কাপ্তাই ( রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির রাজস্থলীতে বন্য হাতির তাণ্ডবে ঘরবাড়ির ক্ষতি হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার তুলাছড়িপাড়া গ্রামে খাবারের সন্ধানে একদল বন্য হাতি রাতভর ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। এ সময় প্রায় ১০ থেকে ১২টি বন্য হাতি বসতবাড়িতে ঢুকে ঘরবাড়ি ভেঙে ধান-চাল খেয়ে সাবাড় করে ফেলে। পাশাপাশি গাছের কাঁঠাল ও বাড়ির আঙিনায় রোপিত কলাগাছও খেয়ে ফেলে। এমনকি ঘরে রাখা ধান-চাল ও আসবাবপত্র তছনছ করে দেয়।
এ সময় অন্তত চারটি পরিবারের বাড়িঘরে তাণ্ডব চালায় হাতিগুলো।
ভুক্তভোগী মিয়াদন তনচংগ্যা ও পিন্টু তনচংগ্যা জানান, সম্প্রতি বোরো ধানের আবাদ শেষ হয়েছে। ফলে হাতিগুলো এখন আর খেত থেকে খাবার পাচ্ছে না। তাই তারা গ্রামে ঢুকে ঘরবাড়িতে হানা দিচ্ছে এবং সংরক্ষিত ধান-চাল খেয়ে নিচ্ছে। বর্তমানে বৃষ্টিপাত থাকায় গ্রামবাসী হাতি তাড়াতে পারছেন না। আর তাড়াতে গেলে হাতি ক্ষিপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আগে শুধু পাহাড়ঘেঁষা বাড়িঘরে হামলা করত হাতি, কিন্তু এখন তারা গ্রামের ভেতরে ঢুকে পড়ছে।
উপজেলার গাইন্দ্যা ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য লামুচিং মারমা বলেন, ‘বন্য হাতির তাণ্ডবে আমার ওয়ার্ডের নিরীহ মানুষদের ঘরবাড়ি তছনছ করেছে। আমি সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি জানিয়েছি। তিনি ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করে বন বিভাগে দেওয়ার জন্য বলেন।’
গাইন্দ্যা ইউনিয়নের তুলাছড়িপাড়া গ্রামের বাসিন্দা কিনামন বলেন, ‘হাতি তাড়ানোর জন্য আমাদের পর্যাপ্ত ডিজেল ও লাইট নেই। আমরা এখন চরম আতঙ্কে আছি।’
এ বিষয়ে কাপ্তাই পাল্পউড বাগান বিভাগের রাজস্থলী ফরেস্ট রেঞ্জ কর্মকর্তা তুহিনুল হক বলেন, ‘বন্য হাতির দ্বারা ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। পাশাপাশি হাতি ও মানুষের উভয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।’
রাজস্থলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব কান্তি রুদ্র বলেন, ‘বন্য হাতির দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাম পরিদর্শন করেছি। তারা আমার কাছে ক্ষতিপূরণ চেয়ে আবেদন করেছে, আমি বিষয়টি জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠিয়েছি। দ্রুত তারা সাহায্য-সহযোগিতা পাবে। এ ছাড়া বন বিভাগের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা আবেদন করলে সরকারিভাবে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।’
রাঙামাটির রাজস্থলীতে বন্য হাতির তাণ্ডবে ঘরবাড়ির ক্ষতি হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার তুলাছড়িপাড়া গ্রামে খাবারের সন্ধানে একদল বন্য হাতি রাতভর ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। এ সময় প্রায় ১০ থেকে ১২টি বন্য হাতি বসতবাড়িতে ঢুকে ঘরবাড়ি ভেঙে ধান-চাল খেয়ে সাবাড় করে ফেলে। পাশাপাশি গাছের কাঁঠাল ও বাড়ির আঙিনায় রোপিত কলাগাছও খেয়ে ফেলে। এমনকি ঘরে রাখা ধান-চাল ও আসবাবপত্র তছনছ করে দেয়।
এ সময় অন্তত চারটি পরিবারের বাড়িঘরে তাণ্ডব চালায় হাতিগুলো।
ভুক্তভোগী মিয়াদন তনচংগ্যা ও পিন্টু তনচংগ্যা জানান, সম্প্রতি বোরো ধানের আবাদ শেষ হয়েছে। ফলে হাতিগুলো এখন আর খেত থেকে খাবার পাচ্ছে না। তাই তারা গ্রামে ঢুকে ঘরবাড়িতে হানা দিচ্ছে এবং সংরক্ষিত ধান-চাল খেয়ে নিচ্ছে। বর্তমানে বৃষ্টিপাত থাকায় গ্রামবাসী হাতি তাড়াতে পারছেন না। আর তাড়াতে গেলে হাতি ক্ষিপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আগে শুধু পাহাড়ঘেঁষা বাড়িঘরে হামলা করত হাতি, কিন্তু এখন তারা গ্রামের ভেতরে ঢুকে পড়ছে।
উপজেলার গাইন্দ্যা ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য লামুচিং মারমা বলেন, ‘বন্য হাতির তাণ্ডবে আমার ওয়ার্ডের নিরীহ মানুষদের ঘরবাড়ি তছনছ করেছে। আমি সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি জানিয়েছি। তিনি ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করে বন বিভাগে দেওয়ার জন্য বলেন।’
গাইন্দ্যা ইউনিয়নের তুলাছড়িপাড়া গ্রামের বাসিন্দা কিনামন বলেন, ‘হাতি তাড়ানোর জন্য আমাদের পর্যাপ্ত ডিজেল ও লাইট নেই। আমরা এখন চরম আতঙ্কে আছি।’
এ বিষয়ে কাপ্তাই পাল্পউড বাগান বিভাগের রাজস্থলী ফরেস্ট রেঞ্জ কর্মকর্তা তুহিনুল হক বলেন, ‘বন্য হাতির দ্বারা ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। পাশাপাশি হাতি ও মানুষের উভয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।’
রাজস্থলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব কান্তি রুদ্র বলেন, ‘বন্য হাতির দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাম পরিদর্শন করেছি। তারা আমার কাছে ক্ষতিপূরণ চেয়ে আবেদন করেছে, আমি বিষয়টি জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠিয়েছি। দ্রুত তারা সাহায্য-সহযোগিতা পাবে। এ ছাড়া বন বিভাগের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা আবেদন করলে সরকারিভাবে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।’
খাগড়াছড়িতে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) সমর্থিত দুই সংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ও নারী সংগঠন হিল উইমেন্স ফেডারেশনের ডাকা আধাবেলা সড়ক অবরোধ চলছে। আজ বুধবার সকাল থেকে জেলায় দূরপালার যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। জেলার কোথাও বড় ধরনের কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
২৬ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের বাগোয়ান কান্দিপাড়া এলাকায় মন্ডল গ্রুপ ও সর্দার গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। এতে সর্দার গ্রুপের দুজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন।
৩২ মিনিট আগেটইটুম্বুর রাঙামাটির কাপ্তাই লেক। লেকের পানির উচ্চতা নিয়ন্ত্রণে না আসায় গতকাল দিবাগত রাত থেকে সাড়ে ৩ ফুট করে পানি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের (কপাবিক) ১৬টি জলকপাট দিয়ে। এতে প্রতি সেকেন্ডে ৬৩ হাজার কিউসেক পানি কাপ্তাই লেক হতে কর্ণফুলী নদীতে নিষ্কাশন হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন পুর্নবহালের দাবিতে জেলা জুড়ে টানা দুইদিনের হরতাল ও সড়কপথ অবরোধ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) হরতালের প্রথমদিন সকাল ৬টা থেকে বিভিন্ন সড়কে আগুন জ্বালিয়ে ও গাছের গুড়ি ফেলে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা কর্মীরা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ছয়টা পর্যন্ত...
১ ঘণ্টা আগে