বোরহানউদ্দিন (ভোলা) প্রতিনিধি
ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে আপন দুই বোনসহ ৩ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ধনু হাওলাদার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
তজুমদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মৃত তিন শিশুর মধ্যে দুই শিশুর বাড়ি বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাকিম উদ্দিন বাজার সংলগ্ন হাসাননগর ৪ নম্বর ওয়ার্ডে। তাদের নাম মিম আক্তার (১২) ও মারজিয়া বেগম (৯)। তাদের বাবা মো. হোসেন প্রবাসে থাকেন।
অপর শিশুর নাম রাফিয়া আক্তার (১০)। রাফিয়া ধনু হাওলাদার বাড়ির প্রবাসী মো. মোর্শেদ মিয়ার মেয়ে। মিম, মারজিয়া এবং রাফিয়া সম্পর্কে খালা-বোনজি। চার দিন আগে মিম এবং মারজিয়া বোরহানউদ্দিন থেকে সোনাপুর তাদের নানা বাড়িতে বেড়াতে এসেছে।
মৃত ৩ শিশুর পরিবার জানান, সোমবার দুপুরের দিকে মিম, মারজিয়া এবং রাফিয়া আক্তার বাড়ির পুকুরে গোসল করতে যায়। দীর্ঘক্ষণ পরিবারের লোকজন তাদেরকে দেখতে না পেয়ে খোঁজ করতে শুরু করেন। খুঁজে না পেয়ে পুকুরের ঘাটলায় গিয়ে দেখেন, মিম, মারজিয়া এবং রাফিয়া আক্তারের জামাকাপড় ঘাটলায় পড়ে আছে। এরপর পরিবারের সন্দেহ হলে তারা পুকুরে জাল ছুড়লে তিন শিশুর মরদেহ ভেসে ওঠে।
নিহত শিশুদের নিকটাত্মীয় শাকিব জানান, শিশুরা আর বেঁচে নেই এমনটা নিশ্চিত হওয়ার পর তাদেরকে কোনো চিকিৎসকের এর কাছে নেওয়া হয়নি।
তজুমদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল্লাহ আল মামুন ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে রাতে জানান, ‘তজুমদ্দিনে আপন দুই বোনসহ ৩ শিশুর মৃত্যু বেদনাদায়ক। আমি বিষয়টি শোনার সঙ্গে সঙ্গেই সঙ্গেই তজুমদ্দিন থানা-পুলিশের একটি টিমকে পাঠিয়েছি। তবে পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় বিনা ময়নাতদন্তে তাদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় তজমুদ্দিন থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হবে বলে জানান তিনি।
ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে আপন দুই বোনসহ ৩ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ধনু হাওলাদার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
তজুমদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মৃত তিন শিশুর মধ্যে দুই শিশুর বাড়ি বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাকিম উদ্দিন বাজার সংলগ্ন হাসাননগর ৪ নম্বর ওয়ার্ডে। তাদের নাম মিম আক্তার (১২) ও মারজিয়া বেগম (৯)। তাদের বাবা মো. হোসেন প্রবাসে থাকেন।
অপর শিশুর নাম রাফিয়া আক্তার (১০)। রাফিয়া ধনু হাওলাদার বাড়ির প্রবাসী মো. মোর্শেদ মিয়ার মেয়ে। মিম, মারজিয়া এবং রাফিয়া সম্পর্কে খালা-বোনজি। চার দিন আগে মিম এবং মারজিয়া বোরহানউদ্দিন থেকে সোনাপুর তাদের নানা বাড়িতে বেড়াতে এসেছে।
মৃত ৩ শিশুর পরিবার জানান, সোমবার দুপুরের দিকে মিম, মারজিয়া এবং রাফিয়া আক্তার বাড়ির পুকুরে গোসল করতে যায়। দীর্ঘক্ষণ পরিবারের লোকজন তাদেরকে দেখতে না পেয়ে খোঁজ করতে শুরু করেন। খুঁজে না পেয়ে পুকুরের ঘাটলায় গিয়ে দেখেন, মিম, মারজিয়া এবং রাফিয়া আক্তারের জামাকাপড় ঘাটলায় পড়ে আছে। এরপর পরিবারের সন্দেহ হলে তারা পুকুরে জাল ছুড়লে তিন শিশুর মরদেহ ভেসে ওঠে।
নিহত শিশুদের নিকটাত্মীয় শাকিব জানান, শিশুরা আর বেঁচে নেই এমনটা নিশ্চিত হওয়ার পর তাদেরকে কোনো চিকিৎসকের এর কাছে নেওয়া হয়নি।
তজুমদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল্লাহ আল মামুন ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে রাতে জানান, ‘তজুমদ্দিনে আপন দুই বোনসহ ৩ শিশুর মৃত্যু বেদনাদায়ক। আমি বিষয়টি শোনার সঙ্গে সঙ্গেই সঙ্গেই তজুমদ্দিন থানা-পুলিশের একটি টিমকে পাঠিয়েছি। তবে পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় বিনা ময়নাতদন্তে তাদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় তজমুদ্দিন থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হবে বলে জানান তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে