আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর আবারও যাত্রী পারাপার শুরু হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে দুই দেশের যাত্রী পারাপার স্বাভাবিকের বিষয়টি নিশ্চিত করেন আখাউড়া ইমিগ্রেশন ইনচার্জ মো. খায়রুল আলম।
ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টিপাতের কারণে ২১ আগস্ট আখাউড়া উপজেলার ৪০টিরও বেশি গ্রাম বন্যায় প্লাবিত হয়। এ ছাড়া বন্যার পানিতে তলিয়ে যায় আখাউড়া স্থলবন্দরও। এতে বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ও যাত্রী পারাপার কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
এদিকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে আটকে পড়া বাংলাদেশি যাত্রীরা ফিরতে শুরু করছেন। এ সময় ভারতে আটকে পড়া যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, ইমিগ্রেশন বন্ধ থাকার কারণে ভারতে আটকে পড়েন হাজার হাজার পাসপোর্টধারী যাত্রী।
ভারত থেকে ফেরত আসা আখাউড়া পৌর শহরের বাসিন্দা জিকু বলেন, ‘ভ্রমণ ভিসা নিয়ে ভারতের আগরতলা ঘুরতে গিয়েছিলাম, যাওয়ার পর থেকে বৃষ্টি ও বন্যার কারণে বাংলাদেশের ইমিগ্রেশন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুই দিনের জায়গায় পাঁচ দিন থাকার কারণে আমাদের অনেক আর্থিক ও মানসিকভাবে সমস্যায় পড়তে হয়েছে।’
মো. স্বপন নামে আরেক পাসপোর্টধারী যাত্রী বলেন, ‘২০ আগস্ট আমি ভারতের আগরতলায় প্রবেশ করি, যাওয়ার পরদিন জানতে পারলাম বৃষ্টি ও বন্যার পানির কারণে আখাউড়া ইমিগ্রেশন কার্যক্রম বন্ধ হয়ে পড়ে। আমি ওখানে আটকে যাই। আমি যে টাকা নিয়ে গিয়েছিলাম, সেই টাকা শেষ হয়ে যায়—এ কারণে আমাকে এই কয়েক দিন ওপারে অনেক কষ্ট করে না খেয়ে থাকতে হয়েছে।’
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. খায়রুল আলম বলেন, ‘বন্যার পানি সরে গেলেও কারিগরি ত্রুটির কারণে যাত্রী পারাপার শুরু করা যাচ্ছিল না। ঢাকা থেকে একটি কারিগরি দল এসে ত্রুটি সারানোর পর আজ দুপুর থেকে যাত্রী পারাপার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’
পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর আবারও যাত্রী পারাপার শুরু হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে দুই দেশের যাত্রী পারাপার স্বাভাবিকের বিষয়টি নিশ্চিত করেন আখাউড়া ইমিগ্রেশন ইনচার্জ মো. খায়রুল আলম।
ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টিপাতের কারণে ২১ আগস্ট আখাউড়া উপজেলার ৪০টিরও বেশি গ্রাম বন্যায় প্লাবিত হয়। এ ছাড়া বন্যার পানিতে তলিয়ে যায় আখাউড়া স্থলবন্দরও। এতে বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ও যাত্রী পারাপার কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
এদিকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে আটকে পড়া বাংলাদেশি যাত্রীরা ফিরতে শুরু করছেন। এ সময় ভারতে আটকে পড়া যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, ইমিগ্রেশন বন্ধ থাকার কারণে ভারতে আটকে পড়েন হাজার হাজার পাসপোর্টধারী যাত্রী।
ভারত থেকে ফেরত আসা আখাউড়া পৌর শহরের বাসিন্দা জিকু বলেন, ‘ভ্রমণ ভিসা নিয়ে ভারতের আগরতলা ঘুরতে গিয়েছিলাম, যাওয়ার পর থেকে বৃষ্টি ও বন্যার কারণে বাংলাদেশের ইমিগ্রেশন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুই দিনের জায়গায় পাঁচ দিন থাকার কারণে আমাদের অনেক আর্থিক ও মানসিকভাবে সমস্যায় পড়তে হয়েছে।’
মো. স্বপন নামে আরেক পাসপোর্টধারী যাত্রী বলেন, ‘২০ আগস্ট আমি ভারতের আগরতলায় প্রবেশ করি, যাওয়ার পরদিন জানতে পারলাম বৃষ্টি ও বন্যার পানির কারণে আখাউড়া ইমিগ্রেশন কার্যক্রম বন্ধ হয়ে পড়ে। আমি ওখানে আটকে যাই। আমি যে টাকা নিয়ে গিয়েছিলাম, সেই টাকা শেষ হয়ে যায়—এ কারণে আমাকে এই কয়েক দিন ওপারে অনেক কষ্ট করে না খেয়ে থাকতে হয়েছে।’
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. খায়রুল আলম বলেন, ‘বন্যার পানি সরে গেলেও কারিগরি ত্রুটির কারণে যাত্রী পারাপার শুরু করা যাচ্ছিল না। ঢাকা থেকে একটি কারিগরি দল এসে ত্রুটি সারানোর পর আজ দুপুর থেকে যাত্রী পারাপার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩৫ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে