বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার বেতাগীতে নিজ ঘর থেকে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত বিলকিস বেগম (৫০) উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের মাছুয়াখালি গ্রামের মন্নান হাওলাদারের স্ত্রী। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে শোয়ার ঘরে গিয়ে বাড়ির ভাড়াটিয়া মরদেহ দেখতে পান। কে বা কারা এবং কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা উদ্ঘাটনে পুলিশ ও সিআইডি কাজ করছে। তবে পুলিশ বলছে, বিলকিসকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্) মো. মোজাম্মেল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি পরিকল্পিত একটি হত্যাকাণ্ড। পূর্বপরিচিত কেউ এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত। নিহতের শরীরে ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ঘরের একটি গ্রিল ভাংগা এবং পিছনের দরজা খোলা ছিল। তবে বিষয়টি চুরির ঘটনা মনে হচ্ছে না। আমরা পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। ঘটনা তদন্তে আমাদের কয়েকটি টিম কাজ করছে। কে বা কারা ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা অল্প সময়ের মধ্যেই আমরা উদ্ঘাটন করব।
নিহত বিলকিস বেগমের মেয়ে জামাই মো. সোহেল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমার শাশুড়ি ঈদ উপলক্ষে গত মঙ্গলবার ঢাকা থেকে বাড়িতে আসেন। গত রাতেও আমার স্ত্রীর সঙ্গে তার কথা হয়। আজ সকালে বাড়ির ভাড়াটিয়া আমাকে ফোন দিয়ে বলে আপনার শাশুড়ির অবস্থা ভালো না, ঘরের মালামাল এলোমেলো আপনি দ্রুত আসুন। আমরা বাড়িতে ডাক্তার নিয়ে আসলে ডাক্তার জানায় সে অনেক আগেই মারা গেছেন।
বাড়ির ভাড়াটিয়া আব্দুর রহমান জুয়েল আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা ২১ সাল থেকে এই বাড়িতে ভাড়া থাকি। আজ শনিবার সকালে আমার স্ত্রী ঘুম থেকে উঠে দেখে ঘরের ব্যাগ এবং লাকেজ এলোমেলো। আমার স্ত্রী আমাকে বলে চাচি (বিলকিস বেগম) আমাদের ব্যাগগুলো কেন হাতিয়েছে জিজ্ঞাসা করো। এরপর আমি চাচিকে কিছুক্ষণ ডাকাডাকি করি। কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা খুলে দেখি ঘরের সবকিছু এলোমেলো। বিষয়টি দেখে সন্দেহ হলে ঘরের দোতলায় গিয়ে দেখি সেখানেও সব এলোমেলো। আমার স্ত্রী খেয়াল করে ঘরের জানালার চারটা শিক ভাঙা ছিল। এরপর আমি তার মেয়ে জামাইকে ফোন দিয়ে ঘটনাটি জানাই।
বরগুনার বেতাগীতে নিজ ঘর থেকে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত বিলকিস বেগম (৫০) উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের মাছুয়াখালি গ্রামের মন্নান হাওলাদারের স্ত্রী। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে শোয়ার ঘরে গিয়ে বাড়ির ভাড়াটিয়া মরদেহ দেখতে পান। কে বা কারা এবং কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা উদ্ঘাটনে পুলিশ ও সিআইডি কাজ করছে। তবে পুলিশ বলছে, বিলকিসকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্) মো. মোজাম্মেল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি পরিকল্পিত একটি হত্যাকাণ্ড। পূর্বপরিচিত কেউ এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত। নিহতের শরীরে ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ঘরের একটি গ্রিল ভাংগা এবং পিছনের দরজা খোলা ছিল। তবে বিষয়টি চুরির ঘটনা মনে হচ্ছে না। আমরা পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। ঘটনা তদন্তে আমাদের কয়েকটি টিম কাজ করছে। কে বা কারা ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা অল্প সময়ের মধ্যেই আমরা উদ্ঘাটন করব।
নিহত বিলকিস বেগমের মেয়ে জামাই মো. সোহেল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমার শাশুড়ি ঈদ উপলক্ষে গত মঙ্গলবার ঢাকা থেকে বাড়িতে আসেন। গত রাতেও আমার স্ত্রীর সঙ্গে তার কথা হয়। আজ সকালে বাড়ির ভাড়াটিয়া আমাকে ফোন দিয়ে বলে আপনার শাশুড়ির অবস্থা ভালো না, ঘরের মালামাল এলোমেলো আপনি দ্রুত আসুন। আমরা বাড়িতে ডাক্তার নিয়ে আসলে ডাক্তার জানায় সে অনেক আগেই মারা গেছেন।
বাড়ির ভাড়াটিয়া আব্দুর রহমান জুয়েল আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা ২১ সাল থেকে এই বাড়িতে ভাড়া থাকি। আজ শনিবার সকালে আমার স্ত্রী ঘুম থেকে উঠে দেখে ঘরের ব্যাগ এবং লাকেজ এলোমেলো। আমার স্ত্রী আমাকে বলে চাচি (বিলকিস বেগম) আমাদের ব্যাগগুলো কেন হাতিয়েছে জিজ্ঞাসা করো। এরপর আমি চাচিকে কিছুক্ষণ ডাকাডাকি করি। কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা খুলে দেখি ঘরের সবকিছু এলোমেলো। বিষয়টি দেখে সন্দেহ হলে ঘরের দোতলায় গিয়ে দেখি সেখানেও সব এলোমেলো। আমার স্ত্রী খেয়াল করে ঘরের জানালার চারটা শিক ভাঙা ছিল। এরপর আমি তার মেয়ে জামাইকে ফোন দিয়ে ঘটনাটি জানাই।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে