখে রয়েছে বেশ কয়েকটি দোকান। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, সড়কের মুখের নর্দমা অনেক দিন ধরে পরিষ্কার না করায় পানি উপচে সড়কে এসে পড়ে। এ ছাড়া পানি নিষ্কাশনের কোনো জায়গা নেই। ফলে ময়লা পানি ডিঙিয়ে লোকজন বাজারে আসতে চান না। সমস্যাটি সমাধানের জন্য পৌরসভার কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেও কোনো কাজ হয়নি।
পথচারী মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘ঝংকার সংলগ্ন গোল মোহাম্মদ তালুকদার বাড়ি সড়কটিতে সব সময় পানি জমে থাকে। অথচ পাশেই রয়েছে নর্দমা। কিন্তু পানি নর্দমায় যাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে না। তাই দুর্ভোগেরও শেষ নেই।’
স্থানীয় সাংবাদিক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কটিতে পানি জমে একাকার হয়ে যায়। সড়কের পাশের জমির তুলনায় সড়কের উচ্চতা কম হওয়ায় এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।’ তিনি সড়কটি উঁচু করতে পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান।
নাজিরহাট আদর্শ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. নাছির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘বর্ষাকালের অধিকাংশ সময় ওই সড়ক দিয়ে চলাচলে মারাত্মক ভোগান্তি পোহাতে হয়। বৃষ্টির সময় ওই সড়ক দিয়ে হাঁটাও দায় হয়ে পড়ে। এ সময় লোকজনের যাতায়াতও কমে যায়।’ সড়কে এই অবস্থার জন্য কাউকে দায়ী করা চলবে না উল্লেখ করে তাঁর দাবি, পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করলেই এর সমাধান হয়।
স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর মুহাম্মদ আলী বলেন বলেন, ‘সড়কটির পানি নিষ্কাশনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই এ সমস্যার সমাধান হবে।’
নাজিরহাট পৌরসভার মেয়র এস এম সিরাজ উদ দৌলাহ জানান, সড়কটিতে জমে থাকা পানি নিষ্কাশনে এবং নর্দমা পরিষ্কার করতে তিনি একাধিকবার সংশ্লিষ্ট লোকজনকে বলেছেন। এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত কয়েক দিনে চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে ভারী বৃষ্টিপাত হয়নি। অথচ নাজিরহাট পৌরসভার গোল মোহাম্মদ তালুকদার বাড়ি সড়কে জমে থাকা পানি দেখে মনে হবে কেবলই বুঝি বৃষ্টি থামল।
স্থানীয় লোকজন বলেন, এক দিন সামান্য বৃষ্টি হলে পরের কয়েক দিন সড়কটিতে পানি জমে থাকে। এ বছর বর্ষার বেশির ভাগ সময় ওই সড়কে ছিল এই চিত্র।
গতকাল রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কটির মুখেই এলাকাবাসী এবং বাজারের নালা। সেই নালার পানি উপচে সড়কের পরিবেশকে আরও নোংরা করে তুলেছে। পথচারীরা সেই পানি মাড়িয়েই চলাচল করছেন। যানবাহন চলার সময় নোংরা পানি ছিটকে পড়ে অনেকের জামাকাপড়ও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
সড়কটি দিয়ে আবাসিক এবং পৌর এলাকার বাসিন্দারা চলাচল করে। একই সড়কের মুখে রয়েছে বেশ কয়েকটি দোকান। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, সড়কের মুখের নর্দমা অনেক দিন ধরে পরিষ্কার না করায় পানি উপচে সড়কে এসে পড়ে। এ ছাড়া পানি নিষ্কাশনের কোনো জায়গা নেই। ফলে ময়লা পানি ডিঙিয়ে লোকজন বাজারে আসতে চান না। সমস্যাটি সমাধানের জন্য পৌরসভার কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেও কোনো কাজ হয়নি।
পথচারী মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘ঝংকার সংলগ্ন গোল মোহাম্মদ তালুকদার বাড়ি সড়কটিতে সব সময় পানি জমে থাকে। অথচ পাশেই রয়েছে নর্দমা। কিন্তু পানি নর্দমায় যাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে না। তাই দুর্ভোগেরও শেষ নেই।’
স্থানীয় সাংবাদিক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কটিতে পানি জমে একাকার হয়ে যায়। সড়কের পাশের জমির তুলনায় সড়কের উচ্চতা কম হওয়ায় এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।’ তিনি সড়কটি উঁচু করতে পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান।
নাজিরহাট আদর্শ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. নাছির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘বর্ষাকালের অধিকাংশ সময় ওই সড়ক দিয়ে চলাচলে মারাত্মক ভোগান্তি পোহাতে হয়। বৃষ্টির সময় ওই সড়ক দিয়ে হাঁটাও দায় হয়ে পড়ে। এ সময় লোকজনের যাতায়াতও কমে যায়।’ সড়কে এই অবস্থার জন্য কাউকে দায়ী করা চলবে না উল্লেখ করে তাঁর দাবি, পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করলেই এর সমাধান হয়।
স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর মুহাম্মদ আলী বলেন বলেন, ‘সড়কটির পানি নিষ্কাশনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই এ সমস্যার সমাধান হবে।’
নাজিরহাট পৌরসভার মেয়র এস এম সিরাজ উদ দৌলাহ জানান, সড়কটিতে জমে থাকা পানি নিষ্কাশনে এবং নর্দমা পরিষ্কার করতে তিনি একাধিকবার সংশ্লিষ্ট লোকজনকে বলেছেন। এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে