পটুয়াখালী প্রতিনিধি
তরমুজবোঝাই ট্রলারে ডাকাতির চেষ্টাকালে সশস্ত্র জলদস্যুর সঙ্গে ব্যবসায়ী ও চাষিদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় গণপিটুনিতে এক জলদস্যুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তেঁতুলিয়া নদীর বাউফল অংশে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জলদস্যুর নাম মো. কবির। তিনি ভোলা সদর উপজেলার দক্ষিণ বালিয়া এলাকার বাসিন্দা।
বাউফল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আতিকুল ইসলাম এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ব্যবসায়ী শহিদুলসহ তিনজন বরিশালে চিকিৎসাধীন।
পুলিশি হেফাজতে জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা আড়াইটার দিকে গণপিটুনিতে আহত কবিরের মৃত্যু হয়েছে। সন্ধ্যায় তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। নিহত কবিরের দলের সদস্যরা পেশাদার ডাকাত বলে জানান তিনি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, গলাচিপা উপজেলা থেকে তরমুজ নিয়ে চাঁদপুর যাচ্ছিলেন ব্যবসায়ী শহিদুল মাতব্বরসহ আটজন। ট্রলারটি তালতলায় পৌঁছালে সশস্ত্র জলদস্যুরা ডাকাতির চেষ্টা করে। প্রতিরোধ গড়ে তুললে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ধারালো অস্ত্র দিয়ে তরমুজের ট্রলারের প্রায় সবাইকে কুপিয়ে জখম করা হয়। আহত হয় কয়েক জলদস্যুও।
একপর্যায়ে জলদস্যুরা নদীতে ঝাঁপ দেয়। কিন্তু শহিদুলরা জলদস্যু কবিরকে জাপটে ধরে রাখেন। ইতিমধ্যে ট্রলারটি ধুলিয়া লঞ্চঘাটে পৌঁছায়। চিৎকার শুনে স্থানীয় বাসিন্দারা এগিয়ে এসে তাঁদের উদ্ধার করেন। এ সময় জলদস্যু কবিরকে গণপিটুনি দেয় স্থানীয় জনতা। ওই ট্রলারে ১০ হাজার তরমুজ ছিল। অন্য জলদস্যুদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানায় থানা-পুলিশ।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘জলদস্যুদের হামলায় ব্যবসায়ী শহিদুল মাতব্বর, ফিরোজ মাতব্বর, বারেক মাতব্বর, ফরহাদ হোসেন, হাবু পেশকার, ফয়সাল, মেহেদি ও সেলিম আহত হয়েছেন। তাঁরা চাঁদপুর ও গলাচিপার বাসিন্দা। তরমুজবোঝাই ট্রলারটি আইনি প্রক্রিয়া শেষে দ্রুত ছেড়ে দেওয়া হবে।
তরমুজবোঝাই ট্রলারে ডাকাতির চেষ্টাকালে সশস্ত্র জলদস্যুর সঙ্গে ব্যবসায়ী ও চাষিদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় গণপিটুনিতে এক জলদস্যুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তেঁতুলিয়া নদীর বাউফল অংশে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জলদস্যুর নাম মো. কবির। তিনি ভোলা সদর উপজেলার দক্ষিণ বালিয়া এলাকার বাসিন্দা।
বাউফল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আতিকুল ইসলাম এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ব্যবসায়ী শহিদুলসহ তিনজন বরিশালে চিকিৎসাধীন।
পুলিশি হেফাজতে জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা আড়াইটার দিকে গণপিটুনিতে আহত কবিরের মৃত্যু হয়েছে। সন্ধ্যায় তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। নিহত কবিরের দলের সদস্যরা পেশাদার ডাকাত বলে জানান তিনি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, গলাচিপা উপজেলা থেকে তরমুজ নিয়ে চাঁদপুর যাচ্ছিলেন ব্যবসায়ী শহিদুল মাতব্বরসহ আটজন। ট্রলারটি তালতলায় পৌঁছালে সশস্ত্র জলদস্যুরা ডাকাতির চেষ্টা করে। প্রতিরোধ গড়ে তুললে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ধারালো অস্ত্র দিয়ে তরমুজের ট্রলারের প্রায় সবাইকে কুপিয়ে জখম করা হয়। আহত হয় কয়েক জলদস্যুও।
একপর্যায়ে জলদস্যুরা নদীতে ঝাঁপ দেয়। কিন্তু শহিদুলরা জলদস্যু কবিরকে জাপটে ধরে রাখেন। ইতিমধ্যে ট্রলারটি ধুলিয়া লঞ্চঘাটে পৌঁছায়। চিৎকার শুনে স্থানীয় বাসিন্দারা এগিয়ে এসে তাঁদের উদ্ধার করেন। এ সময় জলদস্যু কবিরকে গণপিটুনি দেয় স্থানীয় জনতা। ওই ট্রলারে ১০ হাজার তরমুজ ছিল। অন্য জলদস্যুদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানায় থানা-পুলিশ।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘জলদস্যুদের হামলায় ব্যবসায়ী শহিদুল মাতব্বর, ফিরোজ মাতব্বর, বারেক মাতব্বর, ফরহাদ হোসেন, হাবু পেশকার, ফয়সাল, মেহেদি ও সেলিম আহত হয়েছেন। তাঁরা চাঁদপুর ও গলাচিপার বাসিন্দা। তরমুজবোঝাই ট্রলারটি আইনি প্রক্রিয়া শেষে দ্রুত ছেড়ে দেওয়া হবে।
কাগজে-কলমে মাদ্রাসায় শিক্ষার্থী আছে, কিন্তু বাস্তবে নেই। অধিকাংশ মাদ্রাসার কোনো স্থাপনা নেই। অভিযোগ রয়েছে নামসর্বস্ব এসব স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের ঘোষণার পর থেকে বরগুনার আমতলী ও তালতলী উপজেলায় দালালেরা মাদ্রাসাপ্রতি ১০ লাখ টাকা আদায় করছে।
১৪ মিনিট আগেসারা দেশে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) ২০টা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বা ইউনিট রয়েছে। এর মধ্যে নানা জটিলতায় ৫টির কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ৯টি চলছে টেনেটুনে। ভালোভাবে চলছে মাত্র ৬টি অবতরণ কেন্দ্র।
১ ঘণ্টা আগেবাঙালি মোটিফ, ভিন্ন ধরনের নকশা, ব্যতিক্রমী কাপড় আর সাশ্রয়ী দামে আজিজ সুপার মার্কেটের কাপড়ের ব্র্যান্ডগুলো হয়ে উঠেছিল বেশ পরিচিত। ঈদ, বৈশাখ, বর্ষা, বসন্ত উৎসবকেন্দ্রিক নির্দিষ্ট নকশা করা কাপড়ের খোঁজে এসব ব্র্যান্ডে ক্রেতাদের ভিড় দেখা যেত। কিন্তু এবার ঈদকেন্দ্রিক ক্রেতাদের সেই আগ্রহ খুব একটা নেই।
১ ঘণ্টা আগেনানা পদের বাহারি ইফতারসামগ্রীর জন্য সিলেট অঞ্চলের বিশেষ পরিচিতি রয়েছে। আর তারই দুই অপরিহার্য অনুষঙ্গ পাতলা খিচুড়ি ও আখনি। সারা দিন রোজা রাখার পর ইফতারে সিলেটিদের এ দুটি খাবারের অন্তত একটি চাই-ই চাই।
২ ঘণ্টা আগে