দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট থেকে এক গৃহবধূর মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে রেখে স্বামীর পালানোর ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার ভোরে রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ শুক্রবার ভোরে রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট এলাকায় নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা একটি অ্যাম্বুলেন্স ডিসি সড়কে দাঁড়িয়ে ছিল। পরে স্থানীয় লোকজন অ্যাম্বুলেন্সের ড্রাইভারকে জিজ্ঞাসা করলে বলেন, ‘এর মধ্যে মরদেহ রয়েছে।’ কার মরদেহ? কোথায় যাবে? কে আনছে? তা জিজ্ঞাসা করলে সঠিক তথ্য দিতে না পারায় স্থানীয় লোকজন দশমিনা থানার পুলিশকে খবর দেয়। খবর শুনে থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করার পাশাপাশি অ্যাম্বুলেন্সের ড্রাইভারকে আটক এবং অ্যাম্বুলেন্স জব্দ করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অ্যাম্বুলেন্সে থাকা গৃহবধূ উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়নের ফেরকান গাজীর মেয়ে আন্না (২২)।
এ বিষয়ে মো. ফেরকার গাজী জানান, ‘আমার মেয়ে ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকরি করত। দুই বছর আগে আমার মেয়ের (আন্না) বিবাহ হয়। ছেলের নাম নীরব, সে ঢাকার নারায়ণগঞ্জে থাকে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নীরব আমাকে ফোন করে জানায়, আপনার মেয়ে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। আপনার মেয়েকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল থেকে দশমিনায় যাচ্ছি।’
অ্যাম্বুলেন্সের ড্রাইভার আসরাফ বিন জানান, আমাকে মো. নীরব ঢাকার নারায়ণগঞ্জ থেকে দশমিনার উদ্দেশে ভাড়া করেন। মরদেহ নিয়ে যাওয়ার পথে ভোর ৪টায় উপজেলার আউলিয়াপুর লঞ্চঘাটে এলে নীরব জানান, ট্রলার আসছে, আপনি গাড়িতে বসেন। আমি ওয়াশরুম থেকে আসছি। এর কিছু সময় পর থেকে নীরবের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। নীরব না আসায় আমি মরদেহ গাড়িতে রেখে কোথাও যাইনি।
এ বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, সকাল ৫টায় লোকজনের কাছে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে মরদেহের প্রাথমিক সুরতহাল করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া অ্যাম্বুলেন্স জব্দ ও চালককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট থেকে এক গৃহবধূর মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে রেখে স্বামীর পালানোর ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার ভোরে রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ শুক্রবার ভোরে রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট এলাকায় নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা একটি অ্যাম্বুলেন্স ডিসি সড়কে দাঁড়িয়ে ছিল। পরে স্থানীয় লোকজন অ্যাম্বুলেন্সের ড্রাইভারকে জিজ্ঞাসা করলে বলেন, ‘এর মধ্যে মরদেহ রয়েছে।’ কার মরদেহ? কোথায় যাবে? কে আনছে? তা জিজ্ঞাসা করলে সঠিক তথ্য দিতে না পারায় স্থানীয় লোকজন দশমিনা থানার পুলিশকে খবর দেয়। খবর শুনে থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করার পাশাপাশি অ্যাম্বুলেন্সের ড্রাইভারকে আটক এবং অ্যাম্বুলেন্স জব্দ করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অ্যাম্বুলেন্সে থাকা গৃহবধূ উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়নের ফেরকান গাজীর মেয়ে আন্না (২২)।
এ বিষয়ে মো. ফেরকার গাজী জানান, ‘আমার মেয়ে ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকরি করত। দুই বছর আগে আমার মেয়ের (আন্না) বিবাহ হয়। ছেলের নাম নীরব, সে ঢাকার নারায়ণগঞ্জে থাকে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নীরব আমাকে ফোন করে জানায়, আপনার মেয়ে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। আপনার মেয়েকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল থেকে দশমিনায় যাচ্ছি।’
অ্যাম্বুলেন্সের ড্রাইভার আসরাফ বিন জানান, আমাকে মো. নীরব ঢাকার নারায়ণগঞ্জ থেকে দশমিনার উদ্দেশে ভাড়া করেন। মরদেহ নিয়ে যাওয়ার পথে ভোর ৪টায় উপজেলার আউলিয়াপুর লঞ্চঘাটে এলে নীরব জানান, ট্রলার আসছে, আপনি গাড়িতে বসেন। আমি ওয়াশরুম থেকে আসছি। এর কিছু সময় পর থেকে নীরবের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। নীরব না আসায় আমি মরদেহ গাড়িতে রেখে কোথাও যাইনি।
এ বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, সকাল ৫টায় লোকজনের কাছে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে মরদেহের প্রাথমিক সুরতহাল করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া অ্যাম্বুলেন্স জব্দ ও চালককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে