দৌলতখান (ভোলা) প্রতিনিধি
ভোলার দৌলতখানে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে মেঘনা নদীতে পড়ে মো. নোমান (২৭) নামের এক শ্রমিক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ শুক্রবার ফায়ার সার্ভিস ও ডুবুরি দল যৌথ চেষ্টা চালিয়ে তাঁর সন্ধান পাননি।
এ ঘটনায় কনস্টেবল মো. রাসেল, মো. সজীব, সহকারী উপপরিদর্শক সোহেল রানা ও উপপরিদর্শক স্বরূপ কান্তি পালকে ক্লোজড করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দৌলতখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন।
গত বৃহস্পতিবার বেলা একটার দিকে উপজেলার পাতার খাল মাছ ঘাটসংলগ্ন মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নোমান দৌলতখান উপজেলার চরখলিফা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আবুল কালাম ব্যাপারীর ছেলে। তিনি দৌলতখান পাতার খাল মাছঘাটে শ্রমিকের কাজ করতেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃহস্পতিবার বেলা একটার দিকে শ্রমিক ইসমাঈল, ফারুক, গনি ও নোমানসহ সাত-আটজন পাতার খাল মাছ ঘাটসংলগ্ন মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকায় জুয়া খেলছিল। এ সময় দৌলতখান থানার উপপরিদর্শক স্বরূপ কান্তি পালের নেতৃত্বে সহকারী উপপরিদর্শক সোহেল রানা, পুলিশ কনস্টেবল মো. রাসেল ও মো. সজীব সেখানে গিয়ে তাঁদের ধাওয়া করেন। ধাওয়া খেয়ে ফারুক, ইসমাইল, রুবেল ও নোমান মেঘনা নদীতে পড়ে যান। ফারুক, ইসমাইল ও রুবেল সাঁতরে তীরে উঠে আসতে পারলেও নোমান পানিতে ডুবে যান।
ফারুক ও রুবেল জানান, পুলিশের ধাওয়া খেয়ে তাঁরা চারজন মেঘনা নদীতে পড়ে যান। তাঁরা তিনজন সাঁতরে তীরে উঠতে চেষ্টা করেন। এরই মধ্যে পুলিশ ওপর থেকে নোমানসহ তাদের লক্ষ্য করে ইট ছুড়তে থাকে। যে কারণে নোমান সাঁতরে ওঠার চেষ্টা করেও উঠতে পারেননি।
দৌলতখান পৌরসভা ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রিয়াজ জানান, নদীতে পড়ে নোমান বাঁচার আকুতি জানাচ্ছিলেন। তিনি নোমানকে নদী থেকে উদ্ধারের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এ সময় পুলিশ তাঁকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয়।
ঘটনার পর থেকে দৌলতখান ফায়ার সার্ভিস ও বরিশালের একটি ডুবুরি দল নোমানকে উদ্ধারের তৎপরতা চলমান রেখেছে বলে জানান দৌলতখান ফায়ার সার্ভিসের (লিডার) শাহাদাত হোসেন। তবে এখনো নোমানের সন্ধান মেলেনি।
ভোলা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান (প্রশাসন ও অর্থ) খান এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের জানান, ঘটনাটির তদন্ত চলমান রয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কোনো তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়নি।
ভোলার দৌলতখানে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে মেঘনা নদীতে পড়ে মো. নোমান (২৭) নামের এক শ্রমিক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ শুক্রবার ফায়ার সার্ভিস ও ডুবুরি দল যৌথ চেষ্টা চালিয়ে তাঁর সন্ধান পাননি।
এ ঘটনায় কনস্টেবল মো. রাসেল, মো. সজীব, সহকারী উপপরিদর্শক সোহেল রানা ও উপপরিদর্শক স্বরূপ কান্তি পালকে ক্লোজড করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দৌলতখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন।
গত বৃহস্পতিবার বেলা একটার দিকে উপজেলার পাতার খাল মাছ ঘাটসংলগ্ন মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নোমান দৌলতখান উপজেলার চরখলিফা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আবুল কালাম ব্যাপারীর ছেলে। তিনি দৌলতখান পাতার খাল মাছঘাটে শ্রমিকের কাজ করতেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃহস্পতিবার বেলা একটার দিকে শ্রমিক ইসমাঈল, ফারুক, গনি ও নোমানসহ সাত-আটজন পাতার খাল মাছ ঘাটসংলগ্ন মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকায় জুয়া খেলছিল। এ সময় দৌলতখান থানার উপপরিদর্শক স্বরূপ কান্তি পালের নেতৃত্বে সহকারী উপপরিদর্শক সোহেল রানা, পুলিশ কনস্টেবল মো. রাসেল ও মো. সজীব সেখানে গিয়ে তাঁদের ধাওয়া করেন। ধাওয়া খেয়ে ফারুক, ইসমাইল, রুবেল ও নোমান মেঘনা নদীতে পড়ে যান। ফারুক, ইসমাইল ও রুবেল সাঁতরে তীরে উঠে আসতে পারলেও নোমান পানিতে ডুবে যান।
ফারুক ও রুবেল জানান, পুলিশের ধাওয়া খেয়ে তাঁরা চারজন মেঘনা নদীতে পড়ে যান। তাঁরা তিনজন সাঁতরে তীরে উঠতে চেষ্টা করেন। এরই মধ্যে পুলিশ ওপর থেকে নোমানসহ তাদের লক্ষ্য করে ইট ছুড়তে থাকে। যে কারণে নোমান সাঁতরে ওঠার চেষ্টা করেও উঠতে পারেননি।
দৌলতখান পৌরসভা ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রিয়াজ জানান, নদীতে পড়ে নোমান বাঁচার আকুতি জানাচ্ছিলেন। তিনি নোমানকে নদী থেকে উদ্ধারের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এ সময় পুলিশ তাঁকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয়।
ঘটনার পর থেকে দৌলতখান ফায়ার সার্ভিস ও বরিশালের একটি ডুবুরি দল নোমানকে উদ্ধারের তৎপরতা চলমান রেখেছে বলে জানান দৌলতখান ফায়ার সার্ভিসের (লিডার) শাহাদাত হোসেন। তবে এখনো নোমানের সন্ধান মেলেনি।
ভোলা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান (প্রশাসন ও অর্থ) খান এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের জানান, ঘটনাটির তদন্ত চলমান রয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কোনো তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়নি।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩৮ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে