নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের পাশে প্রস্তাবিত বার্ন হাসপাতালের জায়গা পছন্দ হওয়ার পর নথিপত্র চীনে পাঠানো হয়েছে। সে দেশের মন্ত্রণালয় নথিপত্রগুলো পর্যালোচনা করছে। চীনা প্রতিনিধি দল জায়গা পরিদর্শন করার পর ইতিবাচক সাড়া দেওয়ায় বার্ন হাসপাতাল তৈরিতে আলোর মুখ দেখছে সংশ্লিষ্টরা। শিগগিরই হাসপাতাল নির্মাণের কার্যক্রমও শুরু করা হবে বলে আশা প্রকাশ করছেন তাঁরা।
চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, চারটি জায়গার মধ্যে গোঁয়াছি বাগানে প্রধান ছাত্রাবাসের পেছনের খালি জায়গাটি প্রাথমিকভাবে পছন্দ করেছে চীনা প্রতিনিধি দল। সম্প্রতি তাঁরা জায়গাটি পরিদর্শনও করেছেন। নথিপত্র চীনে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে সেখানে হাসপাতাল নির্মাণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
অনেকে অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত চট্টগ্রামে একটি বিশেষায়িত বার্ন হাসপাতাল নির্মাণের দাবি করা হচ্ছে। দাবি পূরণে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ প্রায় সময় মানববন্ধন করছেন। তবুও কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। একই সঙ্গে যখনই কোনো বড় দুর্ঘটনা ঘটে তখনই নড়েচড়ে বসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সর্বশেষ সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপো ট্র্যাজেডির পর চট্টগ্রামে পূর্ণাঙ্গ বার্ন হাসপাতাল নির্মাণের বিষয়ে আবারও আলোচনা শুরু হয়।
চমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালে বার্ন হাসপাতাল নির্মাণের প্রস্তাবটি নেওয়া হয়। ২০১৬ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে সায় দিয়ে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখায় চীন। এরপরও নানা প্রতিকূলতার কারণে প্রকল্পটি স্থগিত হয়ে যায়। পরে ২০২০ সালের ২০ জুলাই চীন সরকারের পক্ষ থেকে চট্টগ্রামে ‘বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ বার্ন হাসপাতাল’ নির্মাণের পাল্টা প্রস্তাব দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত। বিএম কনটেইনার ডিপো ট্র্যাজেডির পর সেই প্রস্তাবটি এবার আলোর মুখ দেখছে।
চমেক হাসপাতালে যে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগ রয়েছে, সেখানে পর্যাপ্ত চিকিৎসক নেই। নেই উন্নত মানের সরঞ্জাম। এ ছাড়া এ বিভাগের অধীনে আলাদা নেই কোনো আইসিইউ। ফলে আগুনে ১০ শতাংশের বেশি পুড়লে কোনো রোগীকে চিকিৎসা দিতে পারেন না তাঁরা। কারণ ওই সব রোগীকে আইসিইউতে নিয়ে চিকিৎসা দিতে হয়। এ ছাড়া হাসপাতালে মাত্র ২৬টি শয্যা রয়েছে। যা শহরের ৮৭ লাখ মানুষের বিপরীতে খুবই অপ্রতুল।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের পাশে প্রস্তাবিত বার্ন হাসপাতালের জায়গা পছন্দ হওয়ার পর নথিপত্র চীনে পাঠানো হয়েছে। সে দেশের মন্ত্রণালয় নথিপত্রগুলো পর্যালোচনা করছে। চীনা প্রতিনিধি দল জায়গা পরিদর্শন করার পর ইতিবাচক সাড়া দেওয়ায় বার্ন হাসপাতাল তৈরিতে আলোর মুখ দেখছে সংশ্লিষ্টরা। শিগগিরই হাসপাতাল নির্মাণের কার্যক্রমও শুরু করা হবে বলে আশা প্রকাশ করছেন তাঁরা।
চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, চারটি জায়গার মধ্যে গোঁয়াছি বাগানে প্রধান ছাত্রাবাসের পেছনের খালি জায়গাটি প্রাথমিকভাবে পছন্দ করেছে চীনা প্রতিনিধি দল। সম্প্রতি তাঁরা জায়গাটি পরিদর্শনও করেছেন। নথিপত্র চীনে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে সেখানে হাসপাতাল নির্মাণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
অনেকে অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত চট্টগ্রামে একটি বিশেষায়িত বার্ন হাসপাতাল নির্মাণের দাবি করা হচ্ছে। দাবি পূরণে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ প্রায় সময় মানববন্ধন করছেন। তবুও কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। একই সঙ্গে যখনই কোনো বড় দুর্ঘটনা ঘটে তখনই নড়েচড়ে বসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সর্বশেষ সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপো ট্র্যাজেডির পর চট্টগ্রামে পূর্ণাঙ্গ বার্ন হাসপাতাল নির্মাণের বিষয়ে আবারও আলোচনা শুরু হয়।
চমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালে বার্ন হাসপাতাল নির্মাণের প্রস্তাবটি নেওয়া হয়। ২০১৬ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে সায় দিয়ে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখায় চীন। এরপরও নানা প্রতিকূলতার কারণে প্রকল্পটি স্থগিত হয়ে যায়। পরে ২০২০ সালের ২০ জুলাই চীন সরকারের পক্ষ থেকে চট্টগ্রামে ‘বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ বার্ন হাসপাতাল’ নির্মাণের পাল্টা প্রস্তাব দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত। বিএম কনটেইনার ডিপো ট্র্যাজেডির পর সেই প্রস্তাবটি এবার আলোর মুখ দেখছে।
চমেক হাসপাতালে যে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগ রয়েছে, সেখানে পর্যাপ্ত চিকিৎসক নেই। নেই উন্নত মানের সরঞ্জাম। এ ছাড়া এ বিভাগের অধীনে আলাদা নেই কোনো আইসিইউ। ফলে আগুনে ১০ শতাংশের বেশি পুড়লে কোনো রোগীকে চিকিৎসা দিতে পারেন না তাঁরা। কারণ ওই সব রোগীকে আইসিইউতে নিয়ে চিকিৎসা দিতে হয়। এ ছাড়া হাসপাতালে মাত্র ২৬টি শয্যা রয়েছে। যা শহরের ৮৭ লাখ মানুষের বিপরীতে খুবই অপ্রতুল।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে