কক্সবাজার প্রতিনিধি
স্বদেশে প্রত্যাবাসন নিয়ে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে মতবিনিময় করতে মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধিদল কক্সবাজারের টেকনাফে এসেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মিয়ানমারের ইমিগ্রেশন বিভাগের ৩৪ সদস্যের এই প্রতিনিধিদল রাখাইন স্টেটের মংডু টাউনশিপ থেকে স্পিডবোটে করে টেকনাফের ট্রানজিট ঘাটে এসে পৌঁছায়।
কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) ও অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মিজানুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মিয়ানমারের রাখাইন স্টেটের ইমিগ্রেশন বিভাগের এই প্রতিনিধিদলে সে দেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা রয়েছেন।
মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আরও জানান, প্রত্যাবাসনের জন্য পাইলট প্রকল্পের অধীনে ২ হাজার ৮০ জন রোহিঙ্গার তালিকা করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১০০ পরিবারপ্রধানের সঙ্গে মিয়ানমারের এই প্রতিনিধিদল কথা বলবে। সকাল থেকে প্রতিনিধিদল টেকনাফ সড়ক ও জনপথ বিভাগের রেস্টহাউস মিলনায়তনে এই পরিবারপ্রধানদের সঙ্গে মতবিনিময় শুরু করেছেন।
প্রতিনিধিদল রাখাইন স্টেটে সে দেশের সরকার কর্তৃক ইতিপূর্বে প্রত্যাবাসনের জন্য যেসব কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে এবং মডেল ভিলেজ নির্মাণসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করেছে, তার একটি ভিডিও চিত্র রোহিঙ্গাদের দেখাবেন।
আরআরআরসি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত মে মাসে প্রত্যাবাসনের জন্য কথা বলতে মিয়ানমার সরকারের প্রতিনিধিদল টেকনাফে আসে। এ নিয়ে তৃতীয় দফায় প্রতিনিধিদলের সফর। এর আগে মিয়ানমারের ইমিগ্রেশন বিভাগের প্রতিনিধি দল দুই দফা টেকনাফে এসে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেছেন। মিয়ানমারে নিজেদের বসতভিটা দেখতে মে মাসে রোহিঙ্গাদের ২০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল রাখাইন স্টেট পরিদর্শন করেছে।
রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদলটি মিয়ানমার থেকে ফিরে স্বাধীনভাবে চলাফেরা ও নাগরিক অধিকার নিশ্চিতসহ বেশ কিছু দাবি তুলে ধরে। সব ঠিক থাকলে ডিসেম্বর মাসে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রত্যাবাসনকে কেন্দ্র করে টেকনাফ ও নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে পাঁচটি ট্রানজিট ক্যাম্প নির্মাণের কাজ চলছে।
স্বদেশে প্রত্যাবাসন নিয়ে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে মতবিনিময় করতে মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধিদল কক্সবাজারের টেকনাফে এসেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মিয়ানমারের ইমিগ্রেশন বিভাগের ৩৪ সদস্যের এই প্রতিনিধিদল রাখাইন স্টেটের মংডু টাউনশিপ থেকে স্পিডবোটে করে টেকনাফের ট্রানজিট ঘাটে এসে পৌঁছায়।
কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) ও অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মিজানুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মিয়ানমারের রাখাইন স্টেটের ইমিগ্রেশন বিভাগের এই প্রতিনিধিদলে সে দেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা রয়েছেন।
মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আরও জানান, প্রত্যাবাসনের জন্য পাইলট প্রকল্পের অধীনে ২ হাজার ৮০ জন রোহিঙ্গার তালিকা করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১০০ পরিবারপ্রধানের সঙ্গে মিয়ানমারের এই প্রতিনিধিদল কথা বলবে। সকাল থেকে প্রতিনিধিদল টেকনাফ সড়ক ও জনপথ বিভাগের রেস্টহাউস মিলনায়তনে এই পরিবারপ্রধানদের সঙ্গে মতবিনিময় শুরু করেছেন।
প্রতিনিধিদল রাখাইন স্টেটে সে দেশের সরকার কর্তৃক ইতিপূর্বে প্রত্যাবাসনের জন্য যেসব কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে এবং মডেল ভিলেজ নির্মাণসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করেছে, তার একটি ভিডিও চিত্র রোহিঙ্গাদের দেখাবেন।
আরআরআরসি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত মে মাসে প্রত্যাবাসনের জন্য কথা বলতে মিয়ানমার সরকারের প্রতিনিধিদল টেকনাফে আসে। এ নিয়ে তৃতীয় দফায় প্রতিনিধিদলের সফর। এর আগে মিয়ানমারের ইমিগ্রেশন বিভাগের প্রতিনিধি দল দুই দফা টেকনাফে এসে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেছেন। মিয়ানমারে নিজেদের বসতভিটা দেখতে মে মাসে রোহিঙ্গাদের ২০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল রাখাইন স্টেট পরিদর্শন করেছে।
রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদলটি মিয়ানমার থেকে ফিরে স্বাধীনভাবে চলাফেরা ও নাগরিক অধিকার নিশ্চিতসহ বেশ কিছু দাবি তুলে ধরে। সব ঠিক থাকলে ডিসেম্বর মাসে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রত্যাবাসনকে কেন্দ্র করে টেকনাফ ও নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে পাঁচটি ট্রানজিট ক্যাম্প নির্মাণের কাজ চলছে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১২ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে