কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় বিতর্কিত স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মনোয়ারা বেগমের বদলি করা হয়েছে। এই খবরে ব্যবসায়ীদের মধ্যে স্বস্তি বিরাজ করছে। দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে তিনি উপজেলায় দায়িত্বে ছিলেন। এ সময় তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের থেকে চাঁদাবাজি, হয়রানিসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে।
আজ রোববার চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে মনোয়ারা বেগমের বদলির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
মনোয়ারা বেগমের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে কর্ণফুলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (স্যানিটারি) হিসেবে মাজেদা বেগম দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। মাজেদা বেগম আগে চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ছিলেন।
মনোয়ারা বেগমের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে কর্ণফুলীর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে চাঁদাবাজি, স্বাস্থ্য সনদ দেওয়ার নামে অর্থ আদায় এবং ভয়ভীতি দেখিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ ওঠে। এ ছাড়া, তিনি উপজেলার বিভিন্ন রেস্তোরাঁ ও খাদ্যপণ্যের দোকানমালিকদের নিয়ে তৈরি একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে অভিযানের আগাম তথ্য সরবরাহ করতেন। সেই গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত ২৪টি খাদ্য কারখানা এবং তিন শতাধিক দোকান থেকে মাসিক চাঁদা আদায়ের অভিযোগও রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যবসায়ীরা জানান, প্রায় সময়ে দোকানে এসে অভিযানে ভয় দেখাতেন তিনি। তাঁর কথামতো না হলে, অভিযানও হতো; আর অভিযানেও অন্যদের সঙ্গেও থাকতেন তিনি। দীর্ঘ পাঁচ বছর একই উপজেলায় থাকার কারণে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। তার বদলির খবরে পুরো কর্ণফুলী উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের ব্যবসায়ীদের মাঝে এখন স্বস্তি বিরাজ করছে।
বদলি হওয়া মনোয়ারা বেগমের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি ব্যস্ত আছেন জানিয়ে ফোন কেটে দেন।
কর্ণফুলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুমা জান্নাত ফোন রিসিভ না করায় তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় বিতর্কিত স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মনোয়ারা বেগমের বদলি করা হয়েছে। এই খবরে ব্যবসায়ীদের মধ্যে স্বস্তি বিরাজ করছে। দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে তিনি উপজেলায় দায়িত্বে ছিলেন। এ সময় তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের থেকে চাঁদাবাজি, হয়রানিসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে।
আজ রোববার চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে মনোয়ারা বেগমের বদলির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
মনোয়ারা বেগমের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে কর্ণফুলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (স্যানিটারি) হিসেবে মাজেদা বেগম দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। মাজেদা বেগম আগে চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ছিলেন।
মনোয়ারা বেগমের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে কর্ণফুলীর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে চাঁদাবাজি, স্বাস্থ্য সনদ দেওয়ার নামে অর্থ আদায় এবং ভয়ভীতি দেখিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ ওঠে। এ ছাড়া, তিনি উপজেলার বিভিন্ন রেস্তোরাঁ ও খাদ্যপণ্যের দোকানমালিকদের নিয়ে তৈরি একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে অভিযানের আগাম তথ্য সরবরাহ করতেন। সেই গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত ২৪টি খাদ্য কারখানা এবং তিন শতাধিক দোকান থেকে মাসিক চাঁদা আদায়ের অভিযোগও রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যবসায়ীরা জানান, প্রায় সময়ে দোকানে এসে অভিযানে ভয় দেখাতেন তিনি। তাঁর কথামতো না হলে, অভিযানও হতো; আর অভিযানেও অন্যদের সঙ্গেও থাকতেন তিনি। দীর্ঘ পাঁচ বছর একই উপজেলায় থাকার কারণে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। তার বদলির খবরে পুরো কর্ণফুলী উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের ব্যবসায়ীদের মাঝে এখন স্বস্তি বিরাজ করছে।
বদলি হওয়া মনোয়ারা বেগমের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি ব্যস্ত আছেন জানিয়ে ফোন কেটে দেন।
কর্ণফুলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুমা জান্নাত ফোন রিসিভ না করায় তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪৪ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে