কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় গভীর রাতে আগুনে পুড়েছে ১৮টি পরিবারের বসতঘর। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের উত্তর পরুয়াপাড়া এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে একই পরিবারের দুই শিশুসহ পাঁচজন গুরুতর দগ্ধ হয়েছেন।
অগ্নিদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন মো. জামাল (৪০), তাঁর তিন সন্তান নিহা (১৫), তানিয়া (৫) ও হাসান (১০), জামালের ভাই হেলাল (৩৫)। তাঁদের সবাইকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা বলেন, জামাল তাঁর ঘরে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চার্জ দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। রাত ২টার দিকে ঘুম ভেঙে আগুন জ্বলছে দেখতে পান। মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়া আগুনে পুড়ে যায় পাশাপাশি ১৮টি ঘর। এ সময় ঘর থেকে বের হতে গিয়ে জামাল ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা দগ্ধ হন। তাঁদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী মোহাম্মদ ইকবাল একখণ্ড জমি কেনার জন্য পোশাক কারখানায় চাকরি করে ৯০ হাজার টাকা জমিয়েছিলেন। সেই টাকা রেখেছিলেন নিজের ঘরেই। আগুনে বাড়িঘরসহ সব টাকাই পুড়ে গেছে। সকালে ঘর থেকে পুড়ে যাওয়া সেই টাকার কিছু অংশ পেয়ে জড়ো করেন ক্ষতিগ্রস্ত ইকবাল। এ সময় টাকাগুলো সামনে রেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
মোহাম্মদ ইকবাল বলেন, স্বামী-স্ত্রী দুজন চট্টগ্রাম হালিশহরের একটি কারখানায় চাকরি করেন। তাঁর বাড়ির পাশের এক প্রতিবেশী কিছু জমি বিক্রি করবেন। ওই জমি কেনার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেটা আর হলো না। ঘরে রাখা সঙ্গে শেষ সম্বলটুকুও পুড়ে গেল।
স্থানীয় রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মোহাম্মদ ইসহাক বলেন, আগুনে ১৮টি পরিবারের ঘর পুড়ে গেছে। এর মধ্যে একটি পরিবারের ৯০ হাজার টাকাও পুড়ে গেছে। আগুনে অন্তত ৪০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
আনোয়ারা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা মং সইনু মারমা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করি। তার আগেই আগুন ছড়িয়ে ঘরগুলো পুড়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত।’
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় গভীর রাতে আগুনে পুড়েছে ১৮টি পরিবারের বসতঘর। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের উত্তর পরুয়াপাড়া এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে একই পরিবারের দুই শিশুসহ পাঁচজন গুরুতর দগ্ধ হয়েছেন।
অগ্নিদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন মো. জামাল (৪০), তাঁর তিন সন্তান নিহা (১৫), তানিয়া (৫) ও হাসান (১০), জামালের ভাই হেলাল (৩৫)। তাঁদের সবাইকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা বলেন, জামাল তাঁর ঘরে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চার্জ দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। রাত ২টার দিকে ঘুম ভেঙে আগুন জ্বলছে দেখতে পান। মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়া আগুনে পুড়ে যায় পাশাপাশি ১৮টি ঘর। এ সময় ঘর থেকে বের হতে গিয়ে জামাল ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা দগ্ধ হন। তাঁদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী মোহাম্মদ ইকবাল একখণ্ড জমি কেনার জন্য পোশাক কারখানায় চাকরি করে ৯০ হাজার টাকা জমিয়েছিলেন। সেই টাকা রেখেছিলেন নিজের ঘরেই। আগুনে বাড়িঘরসহ সব টাকাই পুড়ে গেছে। সকালে ঘর থেকে পুড়ে যাওয়া সেই টাকার কিছু অংশ পেয়ে জড়ো করেন ক্ষতিগ্রস্ত ইকবাল। এ সময় টাকাগুলো সামনে রেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
মোহাম্মদ ইকবাল বলেন, স্বামী-স্ত্রী দুজন চট্টগ্রাম হালিশহরের একটি কারখানায় চাকরি করেন। তাঁর বাড়ির পাশের এক প্রতিবেশী কিছু জমি বিক্রি করবেন। ওই জমি কেনার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেটা আর হলো না। ঘরে রাখা সঙ্গে শেষ সম্বলটুকুও পুড়ে গেল।
স্থানীয় রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মোহাম্মদ ইসহাক বলেন, আগুনে ১৮টি পরিবারের ঘর পুড়ে গেছে। এর মধ্যে একটি পরিবারের ৯০ হাজার টাকাও পুড়ে গেছে। আগুনে অন্তত ৪০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
আনোয়ারা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা মং সইনু মারমা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করি। তার আগেই আগুন ছড়িয়ে ঘরগুলো পুড়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে