বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনা জেলার ১৮টি অনিবন্ধিত ক্লিনিকের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। পাশাপাশি ‘ভবিষ্যতে কার্যক্রম পরিচালনা হবে না মর্মে’ মালিকদের লিখিত অঙ্গীকারও রাখা হয়েছে। জেলা সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ফজলুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ জানুয়ারি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী যেসব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেনি বা আবেদন করেছে কিন্তু নিবন্ধন এখনো পায়নি এ রকম ১৮টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এর মধ্যে আমতলী উপজেলায় দুটি, বামনা উপজেলায় পাঁচটি, বরগুনা সদর উপজেলায় চারটি, পাথরঘাটা উপজেলায় পাঁচটি ও তালতলী উপজেলায় দুটি।
স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, ১৮টি অনিবন্ধিত ও আবেদিত কিন্তু শর্ত পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় তাদের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
বরগুনা সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চন্দন কর বলেন, বরগুনা সদর উপজেলায় ৪টি অনিবন্ধিত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সব কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নিবন্ধন না পাওয়া পর্যন্ত আর কোনো কার্যক্রম পরিচালনা করবে না মর্মে মালিক পক্ষ লিখিত অঙ্গীকার করেছে।
একইভাবে আমতলী, তালতলী, পাথরঘাটা, বামনা ও বেতাগী উপজেলার অনিবন্ধিত ও শর্ত পূরণে ব্যর্থ এমন আবেদিত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করেছেন সংশ্লিষ্ট উপজেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
সিভিল সার্জন ড. মোহাম্মদ ফজলুল হক বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। জেলার ছয়টি উপজেলায় মোট ১৮টি অনিবন্ধিত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও বরগুনা জেলার প্রত্যেকটি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে যথাযথ মনিটরিং এর আওতায় আনা হবে।
বরগুনা জেলার ১৮টি অনিবন্ধিত ক্লিনিকের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। পাশাপাশি ‘ভবিষ্যতে কার্যক্রম পরিচালনা হবে না মর্মে’ মালিকদের লিখিত অঙ্গীকারও রাখা হয়েছে। জেলা সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ফজলুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ জানুয়ারি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী যেসব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেনি বা আবেদন করেছে কিন্তু নিবন্ধন এখনো পায়নি এ রকম ১৮টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এর মধ্যে আমতলী উপজেলায় দুটি, বামনা উপজেলায় পাঁচটি, বরগুনা সদর উপজেলায় চারটি, পাথরঘাটা উপজেলায় পাঁচটি ও তালতলী উপজেলায় দুটি।
স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, ১৮টি অনিবন্ধিত ও আবেদিত কিন্তু শর্ত পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় তাদের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
বরগুনা সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চন্দন কর বলেন, বরগুনা সদর উপজেলায় ৪টি অনিবন্ধিত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সব কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নিবন্ধন না পাওয়া পর্যন্ত আর কোনো কার্যক্রম পরিচালনা করবে না মর্মে মালিক পক্ষ লিখিত অঙ্গীকার করেছে।
একইভাবে আমতলী, তালতলী, পাথরঘাটা, বামনা ও বেতাগী উপজেলার অনিবন্ধিত ও শর্ত পূরণে ব্যর্থ এমন আবেদিত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করেছেন সংশ্লিষ্ট উপজেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
সিভিল সার্জন ড. মোহাম্মদ ফজলুল হক বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। জেলার ছয়টি উপজেলায় মোট ১৮টি অনিবন্ধিত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও বরগুনা জেলার প্রত্যেকটি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে যথাযথ মনিটরিং এর আওতায় আনা হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে