শাহরিয়ার হাসান, টেকনাফ থেকে
কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরের সাবেক কম্পিউটার অপারেটর নুরুল ইসলাম গ্রেপ্তার হয়েছেন। কিন্তু তাঁর চক্রের লোকজন এখনো বন্দরে সক্রিয়। পণ্যের মিথ্যা ঘোষণার (মিস ডিক্লারেশন) মাধ্যমে আগের মতোই তাঁরা কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এতে সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব। নুরুল ইসলামের লোকজন এবং বন্দরের একশ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারী এই চক্রের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।
টেকনাফ স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী মজিদ, জুয়েল, মাসুদ অভিযোগ করেন, নুরুল ইসলামের সিন্ডিকেটের ১০-১৫ জন এখনো বন্দরে সক্রিয়। কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে মিয়ানমারের আমদানি-রপ্তানি পণ্যের মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্রটি।
অভিযোগ রয়েছে, নুরুল ইসলাম ১৯৯৭ সালে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার অপারেটরের চাকরি নেওয়ার পর কর্মকর্তা ও দালালদের নিয়ে গড়ে তোলেন সিন্ডিকেট। চাকরি ছাড়লেও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতিদিন তাঁর ৪০ লাখ টাকা আয় ছিল। তদন্তেও বিষয়টি উঠে এসেছে। এখন এই অর্থ যায় তাঁরই সিন্ডিকেটের হাতে।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে স্থলবন্দর স্টেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মাদ আবদুন নুর বলেন, আসলে যতটা বাড়িয়ে বলা হয়, বিষয়টি তেমন নয়।
বন্দরের পুরোনো আমদানিকারক জলিল আহমেদের অভিযোগ, নুরুল গ্রেপ্তার হয়েছেন, কিন্তু সিন্ডিকেট সক্রিয়। তাঁর দাবি, বড় কর্তারা এদের টিকিয়ে রেখেছেন।
গত বুধবার সরেজমিন দেখা যায়, বন্দরের ঘাটে ট্রলার ভিড়ছে। শুল্ক কর্মকর্তাদের কেউ কেউ ট্রলার থেকে মাল খালাসের জন্য সিরিয়াল দিচ্ছেন। কিন্তু কোনো কর্মকর্তাই পণ্য খালাসের ছাড়পত্র দেওয়ার আগে পণ্য পরীক্ষা করে দেখছেন না। ফলে পণ্যের ধরন কী, বৈধ না অবৈধ—তা অজানাই থেকে যাচ্ছে।
বন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মাদ আবদুন নুর অবশ্য দাবি করেন, ট্রলার ঘাটে ভেড়ার পরপরই মালামাল যাচাই করে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। তবে কাজের চাপ বেশি থাকলে অনেক সময় মালামাল ঠিকমতো যাচাই করা সম্ভব হয় না।
বন্দরসংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত ১৪ সেপ্টেম্বর নুরুল ইসলাম গ্রেপ্তার হওয়ার পর চক্রের লোকজন গা ঢাকা দেন। এমনকি কম্পিউটার অপারেটর ইমরান হোসেন দুদিন অফিসে আসেননি। চক্রের লোকজন আবার বন্দরে ফিরতে শুরু করেছেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন নুরুল ইসলামের ভাগনে মেসার্স সবুজ অ্যান্ড ব্রাদার্সের মালিক নুরুল কায়েস ওরফে সাদ্দাম, চাচাতো ভাই হোসেন আহমেদ ওরফে রানা, মেসার্স টাইম ট্রেডিংয়ের মালিক যদু চন্দ্র শীল, মেসার্স জে বি অ্যান্ড সন্সের মালিক মীর কামরুজ্জামান প্রমুখ।
ইমরান বলেন, নুরুল ইসলামের গ্রেপ্তারের পর সবাই আতঙ্কে ছিলেন। তাই তিনি অফিসে আসেননি। তা ছাড়া, ওই সময় বন্দরে কাজও ছিল না।
বুধবার দুপুরে স্থলবন্দর শুল্ক কার্যালয়ের সামনে সিন্ডিকেটের সাদ্দামকে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। সাংবাদিক পরিচয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি পালিয়ে যান। পরে অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে তাঁদেরও মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘নুরুল ইসলামের সঙ্গে দালাল ছাড়াও কয়েকজন প্রভাবশালীর নাম পাওয়া গেছে। আমরা সিন্ডিকেটের ওপর নজর রাখছি।’
বন্দরের একজন শুল্ক কর্মকর্তা বলেন, আমদানি পণ্য হিসেবে মিয়ানমার থেকে আসা শুকনো বরই কিনলে প্রতি টনে ৩৭ হাজার টাকা সরকারকে শুল্ক দিতে হয়। কফি আমদানি করতে চাইলে টনপ্রতি দিতে হয় ২ লাখ ২১ হাজার ৮৫০ টাকা। একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে ছাড়পত্র করে দেন। এতে দিন শেষে অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পকেটে লাখ লাখ টাকা যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী স্বীকার করেন, গত মাসে তাঁর নামে সাত টন শুঁটকি আসে। সাদ্দামের দালাল চক্র শুঁটকি মাছকে জুতা দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে কাগজপত্র করে দেয়। অবশ্য এ ব্যবসায়ীর দাবি, কর ফাঁকি দিলেও বেশির ভাগ লভ্যাংশ দালালের পেটে চলে যায়।
স্থলবন্দরেরই মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন স্বীকার করেন, কাগজপত্র জালিয়াতি বা পণ্যের মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে নুরুল ইসলামের মতো অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে বিপুল টাকা হাতিয়ে নেন।
আরও যেসব খাত থেকে সিন্ডিকেট টাকা নেয় অভিযোগ পাওয়া গেছে, নুরুল ইসলামের সিন্ডিকেট বন্দরসংশ্লিষ্ট আরও ১০টি খাত থেকে অর্থ আয় করে থাকে। পরে এই চক্র ও অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অর্থ ভাগ করে নেন।
সরেজমিন দেখা যায়, এখনো শুল্ক কর্মকর্তাদের নামে প্রতিদিন আমদানিকারকদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা আদায় করে এই সিন্ডিকেট। তারা আমদানিকারকদের কাছ থেকে শুল্ক কার্যালয়ের নামে গাড়িপ্রতি ৪ হাজার টাকা, শুল্ক পিয়নের নামে ১ হাজার টাকা, স্ট্যাম্প ৭০০ টাকা, ফরমালিন পরীক্ষার নামে ৬ হাজার টাকা, মেটাল পরীক্ষার নামে ৩ হাজার টাকা, বন্দর গেটে ১ হাজার টাকা, লেবার খরচ প্রতি গাড়ি ৫-৭ হাজার টাকা, শুল্ক গোয়েন্দার নামে ২ হাজার, পুলিশের নামে গাড়িপ্রতি ৫০০ টাকা, সিঅ্যান্ডএফ সমিতির নামে ৬০০ টাকা, কম্পিউটার অপারেটরের জন্য ১ হাজার টাকা করে নেয়। তা ছাড়া, রপ্তানির ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের অনৈতিক সুবিধা দিয়ে প্রতি ট্রলারের জন্য ৩০ হাজার টাকা করে নেয়।
গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তেও এসব খাতে অর্থ আদায়ের বিষয়টি উঠে এসেছে।
কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরের সাবেক কম্পিউটার অপারেটর নুরুল ইসলাম গ্রেপ্তার হয়েছেন। কিন্তু তাঁর চক্রের লোকজন এখনো বন্দরে সক্রিয়। পণ্যের মিথ্যা ঘোষণার (মিস ডিক্লারেশন) মাধ্যমে আগের মতোই তাঁরা কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এতে সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব। নুরুল ইসলামের লোকজন এবং বন্দরের একশ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারী এই চক্রের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।
টেকনাফ স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী মজিদ, জুয়েল, মাসুদ অভিযোগ করেন, নুরুল ইসলামের সিন্ডিকেটের ১০-১৫ জন এখনো বন্দরে সক্রিয়। কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে মিয়ানমারের আমদানি-রপ্তানি পণ্যের মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্রটি।
অভিযোগ রয়েছে, নুরুল ইসলাম ১৯৯৭ সালে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার অপারেটরের চাকরি নেওয়ার পর কর্মকর্তা ও দালালদের নিয়ে গড়ে তোলেন সিন্ডিকেট। চাকরি ছাড়লেও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতিদিন তাঁর ৪০ লাখ টাকা আয় ছিল। তদন্তেও বিষয়টি উঠে এসেছে। এখন এই অর্থ যায় তাঁরই সিন্ডিকেটের হাতে।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে স্থলবন্দর স্টেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মাদ আবদুন নুর বলেন, আসলে যতটা বাড়িয়ে বলা হয়, বিষয়টি তেমন নয়।
বন্দরের পুরোনো আমদানিকারক জলিল আহমেদের অভিযোগ, নুরুল গ্রেপ্তার হয়েছেন, কিন্তু সিন্ডিকেট সক্রিয়। তাঁর দাবি, বড় কর্তারা এদের টিকিয়ে রেখেছেন।
গত বুধবার সরেজমিন দেখা যায়, বন্দরের ঘাটে ট্রলার ভিড়ছে। শুল্ক কর্মকর্তাদের কেউ কেউ ট্রলার থেকে মাল খালাসের জন্য সিরিয়াল দিচ্ছেন। কিন্তু কোনো কর্মকর্তাই পণ্য খালাসের ছাড়পত্র দেওয়ার আগে পণ্য পরীক্ষা করে দেখছেন না। ফলে পণ্যের ধরন কী, বৈধ না অবৈধ—তা অজানাই থেকে যাচ্ছে।
বন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মাদ আবদুন নুর অবশ্য দাবি করেন, ট্রলার ঘাটে ভেড়ার পরপরই মালামাল যাচাই করে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। তবে কাজের চাপ বেশি থাকলে অনেক সময় মালামাল ঠিকমতো যাচাই করা সম্ভব হয় না।
বন্দরসংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত ১৪ সেপ্টেম্বর নুরুল ইসলাম গ্রেপ্তার হওয়ার পর চক্রের লোকজন গা ঢাকা দেন। এমনকি কম্পিউটার অপারেটর ইমরান হোসেন দুদিন অফিসে আসেননি। চক্রের লোকজন আবার বন্দরে ফিরতে শুরু করেছেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন নুরুল ইসলামের ভাগনে মেসার্স সবুজ অ্যান্ড ব্রাদার্সের মালিক নুরুল কায়েস ওরফে সাদ্দাম, চাচাতো ভাই হোসেন আহমেদ ওরফে রানা, মেসার্স টাইম ট্রেডিংয়ের মালিক যদু চন্দ্র শীল, মেসার্স জে বি অ্যান্ড সন্সের মালিক মীর কামরুজ্জামান প্রমুখ।
ইমরান বলেন, নুরুল ইসলামের গ্রেপ্তারের পর সবাই আতঙ্কে ছিলেন। তাই তিনি অফিসে আসেননি। তা ছাড়া, ওই সময় বন্দরে কাজও ছিল না।
বুধবার দুপুরে স্থলবন্দর শুল্ক কার্যালয়ের সামনে সিন্ডিকেটের সাদ্দামকে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। সাংবাদিক পরিচয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি পালিয়ে যান। পরে অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে তাঁদেরও মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘নুরুল ইসলামের সঙ্গে দালাল ছাড়াও কয়েকজন প্রভাবশালীর নাম পাওয়া গেছে। আমরা সিন্ডিকেটের ওপর নজর রাখছি।’
বন্দরের একজন শুল্ক কর্মকর্তা বলেন, আমদানি পণ্য হিসেবে মিয়ানমার থেকে আসা শুকনো বরই কিনলে প্রতি টনে ৩৭ হাজার টাকা সরকারকে শুল্ক দিতে হয়। কফি আমদানি করতে চাইলে টনপ্রতি দিতে হয় ২ লাখ ২১ হাজার ৮৫০ টাকা। একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে ছাড়পত্র করে দেন। এতে দিন শেষে অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পকেটে লাখ লাখ টাকা যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী স্বীকার করেন, গত মাসে তাঁর নামে সাত টন শুঁটকি আসে। সাদ্দামের দালাল চক্র শুঁটকি মাছকে জুতা দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে কাগজপত্র করে দেয়। অবশ্য এ ব্যবসায়ীর দাবি, কর ফাঁকি দিলেও বেশির ভাগ লভ্যাংশ দালালের পেটে চলে যায়।
স্থলবন্দরেরই মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন স্বীকার করেন, কাগজপত্র জালিয়াতি বা পণ্যের মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে নুরুল ইসলামের মতো অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে বিপুল টাকা হাতিয়ে নেন।
আরও যেসব খাত থেকে সিন্ডিকেট টাকা নেয় অভিযোগ পাওয়া গেছে, নুরুল ইসলামের সিন্ডিকেট বন্দরসংশ্লিষ্ট আরও ১০টি খাত থেকে অর্থ আয় করে থাকে। পরে এই চক্র ও অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অর্থ ভাগ করে নেন।
সরেজমিন দেখা যায়, এখনো শুল্ক কর্মকর্তাদের নামে প্রতিদিন আমদানিকারকদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা আদায় করে এই সিন্ডিকেট। তারা আমদানিকারকদের কাছ থেকে শুল্ক কার্যালয়ের নামে গাড়িপ্রতি ৪ হাজার টাকা, শুল্ক পিয়নের নামে ১ হাজার টাকা, স্ট্যাম্প ৭০০ টাকা, ফরমালিন পরীক্ষার নামে ৬ হাজার টাকা, মেটাল পরীক্ষার নামে ৩ হাজার টাকা, বন্দর গেটে ১ হাজার টাকা, লেবার খরচ প্রতি গাড়ি ৫-৭ হাজার টাকা, শুল্ক গোয়েন্দার নামে ২ হাজার, পুলিশের নামে গাড়িপ্রতি ৫০০ টাকা, সিঅ্যান্ডএফ সমিতির নামে ৬০০ টাকা, কম্পিউটার অপারেটরের জন্য ১ হাজার টাকা করে নেয়। তা ছাড়া, রপ্তানির ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের অনৈতিক সুবিধা দিয়ে প্রতি ট্রলারের জন্য ৩০ হাজার টাকা করে নেয়।
গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তেও এসব খাতে অর্থ আদায়ের বিষয়টি উঠে এসেছে।
বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসের এ সময়ে উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগের কয়েকটি জেলায় কর্মহীন হয়ে পড়েন কৃষিশ্রমিকেরা। এসব জেলায় খেতের ইরি-বোরো ধান পাকতে এখনো এক মাসের অনেক সময় বাকি।
১ ঘণ্টা আগেপ্যাকিং হাউস, কুলিং সেন্টার, সার্টিফিকেশন ল্যাব ও হিমাগার স্থাপন ছাড়াই চালু হচ্ছে কার্গো ফ্লাইট। আজ রোববার সন্ধ্যায় সিলেট এম এ জি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ‘এক্সপোর্ট কার্গো কমপ্লেক্স’ উদ্বোধনের পরই উন্নত বিশ্বে পণ্য রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
৭ ঘণ্টা আগেবিরূপ আবহাওয়ার কারণে লিচুর রাজধানীখ্যাত পাবনার ঈশ্বরদীতে এবার ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে রসাল লিচুর স্বাদ নেওয়ার সুযোগ এবার কম হতে পারে। চাষিরা বলছেন, কোনো কোনো এলাকায় অর্ধেকের বেশি গাছে মুকুল আসেনি।
৭ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে মহাসড়কে অবৈধ যানবাহনের দৌরাত্ম্যে বাস-ট্রাকসহ অন্যান্য ভারী যানবাহন চলাচল কঠিন হয়ে পড়েছে। যমুনা সেতুর পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কে দেখা গেছে, রীতিমতো সিএনজিচালিত অটোরিকশা, নছিমন, করিমন ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার দখলদারত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে