ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন ডা. তাসনিমা আজিজ নোভার বিরুদ্ধে রোগীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে। তাঁর কাছে রোগীকে না দেখালে তিনি হাসপাতালেও ভর্তি করাতে চান না। এমনকি তাঁর বাড়ি স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এলাকায় হওয়ায় তিনি কাউকেই তোয়াক্কা করেন না বলেও অভিযোগ করেছেন রোগীরা।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন ডা. তাসনিমা আজিজ নোভার বিরুদ্ধে রোগীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করার বিষয়ে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তাঁর অশালীন আচরণে অতিষ্ঠ সেবা নিতে আসা সাধারণ রোগীরা। এ নিয়ে রোগীদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে রোগীর সঙ্গে আসা ভুক্তভোগী উপজেলার সদরের বাসিন্দা গাজী আবদুল হান্নান বলেন, ‘গত শনিবার দুপুরে আমার মা শাহেদা বেগমের (৭৫) চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসি। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে আমার মাকে ডাক্তার দেখাই। ডাক্তার আমার মাকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দিয়ে চিকিৎসা প্রদান করেন। পরে বলেন ভর্তি ফরমটা ইমার্জেন্সি বিভাগে নিয়ে গেলেই কাজ হয়ে যাবে। এ সময় ইমার্জেন্সি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন ডা. তাসনিমা আজিজ নোভা। ভর্তির বিষয়ে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন, এ রোগী আমি দেখিনি, তাই তাঁকে ভর্তি করতে পারব না। যাকে দেখিয়েছেন তাঁকে এসে ভর্তি করাতে বলে।’
আবদুল হান্নান আরও বলেন, ‘ভর্তি করার ব্যাপারে বারবার অনুরোধ করলে উত্তেজিত হয়ে পড়েন ডা. নোভা। এ সময় তিনি আমার সঙ্গে অত্যন্ত খারাপ আচরণ করেন। বর্তমানে আমার মা ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন।’
উপজেলার বালিনা এলাকার বাসিন্দা জেসমিন বেগম বলেন, ‘আমার মেয়ে সায়মাকে (৫) নিয়ে গত শনিবার সকালে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিতে যাই। এ সময় চিকিৎসকের দায়িত্বে থাকা ডা. নোভা আমার সঙ্গে অত্যন্ত খারাপ আচরণ করেছেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ডা. তাসনিমা আজিজ নোভার মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো রোগীর সঙ্গে খারাপ আচরণ করিনি। আপনারা সাংবাদিকেরা মোবাইলে কথা না বলে দুই দিন পর সরাসরি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসুন। আপনাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলব।’
এ নিয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু হাসনাত মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়টি আমি শুনেছি। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি সমাধান করব।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন ডা. তাসনিমা আজিজ নোভার বিরুদ্ধে রোগীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে। তাঁর কাছে রোগীকে না দেখালে তিনি হাসপাতালেও ভর্তি করাতে চান না। এমনকি তাঁর বাড়ি স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এলাকায় হওয়ায় তিনি কাউকেই তোয়াক্কা করেন না বলেও অভিযোগ করেছেন রোগীরা।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন ডা. তাসনিমা আজিজ নোভার বিরুদ্ধে রোগীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করার বিষয়ে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তাঁর অশালীন আচরণে অতিষ্ঠ সেবা নিতে আসা সাধারণ রোগীরা। এ নিয়ে রোগীদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে রোগীর সঙ্গে আসা ভুক্তভোগী উপজেলার সদরের বাসিন্দা গাজী আবদুল হান্নান বলেন, ‘গত শনিবার দুপুরে আমার মা শাহেদা বেগমের (৭৫) চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসি। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে আমার মাকে ডাক্তার দেখাই। ডাক্তার আমার মাকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দিয়ে চিকিৎসা প্রদান করেন। পরে বলেন ভর্তি ফরমটা ইমার্জেন্সি বিভাগে নিয়ে গেলেই কাজ হয়ে যাবে। এ সময় ইমার্জেন্সি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন ডা. তাসনিমা আজিজ নোভা। ভর্তির বিষয়ে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন, এ রোগী আমি দেখিনি, তাই তাঁকে ভর্তি করতে পারব না। যাকে দেখিয়েছেন তাঁকে এসে ভর্তি করাতে বলে।’
আবদুল হান্নান আরও বলেন, ‘ভর্তি করার ব্যাপারে বারবার অনুরোধ করলে উত্তেজিত হয়ে পড়েন ডা. নোভা। এ সময় তিনি আমার সঙ্গে অত্যন্ত খারাপ আচরণ করেন। বর্তমানে আমার মা ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন।’
উপজেলার বালিনা এলাকার বাসিন্দা জেসমিন বেগম বলেন, ‘আমার মেয়ে সায়মাকে (৫) নিয়ে গত শনিবার সকালে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিতে যাই। এ সময় চিকিৎসকের দায়িত্বে থাকা ডা. নোভা আমার সঙ্গে অত্যন্ত খারাপ আচরণ করেছেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ডা. তাসনিমা আজিজ নোভার মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো রোগীর সঙ্গে খারাপ আচরণ করিনি। আপনারা সাংবাদিকেরা মোবাইলে কথা না বলে দুই দিন পর সরাসরি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসুন। আপনাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলব।’
এ নিয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু হাসনাত মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়টি আমি শুনেছি। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি সমাধান করব।’
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণে ২০১৪ সালে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। প্রকল্পটির এক দশকে অর্থ বরাদ্দ ৫৪৬ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৬৫১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেষ হয়েছে বর্ধিত মেয়াদও। তবু কাজ শেষ হয়নি। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলা
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে উত্তরের নদ-নদীর পানি বেড়েছে; বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করায় রংপুর বিভাগের অন্তত চার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও নীলফামারীর নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল এরই মধ্যে প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী শহরের অর্ধেকের বেশি তরুণ মানসিকভাবে ভালো নেই। বিষণ্নতায় ভুগছেন তাঁরা। গবেষকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় সারের নতুন দোকান উদ্বোধনকালে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। এর মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে