বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
ফেসবুকে মানহানিকর স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগে বরগুনার বেতাগী পৌরসভার কাউন্সিলর আব্দুল মন্নান হাওলাদারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে। বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালে গত মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) দুপুরে বেতাগী পৌরসভার প্যানেল মেয়র কামাল হোসেন পল্টু বাদী হয়ে মামলাটি করেন। তবে গতকাল শুক্রবার অভিযোগটি গ্রহণ করে পুলিশ।
অভিযোগ আমলে নিয়ে বরগুনা জেলা গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দেন সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. গোলাম ফারুক। মামলায় একমাত্র আসামি করা হয়েছে আব্দুল মন্নান হাওলাদারকে। তিনি বেতাগী পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর।
আজ শনিবার বেতাগী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এবং পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র কামাল হোসেন পল্টু মামলার বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি নিজের ফেসবুক আইডি থেকে প্যানেল মেয়র কামাল হোসেন পল্টুকে উদ্দেশ করে একটি স্ট্যাটাস দেন কাউন্সিলর আব্দুল মন্নান। সেখানে মন্নান লেখেন, ‘সাংবাদিক ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, বেতাগী পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের নামে প্রতিবন্ধী ধর্ষণের মামলাটির অগ্রগতি কী হলো এবং কি অবস্থায় আছে এলাকাবাসীসহ সকল স্তরের জনসাধারণ জানতে চায়?’
কাউন্সিলর মন্নানের এমন স্ট্যাটাস প্যানেল মেয়র পল্টুর সমর্থক, আত্মীয়-স্বজন, শুভাকাঙ্ক্ষীরা দেখতে পেয়ে তাঁকে জানান। পরে ১৬ জুলাই তিনি বেতাগী থানায় মামলা করতে যান। কিন্তু থানা তাঁকে বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা করার পরামর্শ দেয়।
মামলার বাদী প্যানেল মেয়র কামাল হোসেন পল্টু বলেন, ‘কাউন্সিলর আব্দুল মন্নান ফেসবুকে তাঁর স্ট্যাটাসে যে ধর্ষণ মামলার কথা উল্লেখ করেছে, আমি ওই মামলার সঙ্গে জড়িত নই। সে আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করতে ফেসবুকে মিথ্যা কুরুচিপূর্ণ মানহানিমূলক স্ট্যাটাস দিয়েছে। তার এসব স্ট্যাটাসে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তার অনুসারীরা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে। এতে আমার ব্যক্তিগত সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে।’
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বরগুনা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বশির উল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুক্রবার মামলাটি রিসিভ করেছি। মামলাটি তদন্ত করে পরবর্তীকালে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
মামলার বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে কাউন্সিলর আব্দুল মন্নান হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়ে আমি কিছু জানি না। পল্টু কমিশনারের ওয়ার্ডে একটি জমি কেনাবেচা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বিরোধ সমাধান করতে গেলে পল্টু প্রতিপক্ষকে দিয়ে থানায় আমার নামে একটি অভিযোগ দেওয়ায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমি তাকে নিয়ে ওই স্ট্যাটাসটি দিই। সে বেতাগীর এক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত ছিল। অনেক টাকাপয়সা খরচ করে প্রভাবশালীদের তদবিরে মামলা থেকে নিজের নাম বাদ দিয়েছে।’
ফেসবুকে মানহানিকর স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগে বরগুনার বেতাগী পৌরসভার কাউন্সিলর আব্দুল মন্নান হাওলাদারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে। বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালে গত মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) দুপুরে বেতাগী পৌরসভার প্যানেল মেয়র কামাল হোসেন পল্টু বাদী হয়ে মামলাটি করেন। তবে গতকাল শুক্রবার অভিযোগটি গ্রহণ করে পুলিশ।
অভিযোগ আমলে নিয়ে বরগুনা জেলা গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দেন সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. গোলাম ফারুক। মামলায় একমাত্র আসামি করা হয়েছে আব্দুল মন্নান হাওলাদারকে। তিনি বেতাগী পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর।
আজ শনিবার বেতাগী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এবং পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র কামাল হোসেন পল্টু মামলার বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি নিজের ফেসবুক আইডি থেকে প্যানেল মেয়র কামাল হোসেন পল্টুকে উদ্দেশ করে একটি স্ট্যাটাস দেন কাউন্সিলর আব্দুল মন্নান। সেখানে মন্নান লেখেন, ‘সাংবাদিক ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, বেতাগী পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের নামে প্রতিবন্ধী ধর্ষণের মামলাটির অগ্রগতি কী হলো এবং কি অবস্থায় আছে এলাকাবাসীসহ সকল স্তরের জনসাধারণ জানতে চায়?’
কাউন্সিলর মন্নানের এমন স্ট্যাটাস প্যানেল মেয়র পল্টুর সমর্থক, আত্মীয়-স্বজন, শুভাকাঙ্ক্ষীরা দেখতে পেয়ে তাঁকে জানান। পরে ১৬ জুলাই তিনি বেতাগী থানায় মামলা করতে যান। কিন্তু থানা তাঁকে বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা করার পরামর্শ দেয়।
মামলার বাদী প্যানেল মেয়র কামাল হোসেন পল্টু বলেন, ‘কাউন্সিলর আব্দুল মন্নান ফেসবুকে তাঁর স্ট্যাটাসে যে ধর্ষণ মামলার কথা উল্লেখ করেছে, আমি ওই মামলার সঙ্গে জড়িত নই। সে আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করতে ফেসবুকে মিথ্যা কুরুচিপূর্ণ মানহানিমূলক স্ট্যাটাস দিয়েছে। তার এসব স্ট্যাটাসে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তার অনুসারীরা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে। এতে আমার ব্যক্তিগত সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে।’
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বরগুনা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বশির উল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুক্রবার মামলাটি রিসিভ করেছি। মামলাটি তদন্ত করে পরবর্তীকালে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
মামলার বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে কাউন্সিলর আব্দুল মন্নান হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়ে আমি কিছু জানি না। পল্টু কমিশনারের ওয়ার্ডে একটি জমি কেনাবেচা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বিরোধ সমাধান করতে গেলে পল্টু প্রতিপক্ষকে দিয়ে থানায় আমার নামে একটি অভিযোগ দেওয়ায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমি তাকে নিয়ে ওই স্ট্যাটাসটি দিই। সে বেতাগীর এক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত ছিল। অনেক টাকাপয়সা খরচ করে প্রভাবশালীদের তদবিরে মামলা থেকে নিজের নাম বাদ দিয়েছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে