নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
সারা দেশে একযোগে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হলেও বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) এলাকার শিশুরা বঞ্চিত হয়েছে। আজ সোমবার বিসিসি এই ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি পালন করেনি। এতে বিভিন্ন কেন্দ্রে শিশুদের নিয়ে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরেছেন অভিভাবকেরা।
এদিকে ক্যাপসুল না খাওয়ানোর ঘটনায় বিসিসি ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একে অপরকে দায়ী করছে। বরিশাল নগরে প্রায় ৬২ হাজার শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা রয়েছে।
সরেজমিন জানা গেছে, আজ সকালে নগরের সদর হাসপাতাল, নবগ্রাম রোড সূর্যের হাসি ক্লিনিকসহ বিভিন্ন কেন্দ্রে শিশুদের নিয়ে অভিভাবকেরা জড়ো হন। ওই সব কেন্দ্রে সব সময় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।
সদর হাসপাতালে আসা নগরের কাশিপুর এলাকার এক শিশুর অভিভাবক মাইনুল ইসলাম জানান, তাঁর সন্তানকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য প্রথমে এলাকায়, পরে সদর হাসপাতালে আসেন। কিন্তু সেখানেও ক্যাপসুল খাওয়াতে পারেননি। তাঁর মতো অনেক অভিভাবক বিভিন্ন কেন্দ্রে এসে ফিরে গেছেন।
বিসিসির স্বাস্থ্য কর্মকর্তা শুভ্র সাংবাদিকদের জানান, ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি সারা দেশে আজ পালিত হওয়ার বিষয়টি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে বিসিসিকে জানানো হয়নি। গণমাধ্যমে জানতে পেরে তিনি গতকাল রোববার রাতে অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় পরিচালককে ফোন দেন। তিনি (পরিচালক) বিষয়টির জন্য অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে বলেন। পরে সেখানে যোগাযোগ করে বিসিসির এক কর্মকর্তাকে গতকাল রাতেই ঢাকায় পাঠিয়েছেন।
মেয়রের সঙ্গে আলোচনা করে ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা শুভ্র। তিনি বলেন, ‘নগরে ২২০টি কেন্দ্রে ৬২ হাজার শিশুকে ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। কবে থেকে কর্মসূচি শুরু হবে তা মাইকিং করে জানানো হবে।’
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক হুমায়ুন শাহিন খান আজকের পত্রিকাকে জানান, সারা দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা থাকলেও বিসিসি আজ এই কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। সিটি করপোরেশন ক্যাপসুল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে আনতে পারেনি।
সিটি করপোরেশনকে অবহিত না করার বিষয়ে হুমায়ুন জানান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অবশ্যই সিটি করপোরেশনকে জানিয়েছে। কেন শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানো হলো না, তা তাঁরা খতিয়ে দেখবেন।
সারা দেশে একযোগে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হলেও বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) এলাকার শিশুরা বঞ্চিত হয়েছে। আজ সোমবার বিসিসি এই ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি পালন করেনি। এতে বিভিন্ন কেন্দ্রে শিশুদের নিয়ে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরেছেন অভিভাবকেরা।
এদিকে ক্যাপসুল না খাওয়ানোর ঘটনায় বিসিসি ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একে অপরকে দায়ী করছে। বরিশাল নগরে প্রায় ৬২ হাজার শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা রয়েছে।
সরেজমিন জানা গেছে, আজ সকালে নগরের সদর হাসপাতাল, নবগ্রাম রোড সূর্যের হাসি ক্লিনিকসহ বিভিন্ন কেন্দ্রে শিশুদের নিয়ে অভিভাবকেরা জড়ো হন। ওই সব কেন্দ্রে সব সময় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।
সদর হাসপাতালে আসা নগরের কাশিপুর এলাকার এক শিশুর অভিভাবক মাইনুল ইসলাম জানান, তাঁর সন্তানকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য প্রথমে এলাকায়, পরে সদর হাসপাতালে আসেন। কিন্তু সেখানেও ক্যাপসুল খাওয়াতে পারেননি। তাঁর মতো অনেক অভিভাবক বিভিন্ন কেন্দ্রে এসে ফিরে গেছেন।
বিসিসির স্বাস্থ্য কর্মকর্তা শুভ্র সাংবাদিকদের জানান, ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি সারা দেশে আজ পালিত হওয়ার বিষয়টি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে বিসিসিকে জানানো হয়নি। গণমাধ্যমে জানতে পেরে তিনি গতকাল রোববার রাতে অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় পরিচালককে ফোন দেন। তিনি (পরিচালক) বিষয়টির জন্য অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে বলেন। পরে সেখানে যোগাযোগ করে বিসিসির এক কর্মকর্তাকে গতকাল রাতেই ঢাকায় পাঠিয়েছেন।
মেয়রের সঙ্গে আলোচনা করে ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা শুভ্র। তিনি বলেন, ‘নগরে ২২০টি কেন্দ্রে ৬২ হাজার শিশুকে ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। কবে থেকে কর্মসূচি শুরু হবে তা মাইকিং করে জানানো হবে।’
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক হুমায়ুন শাহিন খান আজকের পত্রিকাকে জানান, সারা দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা থাকলেও বিসিসি আজ এই কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। সিটি করপোরেশন ক্যাপসুল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে আনতে পারেনি।
সিটি করপোরেশনকে অবহিত না করার বিষয়ে হুমায়ুন জানান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অবশ্যই সিটি করপোরেশনকে জানিয়েছে। কেন শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানো হলো না, তা তাঁরা খতিয়ে দেখবেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে সরকারি দিঘির মাটি কেটে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। তিনি উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির কোলে অরণ্যবেষ্টিত গ্রামের নাম হাগুড়াকুড়ি। মধুপুর সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরের এই গ্রামে প্রতিদিন ছুটে আসে শত শত রোগী। আধুনিক চিকিৎসা নয়; আন্তরিক সেবার টানেই নির্ভাবনায় বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিনিয়ত তাদের ছুটে আসা।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের বৃহত্তম সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার মধ্যে আরেকটি ক্যারেজ কারখানা নির্মাণ প্রকল্প ৯ বছরেও বাস্তবায়ন করা হয়নি। দৃশ্যত সাইনবোর্ডেই সীমাবদ্ধ রয়েছে সব। ভারত সরকারের অর্থায়নে এ কারখানা নির্মাণ করার কথা ছিল। কিন্তু ভারত মুখ ফিরিয়ে নেওয়ায় প্রকল্পটি আদৌ বাস্তবায়ন হবে কি না, সেই শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশে (আইইবি) এক্সট্রাঅর্ডিনারি জেনারেল মিটিংয়ে (ইওজিএম) যোগ দিতে আসা বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামী লীগপন্থি প্রকৌশলীরা হামলা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগে