ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হত্যা মামলায় তিন আসামির যাবজ্জীবন ও তিনজনকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক আব্দুল হান্নান এই রায় ঘোষণা করেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলেন জেলার সদর উপজেলার উত্তর পৈরতলার দাড়িয়াপুর গ্রামের কানু দাসের ছেলে কাজল দাস (৩৯), রঞ্জন দাসের ছেলে জুনু দাস (৩৮) ও অশ্বিনী দাসের ছেলে অভিরাম দাস (৩৬)।
এ ছাড়া কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন একই গ্রামের রঞ্জন দাসের ছেলে জুয়েল দাস (৩৯), হীরালাল দাসের ছেলে স্বপন কুমার দাস (৪৪) ও হরি দাসের ছেলে অশ্বিনী দাস (৭৬)। রায় ঘোষণার সময় শুধু স্বপন কুমার দাস উপস্থিত ছিলেন।
আদালতে মামলার নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০০৮ সালের ১৬ জুন রাতে নিখোঁজ হন শহরের উত্তর পৈরতলার সের আলী মিয়ার ছেলে মো. নাঈম। ১৮ জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন স্বজনেরা। পরে ২৩ জুন উত্তর পৈরতলা-কালিসীমা সড়কের সেতুর নিচ থেকে নাঈমের মরদেহ উদ্ধার করে। পরে নাঈমের চাচা আলী মিয়া বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেন।
তদন্ত শেষে ২০০৯ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশ চূড়ান্ত রিপোর্ট দেন। কিন্তু আসামি পক্ষ নারাজি দিলে মামলাটি সিআইডিতে অধিকতর তদন্তের জন্যে স্থানান্তর করা হয়। পরে তদন্ত শেষে সিআইডি ২০১০ সালের ২৯ জুলাই ছয়জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
২০১৩ সালের ১০ অক্টোবর আদালত চার্জ গঠন করে। আদালত এ মামলায় তিনজনকে যাবজ্জীবন ও তিনজনকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেন।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডোকেট আজাদ রকিব আহাম্মদ তুরান বলেন, ‘এই রায়ে আমরা সন্তুষ্টি প্রকাশ করছি।’
তবে আসামি পক্ষের আইনজীবী মো. রাকিব আহমেদ বলেন, ‘মামলার জবানবন্দিতে নিজেদের না জড়িয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। কোনো সাক্ষী আসামির নাম বলতে পারেননি। আমরা ন্যায়বিচার পাইনি, তবে ন্যায়বিচারের জন্য আমরা উচ্চ আদালতে যাব।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হত্যা মামলায় তিন আসামির যাবজ্জীবন ও তিনজনকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক আব্দুল হান্নান এই রায় ঘোষণা করেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলেন জেলার সদর উপজেলার উত্তর পৈরতলার দাড়িয়াপুর গ্রামের কানু দাসের ছেলে কাজল দাস (৩৯), রঞ্জন দাসের ছেলে জুনু দাস (৩৮) ও অশ্বিনী দাসের ছেলে অভিরাম দাস (৩৬)।
এ ছাড়া কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন একই গ্রামের রঞ্জন দাসের ছেলে জুয়েল দাস (৩৯), হীরালাল দাসের ছেলে স্বপন কুমার দাস (৪৪) ও হরি দাসের ছেলে অশ্বিনী দাস (৭৬)। রায় ঘোষণার সময় শুধু স্বপন কুমার দাস উপস্থিত ছিলেন।
আদালতে মামলার নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০০৮ সালের ১৬ জুন রাতে নিখোঁজ হন শহরের উত্তর পৈরতলার সের আলী মিয়ার ছেলে মো. নাঈম। ১৮ জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন স্বজনেরা। পরে ২৩ জুন উত্তর পৈরতলা-কালিসীমা সড়কের সেতুর নিচ থেকে নাঈমের মরদেহ উদ্ধার করে। পরে নাঈমের চাচা আলী মিয়া বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেন।
তদন্ত শেষে ২০০৯ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশ চূড়ান্ত রিপোর্ট দেন। কিন্তু আসামি পক্ষ নারাজি দিলে মামলাটি সিআইডিতে অধিকতর তদন্তের জন্যে স্থানান্তর করা হয়। পরে তদন্ত শেষে সিআইডি ২০১০ সালের ২৯ জুলাই ছয়জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
২০১৩ সালের ১০ অক্টোবর আদালত চার্জ গঠন করে। আদালত এ মামলায় তিনজনকে যাবজ্জীবন ও তিনজনকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেন।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডোকেট আজাদ রকিব আহাম্মদ তুরান বলেন, ‘এই রায়ে আমরা সন্তুষ্টি প্রকাশ করছি।’
তবে আসামি পক্ষের আইনজীবী মো. রাকিব আহমেদ বলেন, ‘মামলার জবানবন্দিতে নিজেদের না জড়িয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। কোনো সাক্ষী আসামির নাম বলতে পারেননি। আমরা ন্যায়বিচার পাইনি, তবে ন্যায়বিচারের জন্য আমরা উচ্চ আদালতে যাব।’
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৪ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৪ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৪ ঘণ্টা আগে