পটুয়াখালী প্রতিনিধি
জাহাজ বিধ্বংসী অস্ত্র ‘টর্পেডো’র মতো দেখতে একটি বস্তু ভেসে উঠেছে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর মীরকান্দা গ্রামের খালে। দুই প্রান্তে সবুজ ও মাঝে লাল–সাদা ডোরা দাগ বিশিষ্ট ভাসমান বস্তুটি দেখতে উৎসুক জনতা ভিড় করছে। এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
এটি ব্যবহৃত বা অকার্যকর টর্পেডো হতে পারে বলে ধারণা করছেন কোস্টগার্ড কর্মকর্তারা। সে ক্ষেত্রে বিস্ফোরণ ঘটার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানান তাঁরা।
প্রত্যক্ষদর্শী মৌডুবি ইউনিয়নের মীরকান্দা গ্রামের আরাফাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাশের রাবনাবাদ চ্যানেল হয়ে হয়তো এটি ভাসতে ভাসতে এই খালে এসেছে। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ থেকে ২৫ ফুট। বস্তুটি দেখতে ভারী কোনো অস্ত্রের মতো। তাই এটিকে উদ্ধার করে সরিয়ে নেওয়ার জন্য দাবি জানাই।’
খবর পেয়ে আজ রোববার দুপুরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বস্তুটির কাছ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় লোকজনদের। অন্যত্র যাতে ভেসে না যায়, এ জন্য রশি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে।
রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছবি দেখে এটিকে প্রাথমিকভাবে টর্পেডো বলে বলে ধারণা করছে কোস্টগার্ড। টর্পেডো ডুবন্ত থাকে। যেহেতু এটি ভেসে এসেছে, তাই ব্যবহৃত বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে কোস্ট গার্ড অবহিত, ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।’
এ বিষয়ে কোস্টগার্ড রাঙ্গাবালী আউটপোস্টের কনটিনজেন্ট কমান্ডার মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমাদের আন্ধারমানিক নদীতে যে টিমটি আছে, সেটি ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। যতটুকু আমি দেখলাম, ওটা টর্পেডো হতে পারে, মিসাইল না। টর্পেডোর মাঝখানে যেভাবে জোড়া থাকে, সেভাবে ওটারও আছে। যেকোনো বড় জাহাজকে ধ্বংস করে দেওয়ার কাজে টর্পেডো ব্যবহার হয়। এটা নৌবাহিনীর কাছে আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘টর্পেডো অনেক ভারী থাকে। সাধারণত এটা পানির নিচে থাকে। যেহেতু এটি ভেসে এসেছে। সুতরাং, ব্যবহার হয়েছে কিংবা ড্যামেজ হয়েছে বলে ধারণা করছি। যদি ভেতরে কোনো বিস্ফোরক থাকে, তাহলে বিস্ফোরিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ জন্য বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট গিয়ে ওটা পরীক্ষা করে দেখতে পারে। আমাদের যে টিম ঘটনাস্থলে গেছে, তার রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
একধরনের স্বচালিত অস্ত্র টর্পেডো পানির নিচ দিয়ে বিস্ফোরক ওয়ারহেড বহন করে এবং লক্ষ্যবস্তুর সংস্পর্শে বা কাছাকাছি আসার পর বিস্ফোরিত হতে পারে। এটি পানির নিচ দিয়ে চলে এবং পানির নিচে বা ওপরে উভয় স্থান থেকে নিক্ষেপিত হতে পারে। এগুলোকে নানা ধরনের উৎক্ষেপক দিয়ে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে ছুড়ে দেওয়া সম্ভব।
জাহাজ বিধ্বংসী অস্ত্র ‘টর্পেডো’র মতো দেখতে একটি বস্তু ভেসে উঠেছে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর মীরকান্দা গ্রামের খালে। দুই প্রান্তে সবুজ ও মাঝে লাল–সাদা ডোরা দাগ বিশিষ্ট ভাসমান বস্তুটি দেখতে উৎসুক জনতা ভিড় করছে। এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
এটি ব্যবহৃত বা অকার্যকর টর্পেডো হতে পারে বলে ধারণা করছেন কোস্টগার্ড কর্মকর্তারা। সে ক্ষেত্রে বিস্ফোরণ ঘটার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানান তাঁরা।
প্রত্যক্ষদর্শী মৌডুবি ইউনিয়নের মীরকান্দা গ্রামের আরাফাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাশের রাবনাবাদ চ্যানেল হয়ে হয়তো এটি ভাসতে ভাসতে এই খালে এসেছে। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ থেকে ২৫ ফুট। বস্তুটি দেখতে ভারী কোনো অস্ত্রের মতো। তাই এটিকে উদ্ধার করে সরিয়ে নেওয়ার জন্য দাবি জানাই।’
খবর পেয়ে আজ রোববার দুপুরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বস্তুটির কাছ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় লোকজনদের। অন্যত্র যাতে ভেসে না যায়, এ জন্য রশি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে।
রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছবি দেখে এটিকে প্রাথমিকভাবে টর্পেডো বলে বলে ধারণা করছে কোস্টগার্ড। টর্পেডো ডুবন্ত থাকে। যেহেতু এটি ভেসে এসেছে, তাই ব্যবহৃত বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে কোস্ট গার্ড অবহিত, ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।’
এ বিষয়ে কোস্টগার্ড রাঙ্গাবালী আউটপোস্টের কনটিনজেন্ট কমান্ডার মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমাদের আন্ধারমানিক নদীতে যে টিমটি আছে, সেটি ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। যতটুকু আমি দেখলাম, ওটা টর্পেডো হতে পারে, মিসাইল না। টর্পেডোর মাঝখানে যেভাবে জোড়া থাকে, সেভাবে ওটারও আছে। যেকোনো বড় জাহাজকে ধ্বংস করে দেওয়ার কাজে টর্পেডো ব্যবহার হয়। এটা নৌবাহিনীর কাছে আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘টর্পেডো অনেক ভারী থাকে। সাধারণত এটা পানির নিচে থাকে। যেহেতু এটি ভেসে এসেছে। সুতরাং, ব্যবহার হয়েছে কিংবা ড্যামেজ হয়েছে বলে ধারণা করছি। যদি ভেতরে কোনো বিস্ফোরক থাকে, তাহলে বিস্ফোরিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ জন্য বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট গিয়ে ওটা পরীক্ষা করে দেখতে পারে। আমাদের যে টিম ঘটনাস্থলে গেছে, তার রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
একধরনের স্বচালিত অস্ত্র টর্পেডো পানির নিচ দিয়ে বিস্ফোরক ওয়ারহেড বহন করে এবং লক্ষ্যবস্তুর সংস্পর্শে বা কাছাকাছি আসার পর বিস্ফোরিত হতে পারে। এটি পানির নিচ দিয়ে চলে এবং পানির নিচে বা ওপরে উভয় স্থান থেকে নিক্ষেপিত হতে পারে। এগুলোকে নানা ধরনের উৎক্ষেপক দিয়ে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে ছুড়ে দেওয়া সম্ভব।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৯ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে