রাঙামাটি প্রতিনিধি
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমা বলেছেন, পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন না হওয়ার কারণে এখানকার মানুষ অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। পাহাড়ের মানুষের অধিকার সুরক্ষার জন্য চুক্তি বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই। চুক্তি বাস্তবায়ন না হলে এখানে নারীর অধিকার, ভূমি অধিকারসহ জুম্ম জনগণের অধিকার উপেক্ষিত থেকে যাবে।
আজ সোমবার রাঙামাটিতে আশিকা সম্মেলনকক্ষে আদিবাসী বিবাহ নিবন্ধনে প্রথাগত আইন বিষয়ক এক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
সন্তু লারমা বলেন, ‘পার্বত্য চুক্তির জন্য পাহাড়ে অনেক রক্ত ঝরেছে। এ রক্তের বিনিময়ে চুক্তি হয়েছে; কিন্তু সে কথা বর্তমান প্রজন্ম জানেই না। চুক্তিকে মানুষ ভুলে যেতে বসেছে।’
পাহাড়ে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বিবাহ নিবন্ধন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এটি অবশ্যই প্রয়োজন আছে। এটি না হওয়ার কারণে সমাজে নানান সমস্যা দেখা দিচ্ছে।’
বিশেষ অতিথি চাকমা সার্কেল চিফ রাজা দেবাশীষ রায় বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসীদের বিবাহ নিবন্ধন না থাকায় এখানকার আদিবাসীরা বিদেশ গমন, বিবাহ বিচ্ছেদসহ নানান সমস্যায় পড়েন। এটি থেকে মুক্তির জন্য বিবাহ নিবন্ধনের প্রয়োজন আছে।’
তিনি বলেন, ‘এটি করতে কাউকে জোর করা হবে না, তবে আমরা উদ্বুদ্ধ করব। কার্বারি (গ্রামপ্রধান) বিবাহ সনদ দেবে না। শুধু হেডম্যান এ বিবাহ সনদ দেবেন। রাজাও বিবাহ সনদ দেবে। কিন্তু গ্রামের মানুষ দুর্গমতা ও অর্থের অভাবে রাজার কাছে আসতে পারে না।’
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক সদস্য নিরূপা দেওয়ানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন খাগড়াপুর মহিলা কল্যাণ সমিতির নির্বাহী পরিচালক শেফালিকা ত্রিপুরা, অনন্যা কল্যাণ সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক ডনাই প্রু নেলী, বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘের পরিচালক শাহনাজ সুমী, প্রোগ্রেসিভের নির্বাহী পরিচালক সুচরিতা চাকমা, সিএইচট উইমেন্স অ্যাকটিভিস্ট এর সদস্য নুকু চাকমা ও হেডম্যান মংনু মারমা।
কর্মশালা শুরুর আগে আদিবাসী বিবাহ নিবন্ধন বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অ্যাডভোকেট সুস্মিতা চাকমা।
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমা বলেছেন, পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন না হওয়ার কারণে এখানকার মানুষ অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। পাহাড়ের মানুষের অধিকার সুরক্ষার জন্য চুক্তি বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই। চুক্তি বাস্তবায়ন না হলে এখানে নারীর অধিকার, ভূমি অধিকারসহ জুম্ম জনগণের অধিকার উপেক্ষিত থেকে যাবে।
আজ সোমবার রাঙামাটিতে আশিকা সম্মেলনকক্ষে আদিবাসী বিবাহ নিবন্ধনে প্রথাগত আইন বিষয়ক এক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
সন্তু লারমা বলেন, ‘পার্বত্য চুক্তির জন্য পাহাড়ে অনেক রক্ত ঝরেছে। এ রক্তের বিনিময়ে চুক্তি হয়েছে; কিন্তু সে কথা বর্তমান প্রজন্ম জানেই না। চুক্তিকে মানুষ ভুলে যেতে বসেছে।’
পাহাড়ে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বিবাহ নিবন্ধন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এটি অবশ্যই প্রয়োজন আছে। এটি না হওয়ার কারণে সমাজে নানান সমস্যা দেখা দিচ্ছে।’
বিশেষ অতিথি চাকমা সার্কেল চিফ রাজা দেবাশীষ রায় বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসীদের বিবাহ নিবন্ধন না থাকায় এখানকার আদিবাসীরা বিদেশ গমন, বিবাহ বিচ্ছেদসহ নানান সমস্যায় পড়েন। এটি থেকে মুক্তির জন্য বিবাহ নিবন্ধনের প্রয়োজন আছে।’
তিনি বলেন, ‘এটি করতে কাউকে জোর করা হবে না, তবে আমরা উদ্বুদ্ধ করব। কার্বারি (গ্রামপ্রধান) বিবাহ সনদ দেবে না। শুধু হেডম্যান এ বিবাহ সনদ দেবেন। রাজাও বিবাহ সনদ দেবে। কিন্তু গ্রামের মানুষ দুর্গমতা ও অর্থের অভাবে রাজার কাছে আসতে পারে না।’
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক সদস্য নিরূপা দেওয়ানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন খাগড়াপুর মহিলা কল্যাণ সমিতির নির্বাহী পরিচালক শেফালিকা ত্রিপুরা, অনন্যা কল্যাণ সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক ডনাই প্রু নেলী, বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘের পরিচালক শাহনাজ সুমী, প্রোগ্রেসিভের নির্বাহী পরিচালক সুচরিতা চাকমা, সিএইচট উইমেন্স অ্যাকটিভিস্ট এর সদস্য নুকু চাকমা ও হেডম্যান মংনু মারমা।
কর্মশালা শুরুর আগে আদিবাসী বিবাহ নিবন্ধন বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অ্যাডভোকেট সুস্মিতা চাকমা।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
১ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
২ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
২ ঘণ্টা আগে