জমির উদ্দিন, মহেশখালী থেকে
সকাল থেকে ঝোড়ো বাতাস, গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। লবণের মাঠে কাজে নামা ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু মালিকের চাপ। অগত্যা মাঠে নেমে পড়েন মো. রিদোয়ান। ঠান্ডা বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টিতে ভিজে একটানা কাজ করেন ৯ ঘণ্টা। কাজের চাপে দুপুরের খাবার খাওয়ার সুযোগও পাননি। কাজ প্রায় শেষ করে বাড়ি ফিরবেন এমন সময় ঢলে পড়েন মৃত্যুমুখে। মূলত ঠান্ডায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
এমন মর্মান্তিক ঘটনাটি কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের। বগাচতর ঘোনা এলাকায় লবণ মাঠে মৃত্যু হয় তাঁর। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন লবণচাষি রিদোয়ান। অন্যের জমি বর্গা নিয়ে লবণ চাষ করতেন তিনি। ঘূর্ণিঝড় মোখার আঘাত হানার দিন (গত রোববার) বিকেলে মাঠেই মারা যান তিনি।
রিদোয়ানের এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছে না পরিবার। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে পুরো পরিবার এখন দিশেহারা। ৩৫ বছর বয়সী রিদোয়ানের বাড়ি উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের কালাগাজি গ্রামে। দুই ছেলে সন্তানের জনক রিদোয়ান ছোটবেলায় বাবাকে হারিয়েছেন।
দুই ভাইবোনের মধ্যে রিদোয়ান বড়। বছর নয়েক আগে উখিয়ার রাবেয়া বেগমের সঙ্গে দাম্পত্য জীবন শুরু হয়। রিয়াদ ও রিফাত নামে তাঁদের দুই সন্তান রয়েছে। এরই মধ্যে মধ্যে রিয়াদের বয়স ৩ বছর আর রিফাতের ২।
মহেশখালীর কালাগাজী স্টেশন থেকে আধা কিলোমিটার দূরে রিদোয়ানের বাড়ি। আজ মঙ্গলবার বিকেলে মেঠোপথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, পুরো পরিবার শোকে পাথর। রিদোয়ানের মাটির ঘরটির সামনের দরজায় বসে দুই সন্তানকে নিয়ে অপলক দৃষ্টিতে পথের দিকে তাকিয়ে ছিলেন রিদোয়নের স্ত্রী রাবেয়া। তাঁর দুই সন্তান রিয়াদ ও রিফাত মাকে বারবার বলছিল, ‘বাবা এখনো আসছে না কেন?’
স্বামীর কথা জিজ্ঞেস করতেই কেঁদে ফেলেন মা-বাবা হারা এই নারী। রাবেয়া শুধু কেঁদে কেঁদে বলছিলেন, তাঁর এখন কী হবে। দুই শিশুসন্তানকে নিয়ে কই যাবেন। কে তাঁদের দেখাশোনা করবেন।
রাবেয়া বলেন, ‘ঘটনার দিন রাত ৩টায় ঘুম থেকে উঠে স্বামীর ভাত-তরকারি রান্না করি। এরপর টিফিন ক্যারিয়ারে করে ভাত দিয়ে ভোর ৫টার দিকে উনাকে বিদায় দিয়েছিলাম। আধঘণ্টা পর ঘরে ফিরে তিনি টিফিন ক্যারিয়ার রেখে বলেন, ‘‘দুপুর একটার মধ্যে ঘরে ফিরে আসব, তাই ভাত নিব না।’’ এরপর ছোট ছেলেকে আদর করে তিনি লবণের মাঠে রওনা দেন, সঙ্গে দুজন শ্রমিক নিয়ে যান। সারা দিন কাজ করেছেন। দুপুরে কিছু খায়ওনি। যাওয়ার সময় শুধু বন-রুটি নিয়ে গেছে। আহারে! যদি টাকা থাকত আমার স্বামীকে মাঠে যেতে দিতাম না।’
রাবেয়া জানান, একই গ্রামের বাসিন্দা আজিজুল হক থেকে বর্গা নিয়ে ২৪০ শতক জমিতে লবণ চাষ করতেন রিদোয়ান। খরচ বাদে লাভের অর্ধেক টাকা জমির মালিককে দিতে হতো। বছরে ৬ মাস লবণ চাষ হয়। বাকি ছয় মাস মাস শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন এবং পরিবারের জন্য দুই মুঠো ভাত জুটাতেন তিনি।
রাবেয়া বেগম বলেন, ‘দুপুর ১টার মধ্যে ফিরে আসার কথা থাকলেও বেলা ৩টায়ও না ফেরায় খোঁজ নিতে শ্রমিক লোকমানের বাসায় যাই, তখন দেখি লোকমানকে সেঁক দিচ্ছিল তার মা। সেই দৃশ্য দেখে আমি ভয়ে আঁতকে উঠি এবং লোকমানকে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান, আমার স্বামী মাঠে কাজ করছেন। এরপর দুশ্চিন্তা হওয়ায় আমি ঘরে না ঢুকে রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করেছিলাম। ঘণ্টাখানেক পর একটা ছোট ছেলে এসে জানায়, আমার স্বামী বাড়ি ফেরার পথে লবণ মাঠের ড্রেনে পড়ে গেছে, অপর লবণচাষিরা আমার স্বামীকে কাঁধে করে এনে বাজারের ফার্মেসিতে পরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেছে। পরে খবর পাই তিনি মারা গেছেন।’
গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় স্থানীয় মসজিদ ঈদগাহে জানাজা শেষে রিদোয়ানের দাফন হয়। স্থানীয় এমপি, ইউনিয়ন পরিষদের দুজন চেয়ারম্যান ও লবণ ব্যবসায়ী সমিতি ইতিমধ্যে রিদোয়ানের পরিবারকে সর্বমোট ২০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা করেছেন। তবে প্রশাসনিক কোনো সহায়তা পায়নি তাঁর পরিবার। পাশাপাশি জমির মালিকও কোনো খোঁজ নেননি।
জমির মালিক আজিজুল হক বলেন, ‘আমি শুনেছি তার দুইটি সন্তান আর স্ত্রী আছে ঘরে। আমি তাদের আর্থিকভাবে সহায়তা করব।’
রিদোয়ানের পরিবারের দাবি, ঘূর্ণিঝড়ের দিনও মালিক বাধ্য করেছেন মাঠে যাওয়ার। তাই লবণ বাঁচাতে তিনি মাঠে গিয়েছিলেন। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মাস্টার আজিজুল।
এদিকে একই দিন রিদোয়ানসহ আরও তিনজন লবণচাষি মারা গেছেন উপজেলাতে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, অতিরিক্ত ঠান্ডা এবং বাতাসের মধ্যে কাজ করার কারণে শরীরে ঠান্ডা লেগে তারা মারা গেছেন।
মহেশখালীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইয়াছিন বলেন, ‘ওই লবণচাষি মাঠে কাজ করার সময় মারা গেছেন। তিনি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে মারা যাননি। তবুও আমরা তাদের তালিকা জেলা প্রশাসনে পাঠিয়ে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার অনুরোধ করব। বরাদ্দ পেলে পরিবারগুলোকে আমরা সহায়তা করব।’
সকাল থেকে ঝোড়ো বাতাস, গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। লবণের মাঠে কাজে নামা ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু মালিকের চাপ। অগত্যা মাঠে নেমে পড়েন মো. রিদোয়ান। ঠান্ডা বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টিতে ভিজে একটানা কাজ করেন ৯ ঘণ্টা। কাজের চাপে দুপুরের খাবার খাওয়ার সুযোগও পাননি। কাজ প্রায় শেষ করে বাড়ি ফিরবেন এমন সময় ঢলে পড়েন মৃত্যুমুখে। মূলত ঠান্ডায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
এমন মর্মান্তিক ঘটনাটি কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের। বগাচতর ঘোনা এলাকায় লবণ মাঠে মৃত্যু হয় তাঁর। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন লবণচাষি রিদোয়ান। অন্যের জমি বর্গা নিয়ে লবণ চাষ করতেন তিনি। ঘূর্ণিঝড় মোখার আঘাত হানার দিন (গত রোববার) বিকেলে মাঠেই মারা যান তিনি।
রিদোয়ানের এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছে না পরিবার। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে পুরো পরিবার এখন দিশেহারা। ৩৫ বছর বয়সী রিদোয়ানের বাড়ি উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের কালাগাজি গ্রামে। দুই ছেলে সন্তানের জনক রিদোয়ান ছোটবেলায় বাবাকে হারিয়েছেন।
দুই ভাইবোনের মধ্যে রিদোয়ান বড়। বছর নয়েক আগে উখিয়ার রাবেয়া বেগমের সঙ্গে দাম্পত্য জীবন শুরু হয়। রিয়াদ ও রিফাত নামে তাঁদের দুই সন্তান রয়েছে। এরই মধ্যে মধ্যে রিয়াদের বয়স ৩ বছর আর রিফাতের ২।
মহেশখালীর কালাগাজী স্টেশন থেকে আধা কিলোমিটার দূরে রিদোয়ানের বাড়ি। আজ মঙ্গলবার বিকেলে মেঠোপথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, পুরো পরিবার শোকে পাথর। রিদোয়ানের মাটির ঘরটির সামনের দরজায় বসে দুই সন্তানকে নিয়ে অপলক দৃষ্টিতে পথের দিকে তাকিয়ে ছিলেন রিদোয়নের স্ত্রী রাবেয়া। তাঁর দুই সন্তান রিয়াদ ও রিফাত মাকে বারবার বলছিল, ‘বাবা এখনো আসছে না কেন?’
স্বামীর কথা জিজ্ঞেস করতেই কেঁদে ফেলেন মা-বাবা হারা এই নারী। রাবেয়া শুধু কেঁদে কেঁদে বলছিলেন, তাঁর এখন কী হবে। দুই শিশুসন্তানকে নিয়ে কই যাবেন। কে তাঁদের দেখাশোনা করবেন।
রাবেয়া বলেন, ‘ঘটনার দিন রাত ৩টায় ঘুম থেকে উঠে স্বামীর ভাত-তরকারি রান্না করি। এরপর টিফিন ক্যারিয়ারে করে ভাত দিয়ে ভোর ৫টার দিকে উনাকে বিদায় দিয়েছিলাম। আধঘণ্টা পর ঘরে ফিরে তিনি টিফিন ক্যারিয়ার রেখে বলেন, ‘‘দুপুর একটার মধ্যে ঘরে ফিরে আসব, তাই ভাত নিব না।’’ এরপর ছোট ছেলেকে আদর করে তিনি লবণের মাঠে রওনা দেন, সঙ্গে দুজন শ্রমিক নিয়ে যান। সারা দিন কাজ করেছেন। দুপুরে কিছু খায়ওনি। যাওয়ার সময় শুধু বন-রুটি নিয়ে গেছে। আহারে! যদি টাকা থাকত আমার স্বামীকে মাঠে যেতে দিতাম না।’
রাবেয়া জানান, একই গ্রামের বাসিন্দা আজিজুল হক থেকে বর্গা নিয়ে ২৪০ শতক জমিতে লবণ চাষ করতেন রিদোয়ান। খরচ বাদে লাভের অর্ধেক টাকা জমির মালিককে দিতে হতো। বছরে ৬ মাস লবণ চাষ হয়। বাকি ছয় মাস মাস শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন এবং পরিবারের জন্য দুই মুঠো ভাত জুটাতেন তিনি।
রাবেয়া বেগম বলেন, ‘দুপুর ১টার মধ্যে ফিরে আসার কথা থাকলেও বেলা ৩টায়ও না ফেরায় খোঁজ নিতে শ্রমিক লোকমানের বাসায় যাই, তখন দেখি লোকমানকে সেঁক দিচ্ছিল তার মা। সেই দৃশ্য দেখে আমি ভয়ে আঁতকে উঠি এবং লোকমানকে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান, আমার স্বামী মাঠে কাজ করছেন। এরপর দুশ্চিন্তা হওয়ায় আমি ঘরে না ঢুকে রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করেছিলাম। ঘণ্টাখানেক পর একটা ছোট ছেলে এসে জানায়, আমার স্বামী বাড়ি ফেরার পথে লবণ মাঠের ড্রেনে পড়ে গেছে, অপর লবণচাষিরা আমার স্বামীকে কাঁধে করে এনে বাজারের ফার্মেসিতে পরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেছে। পরে খবর পাই তিনি মারা গেছেন।’
গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় স্থানীয় মসজিদ ঈদগাহে জানাজা শেষে রিদোয়ানের দাফন হয়। স্থানীয় এমপি, ইউনিয়ন পরিষদের দুজন চেয়ারম্যান ও লবণ ব্যবসায়ী সমিতি ইতিমধ্যে রিদোয়ানের পরিবারকে সর্বমোট ২০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা করেছেন। তবে প্রশাসনিক কোনো সহায়তা পায়নি তাঁর পরিবার। পাশাপাশি জমির মালিকও কোনো খোঁজ নেননি।
জমির মালিক আজিজুল হক বলেন, ‘আমি শুনেছি তার দুইটি সন্তান আর স্ত্রী আছে ঘরে। আমি তাদের আর্থিকভাবে সহায়তা করব।’
রিদোয়ানের পরিবারের দাবি, ঘূর্ণিঝড়ের দিনও মালিক বাধ্য করেছেন মাঠে যাওয়ার। তাই লবণ বাঁচাতে তিনি মাঠে গিয়েছিলেন। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মাস্টার আজিজুল।
এদিকে একই দিন রিদোয়ানসহ আরও তিনজন লবণচাষি মারা গেছেন উপজেলাতে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, অতিরিক্ত ঠান্ডা এবং বাতাসের মধ্যে কাজ করার কারণে শরীরে ঠান্ডা লেগে তারা মারা গেছেন।
মহেশখালীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইয়াছিন বলেন, ‘ওই লবণচাষি মাঠে কাজ করার সময় মারা গেছেন। তিনি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে মারা যাননি। তবুও আমরা তাদের তালিকা জেলা প্রশাসনে পাঠিয়ে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার অনুরোধ করব। বরাদ্দ পেলে পরিবারগুলোকে আমরা সহায়তা করব।’
ঝিনাইদহ শহরে প্রবেশ ও বের হওয়ার প্রধান দুটি পথ বন্ধ করে শহীদ মিনার গোলচত্বর সড়কে সংস্কারকাজ চলছে। এতে অতিরিক্ত আধা থেকে এক কিলোমিটার ঘুরে শহরে যাওয়া-আসা করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে লোকজনকে।
৮ ঘণ্টা আগেপাবনার ফরিদপুর উপজেলায় অন্তত আড়াই শ কারখানায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল। ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা এসব কারখানায় অবাধে তৈরি হচ্ছে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই এলাকার তৈরি করা জাল বিক্রি করা হচ্ছে চলনবিলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। জলজ জীববৈচিত্র্যের জন্য চায়না দুয়ারি জাল...
৮ ঘণ্টা আগেখুলনা বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা। দেড় ঘণ্টা সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ সমাবেশ, প্রতীকী অনশন এবং ক্লাস পরীক্ষা বর্জনের...
৮ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালংয়ের কৃষক মোহাম্মদ আলী (৫০) চলতি বোরো মৌসুমে স্থানীয় মাছকারিয়া বিলে ৫ একর জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছিলেন। ধানও পেকে উঠেছে। বৈশাখের মাঝামাঝিতে ধান কাটার প্রস্তুতি ছিল তাঁর। তবে বৃষ্টিতে জমির পাশের পাহাড়ে অবস্থিত রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের বর্জ্য এসে তাঁর অধিকাংশ পাকা..
৯ ঘণ্টা আগে