আরিফুল হক, মুলাদী (বরিশাল)
মুলাদীতে কচুরিপানা দখল করে নিয়েছে জয়ন্তী নদীর একাংশ। মুলাদী বন্দর রক্ষা বাঁধ থেকে পশ্চিমে ট্রলারঘাট পর্যন্ত কচুরিপানা থাকায় নৌযান চলাচল করতে পারছে না। খাদ্য গুদামের মালপত্র তোলার জন্য কার্গো ঘাটটিও ব্যবহার করা যাচ্ছে না।
দিন দিন নাব্যতা সংকট বেড়ে যাওয়ায় নৌযান চলাচল করতে পারছে না। এ সুযোগে অনেক দোকান মালিক নদী দখল করে ঘর বড় করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। স্বেচ্ছাশ্রমে দুই বার কচুরিপানা অপসারণ করা হলেও স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন। নদী রক্ষার কার্যকর কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় কচুরিপানা অপসারণ হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, নয়াভাঙ্গনী নদীর ভাঙন থেকে মুলাদী বন্দর রক্ষার জন্য ১৯৯২ সালে শাখা নদী জয়ন্তীতে বাঁধ দেওয়া হয়। এতে নদী ভাঙন রোধ হয় ও বন্দর রক্ষা পায়। এরপর থেকে একটি মহল বাঁধ দখল করে নেয় ও পাশাপাশি জয়ন্তী নদী দখলের কাজ চলতে থাকে।
মুলাদী বন্দরের ব্যবসায়ীরা জয়ন্তী নদী দিয়ে বিভিন্ন পণ্য পরিবহন করেন। এ ছাড়া উত্তরাঞ্চলের ট্রলারসহ ছোট নৌযানে ব্যবসায়ীরা পণ্য নিয়ে আসেন। কচুরিপানা থাকায় ব্যবসায়ীদের পণ্য পরিবহন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বাজার থেকে দূরে নৌযান থেকে ভ্যান যোগে মালপত্র পরিবহন করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।
মুলাদী খাদ্যগুদামের সরকারি মালপত্র নামানোর জন্য কার্গোঘাট কচুরিপানার দখলে রয়েছে। ফলে চালবাহী কার্গে ওই ঘাটে পৌঁছাতে পারে না। ঠিকাদার দূরে কার্গো রেখে ছোট নৌযানের মাধ্যমে মালপত্র আনেন। পরে ভ্যান অথবা ছোট ট্রাকে করে খাদ্যগুদামে নিয়ে যান।
মুলাদী বন্দর বণিক সমিতির সভাপতি এফ এম মাইনুল ইসলাম বলেন, তাঁরা উপজেলা ইসলামি আন্দোলন ও মুজাহিদ কমিটির সহায়তায় স্বেচ্ছাশ্রমে দুই বার নদী থেকে কচুরিপানা অপসারণ করেছেন। এখন কচুরিপানা থাকায় ব্যবসায়ীদের পণ্য পরিবহন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বন্দরের ব্যবসা-বাণিজ্য সচল ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য নদীটি রক্ষা করা দরকার।
এই ব্যবসায়ী নেতা বলেন, ‘একটি মহলের অসৎ উদ্দেশ্য পূরণের জন্য নদীর কচুরিপানা অপসারণ করা যাচ্ছে না। কচুরিপানা থাকায় নৌযান চলাচল করে না। ফলে মালিকরা দোকানের পেছন বর্ধিত করে নদী দখল করার সুযোগ পাচ্ছেন। মুলাদী বাঁধের ওপর সরকারি খরচে একটি পাকাঘাট করা হয়েছিল। সেটিও দখল হয়ে গেছে। নদী রক্ষায় অবিলম্বে সীমানা নির্ধারণ করে পিলার স্থাপন করা প্রয়োজন।’
মুলাদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর মোহাম্মাদ হোসাইনী জানান, বিষয়টি আমার চোখে পড়েনি। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মুলাদীতে কচুরিপানা দখল করে নিয়েছে জয়ন্তী নদীর একাংশ। মুলাদী বন্দর রক্ষা বাঁধ থেকে পশ্চিমে ট্রলারঘাট পর্যন্ত কচুরিপানা থাকায় নৌযান চলাচল করতে পারছে না। খাদ্য গুদামের মালপত্র তোলার জন্য কার্গো ঘাটটিও ব্যবহার করা যাচ্ছে না।
দিন দিন নাব্যতা সংকট বেড়ে যাওয়ায় নৌযান চলাচল করতে পারছে না। এ সুযোগে অনেক দোকান মালিক নদী দখল করে ঘর বড় করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। স্বেচ্ছাশ্রমে দুই বার কচুরিপানা অপসারণ করা হলেও স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন। নদী রক্ষার কার্যকর কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় কচুরিপানা অপসারণ হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, নয়াভাঙ্গনী নদীর ভাঙন থেকে মুলাদী বন্দর রক্ষার জন্য ১৯৯২ সালে শাখা নদী জয়ন্তীতে বাঁধ দেওয়া হয়। এতে নদী ভাঙন রোধ হয় ও বন্দর রক্ষা পায়। এরপর থেকে একটি মহল বাঁধ দখল করে নেয় ও পাশাপাশি জয়ন্তী নদী দখলের কাজ চলতে থাকে।
মুলাদী বন্দরের ব্যবসায়ীরা জয়ন্তী নদী দিয়ে বিভিন্ন পণ্য পরিবহন করেন। এ ছাড়া উত্তরাঞ্চলের ট্রলারসহ ছোট নৌযানে ব্যবসায়ীরা পণ্য নিয়ে আসেন। কচুরিপানা থাকায় ব্যবসায়ীদের পণ্য পরিবহন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বাজার থেকে দূরে নৌযান থেকে ভ্যান যোগে মালপত্র পরিবহন করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।
মুলাদী খাদ্যগুদামের সরকারি মালপত্র নামানোর জন্য কার্গোঘাট কচুরিপানার দখলে রয়েছে। ফলে চালবাহী কার্গে ওই ঘাটে পৌঁছাতে পারে না। ঠিকাদার দূরে কার্গো রেখে ছোট নৌযানের মাধ্যমে মালপত্র আনেন। পরে ভ্যান অথবা ছোট ট্রাকে করে খাদ্যগুদামে নিয়ে যান।
মুলাদী বন্দর বণিক সমিতির সভাপতি এফ এম মাইনুল ইসলাম বলেন, তাঁরা উপজেলা ইসলামি আন্দোলন ও মুজাহিদ কমিটির সহায়তায় স্বেচ্ছাশ্রমে দুই বার নদী থেকে কচুরিপানা অপসারণ করেছেন। এখন কচুরিপানা থাকায় ব্যবসায়ীদের পণ্য পরিবহন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বন্দরের ব্যবসা-বাণিজ্য সচল ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য নদীটি রক্ষা করা দরকার।
এই ব্যবসায়ী নেতা বলেন, ‘একটি মহলের অসৎ উদ্দেশ্য পূরণের জন্য নদীর কচুরিপানা অপসারণ করা যাচ্ছে না। কচুরিপানা থাকায় নৌযান চলাচল করে না। ফলে মালিকরা দোকানের পেছন বর্ধিত করে নদী দখল করার সুযোগ পাচ্ছেন। মুলাদী বাঁধের ওপর সরকারি খরচে একটি পাকাঘাট করা হয়েছিল। সেটিও দখল হয়ে গেছে। নদী রক্ষায় অবিলম্বে সীমানা নির্ধারণ করে পিলার স্থাপন করা প্রয়োজন।’
মুলাদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর মোহাম্মাদ হোসাইনী জানান, বিষয়টি আমার চোখে পড়েনি। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
৫ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে