ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি)
দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির ফলে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের শতাধিক ছড়া শুকিয়ে গেছে। এতে সুপেয় পানির সংকটে পড়েছে হাজারো বাসিন্দা। কিছু কিছু এলাকায় গভীর নলকূপ থাকলেও পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় পানি পাচ্ছে না এলাকাবাসী। দূরবর্তী নদী থেকে তাদের পানি সংগ্রহ করে প্রয়োজন মেটাতে হচ্ছে।
গতকাল সোমবার উপজেলার ওয়াগ্গা ইউনিয়নের শিলছড়ি ছড়া, ভেলাপ্পা পাড়া ছড়া ও চিৎমরম ইউনিয়নের জামাইছড়ি এলাকায় দেখা গেছে, ছড়াগুলো শুকিয়ে গেছে। পানির সংকটে হা-হুতাশ করছে এলাকাবাসী। লোকালয় থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরের কর্ণফুলী নদী থেকে কলসি ভরে পানি আনতে দেখা যায় স্থানীয়দের।
এ সময় কথা হয় শিলছড়ির মহাজনপাড়ার বাসিন্দা তপন মারমা, খুকি ইসলাম এবং শিলছড়ি বাজারের শাহ আলমের সঙ্গে। তাঁরা এই প্রতিবেদককে জানান, সাধারণত মার্চ থেকে জুনের আগপর্যন্ত ছড়াগুলোতে পানি থাকে না; থাকলেও অল্প। তবে চলতি বছরের অবস্থা ভয়াবহ। দাবদাহে ছড়াগুলো পুরোপুরি শুকিয়ে গেছে। এতে এলাকার শত শত পরিবার সুপেয় পানির সংকটে ভুগছে। কয়েক কিলোমিটার পথ হেঁটে কর্ণফুলী নদী থেকে পানি সংগ্রহ করতে হচ্ছে। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এই সংকট দূর হবে না।
চিৎমরম ইউনিয়নের জামাইছড়ি এলাকার বাসিন্দা ক্যাংমং মারমা ও অথুই মারমা জানান, ছড়ায় এখন পানি নেই। কর্ণফুলী নদীতে জোয়ার এলে ছড়া দিয়ে একটু পানি আসে, আবার ভাটা পড়লে তা নদীতে নেমে যায়। পানির জন্য তাঁদের খুব কষ্ট করতে হচ্ছে।
উপজেলার ওয়াগ্গা মৌজার হেডম্যান অরুণ তালুকদার জানান, শুধু ওয়াগ্গা মৌজায় ১৫টির বেশি ছড়া আছে। উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে ছড়ার মোট সংখ্যা শতাধিক। দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির ফলে ছড়াগুলো শুকিয়ে গেছে।
চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য আথুই তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ‘আমার এলাকার রেশমবাগান ছড়ায় এক ফোঁটা পানি নাই। এলাকাবাসী ছড়ায় গভীর গর্ত খুঁড়েও পানি পাচ্ছে না।’
রাইখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মংক্য মারমা বলেন, ইউনিয়নের সব কটি ছড়া পানিশূন্য। তীব্র পানিসংকটে ভুগছে এলাকাবাসী।
কাপ্তাই জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী লিমন চন্দ বর্মন বলেন, ‘সাধারণত মার্চ, এপ্রিল মাসে ছড়া ও ঝরনাগুলোর পানি শুকিয়ে যায়। বৃষ্টি হলে পানির সংকট নিরসন হবে।’
দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির ফলে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের শতাধিক ছড়া শুকিয়ে গেছে। এতে সুপেয় পানির সংকটে পড়েছে হাজারো বাসিন্দা। কিছু কিছু এলাকায় গভীর নলকূপ থাকলেও পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় পানি পাচ্ছে না এলাকাবাসী। দূরবর্তী নদী থেকে তাদের পানি সংগ্রহ করে প্রয়োজন মেটাতে হচ্ছে।
গতকাল সোমবার উপজেলার ওয়াগ্গা ইউনিয়নের শিলছড়ি ছড়া, ভেলাপ্পা পাড়া ছড়া ও চিৎমরম ইউনিয়নের জামাইছড়ি এলাকায় দেখা গেছে, ছড়াগুলো শুকিয়ে গেছে। পানির সংকটে হা-হুতাশ করছে এলাকাবাসী। লোকালয় থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরের কর্ণফুলী নদী থেকে কলসি ভরে পানি আনতে দেখা যায় স্থানীয়দের।
এ সময় কথা হয় শিলছড়ির মহাজনপাড়ার বাসিন্দা তপন মারমা, খুকি ইসলাম এবং শিলছড়ি বাজারের শাহ আলমের সঙ্গে। তাঁরা এই প্রতিবেদককে জানান, সাধারণত মার্চ থেকে জুনের আগপর্যন্ত ছড়াগুলোতে পানি থাকে না; থাকলেও অল্প। তবে চলতি বছরের অবস্থা ভয়াবহ। দাবদাহে ছড়াগুলো পুরোপুরি শুকিয়ে গেছে। এতে এলাকার শত শত পরিবার সুপেয় পানির সংকটে ভুগছে। কয়েক কিলোমিটার পথ হেঁটে কর্ণফুলী নদী থেকে পানি সংগ্রহ করতে হচ্ছে। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এই সংকট দূর হবে না।
চিৎমরম ইউনিয়নের জামাইছড়ি এলাকার বাসিন্দা ক্যাংমং মারমা ও অথুই মারমা জানান, ছড়ায় এখন পানি নেই। কর্ণফুলী নদীতে জোয়ার এলে ছড়া দিয়ে একটু পানি আসে, আবার ভাটা পড়লে তা নদীতে নেমে যায়। পানির জন্য তাঁদের খুব কষ্ট করতে হচ্ছে।
উপজেলার ওয়াগ্গা মৌজার হেডম্যান অরুণ তালুকদার জানান, শুধু ওয়াগ্গা মৌজায় ১৫টির বেশি ছড়া আছে। উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে ছড়ার মোট সংখ্যা শতাধিক। দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির ফলে ছড়াগুলো শুকিয়ে গেছে।
চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য আথুই তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ‘আমার এলাকার রেশমবাগান ছড়ায় এক ফোঁটা পানি নাই। এলাকাবাসী ছড়ায় গভীর গর্ত খুঁড়েও পানি পাচ্ছে না।’
রাইখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মংক্য মারমা বলেন, ইউনিয়নের সব কটি ছড়া পানিশূন্য। তীব্র পানিসংকটে ভুগছে এলাকাবাসী।
কাপ্তাই জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী লিমন চন্দ বর্মন বলেন, ‘সাধারণত মার্চ, এপ্রিল মাসে ছড়া ও ঝরনাগুলোর পানি শুকিয়ে যায়। বৃষ্টি হলে পানির সংকট নিরসন হবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে