লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
ঈদের ছুটি শেষ আরও আগে। কিন্তু এখনো ভোলার লালমোহনের লঞ্চঘাটগুলোতে কর্মস্থলে ফেরা ঢাকামুখী মানুষের ভিড় বাড়ছে। আজ রোববার সকাল থেকে উপজেলার মঙ্গলসিকদার লঞ্চঘাট, নাজিরপুর লঞ্চঘাট, লালমোহনের নতুন লঞ্চঘাট, গজারিয়া খালপাড় লঞ্চঘাট ও কচুয়াখালী লঞ্চঘাটগুলোতে রয়েছে যাত্রীদের ভিড়।
সরেজমিনে ঘাটগুলো ঘুরে ও যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বেশির ভাগ যাত্রী বিভিন্ন কারখানায় কাজ করেন ও দিনমজুর। ফারহান, কর্ণফুলী ও তাফসির নামে তিনটি লঞ্চ যাত্রীবোঝাই করে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদের ছুটি কাটিয়ে ফের কর্মস্থলে ফিরছেন এসব যাত্রী। তবে লঞ্চগুলো ধারণক্ষমতার অধিক যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে। আগামী দুই-তিন দিনে যাত্রীর চাপ অনেকটা কমে যাবে বলে জানিয়েছেন লঞ্চের স্টাফরা।
পশ্চিম চর উমেদ ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. সালাউদ্দিন। ঢাকার একটি সেমাইয়ের কারখানায় চাকরি করেন। পরিবারের সঙ্গে ঈদ করে এখন কর্মস্থলে ফিরে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘রমজানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রাতদিন সেমাইয়ের কারখানায় কাজ করেছি। ঈদে সেমাই একটু বেশি চলে। এ কারণে চাপ নিয়ে কাজ করেছি। তাই মালিক ঈদে ছুটি বেশি দিয়েছে। এখন কারখানা খুলছে। তাই আবার কর্মস্থলে চলে যাচ্ছি।’
শুধু সালাউদ্দিন নন, তাঁর মতো অনেকেই ফিরছেন। মঙ্গলসিকদার ঘাটের যাত্রী অসীম আকরাম বাবুর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আমি নিউমার্কেটের একটি কাপড়ের দোকানের ম্যানেজার। ঈদের আগের দিনও সারা রাত বেচাকেনা করেছি। তাই ঈদের দিন পরিবারের সঙ্গে দেখা করার জন্য বাড়ি আসছি। এখন দোকানপাট খোলা শুরু করেছে এ কারণে চলে যাচ্ছি।’ বাবুর মতো আরও অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় তাঁরা সবাই ঢাকার বিভিন্ন মার্কেটের দোকানে (কর্মচারী) চাকরি করেন।
অপর যাত্রী মো. রফিক বলেন, ‘আমি ঢাকা শহরে রিকশা চালায়। তাই আমার কোনো ছুটি নাই। বাড়িতে কয়দিন বেশি ছিলাম, এখন চলে যাচ্ছি।’
এ বিষয়ে ভোলা নদীবন্দরের সহকারী পরিচালক মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, নৌযানগুলো যাতে অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই করে চলাচল করতে না পারে সে জন্য বিআইডব্লিউটিএ মনিটরিং করছে। তবে যাত্রীদের চাপ কিছুটা কমেছে। ১-২ দিন পর আরও কমে যাবে।
ঈদের ছুটি শেষ আরও আগে। কিন্তু এখনো ভোলার লালমোহনের লঞ্চঘাটগুলোতে কর্মস্থলে ফেরা ঢাকামুখী মানুষের ভিড় বাড়ছে। আজ রোববার সকাল থেকে উপজেলার মঙ্গলসিকদার লঞ্চঘাট, নাজিরপুর লঞ্চঘাট, লালমোহনের নতুন লঞ্চঘাট, গজারিয়া খালপাড় লঞ্চঘাট ও কচুয়াখালী লঞ্চঘাটগুলোতে রয়েছে যাত্রীদের ভিড়।
সরেজমিনে ঘাটগুলো ঘুরে ও যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বেশির ভাগ যাত্রী বিভিন্ন কারখানায় কাজ করেন ও দিনমজুর। ফারহান, কর্ণফুলী ও তাফসির নামে তিনটি লঞ্চ যাত্রীবোঝাই করে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদের ছুটি কাটিয়ে ফের কর্মস্থলে ফিরছেন এসব যাত্রী। তবে লঞ্চগুলো ধারণক্ষমতার অধিক যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে। আগামী দুই-তিন দিনে যাত্রীর চাপ অনেকটা কমে যাবে বলে জানিয়েছেন লঞ্চের স্টাফরা।
পশ্চিম চর উমেদ ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. সালাউদ্দিন। ঢাকার একটি সেমাইয়ের কারখানায় চাকরি করেন। পরিবারের সঙ্গে ঈদ করে এখন কর্মস্থলে ফিরে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘রমজানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রাতদিন সেমাইয়ের কারখানায় কাজ করেছি। ঈদে সেমাই একটু বেশি চলে। এ কারণে চাপ নিয়ে কাজ করেছি। তাই মালিক ঈদে ছুটি বেশি দিয়েছে। এখন কারখানা খুলছে। তাই আবার কর্মস্থলে চলে যাচ্ছি।’
শুধু সালাউদ্দিন নন, তাঁর মতো অনেকেই ফিরছেন। মঙ্গলসিকদার ঘাটের যাত্রী অসীম আকরাম বাবুর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আমি নিউমার্কেটের একটি কাপড়ের দোকানের ম্যানেজার। ঈদের আগের দিনও সারা রাত বেচাকেনা করেছি। তাই ঈদের দিন পরিবারের সঙ্গে দেখা করার জন্য বাড়ি আসছি। এখন দোকানপাট খোলা শুরু করেছে এ কারণে চলে যাচ্ছি।’ বাবুর মতো আরও অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় তাঁরা সবাই ঢাকার বিভিন্ন মার্কেটের দোকানে (কর্মচারী) চাকরি করেন।
অপর যাত্রী মো. রফিক বলেন, ‘আমি ঢাকা শহরে রিকশা চালায়। তাই আমার কোনো ছুটি নাই। বাড়িতে কয়দিন বেশি ছিলাম, এখন চলে যাচ্ছি।’
এ বিষয়ে ভোলা নদীবন্দরের সহকারী পরিচালক মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, নৌযানগুলো যাতে অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই করে চলাচল করতে না পারে সে জন্য বিআইডব্লিউটিএ মনিটরিং করছে। তবে যাত্রীদের চাপ কিছুটা কমেছে। ১-২ দিন পর আরও কমে যাবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে