আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার আমতলী উপজেলার চিলা হাসেম বিশ্বাস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অস্থায়ী শহীদ মিনার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনায় জড়িত দুর্বৃত্তদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দাবি করেছেন শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।
জানা গেছে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উদ্যাপনে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আমতলী উপজেলার চিলা হাসেম বিশ্বাস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণে কলাগাছ, বাঁশ ও ইট দিয়ে অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করেন। গতকাল রাতে দুর্বৃত্তরা ওই শহীদ মিনার ভেঙে ফেলে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলে, ‘প্রভাতে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে গিয়ে ভাঙা দেখতে পাই। কারা যেন রাতে মিনার ভেঙে ফেলেছে। এ অপকর্ম যারা করেছে, তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি করছি।’
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘সন্ধ্যায় শহীদ মিনার নির্মাণ করে বাড়িতে চলে যাই। রাতেই খবর পেয়েছি দুর্বৃত্তরা শহীদ মিনার ভেঙে ফেলেছে। আজ সকালে ভাঙা শহীদ মিনার পুনরায় নির্মাণ করে ফুল দেওয়া হয়েছে।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, যারা শহীদ মিনার ভেঙেছে, তারা দেশের শত্রু। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হবে।
বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত সহকারী অধ্যাপক মো. আবুল হোসেন বিশ্বাস বলেন, ‘প্রধান শিক্ষক শহীদ মিনার ভাঙার বিষয়টি আমাকে জানিয়েছে। এ ঘটনা সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, ‘এটা অত্যন্ত ভয়ংকর ঘটনা। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বলা হয়েছে।’
বরগুনার আমতলী উপজেলার চিলা হাসেম বিশ্বাস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অস্থায়ী শহীদ মিনার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনায় জড়িত দুর্বৃত্তদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দাবি করেছেন শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।
জানা গেছে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উদ্যাপনে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আমতলী উপজেলার চিলা হাসেম বিশ্বাস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণে কলাগাছ, বাঁশ ও ইট দিয়ে অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করেন। গতকাল রাতে দুর্বৃত্তরা ওই শহীদ মিনার ভেঙে ফেলে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলে, ‘প্রভাতে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে গিয়ে ভাঙা দেখতে পাই। কারা যেন রাতে মিনার ভেঙে ফেলেছে। এ অপকর্ম যারা করেছে, তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি করছি।’
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘সন্ধ্যায় শহীদ মিনার নির্মাণ করে বাড়িতে চলে যাই। রাতেই খবর পেয়েছি দুর্বৃত্তরা শহীদ মিনার ভেঙে ফেলেছে। আজ সকালে ভাঙা শহীদ মিনার পুনরায় নির্মাণ করে ফুল দেওয়া হয়েছে।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, যারা শহীদ মিনার ভেঙেছে, তারা দেশের শত্রু। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হবে।
বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত সহকারী অধ্যাপক মো. আবুল হোসেন বিশ্বাস বলেন, ‘প্রধান শিক্ষক শহীদ মিনার ভাঙার বিষয়টি আমাকে জানিয়েছে। এ ঘটনা সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, ‘এটা অত্যন্ত ভয়ংকর ঘটনা। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বলা হয়েছে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৬ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৭ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৭ ঘণ্টা আগে