কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
কুয়াকাটায় বারবার মোবাইলকোর্ট পরিচালনায় ক্ষুব্ধ হয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য খাবারের হোটেল বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে কুয়াকাটা খাবার হোটেল মালিক সমিতি। মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১০টায় মালিক সমিতির সভাপতি সেলিম মুন্সি এ ঘোষণা দেন। এ সময় সমিতির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি সেলিম মুন্সি বলেন, ‘প্রতিদিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খাবারের হোটেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। কিন্তু একই হোটেলে একাধিকবার জরিমানা করা হয়। মোবাইলকোর্টের নামে আমাদের হয়রানি করা হচ্ছে। তাই সব হোটেল মালিক একত্রিত হয়ে আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
কুয়াকাটা ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কে এম বাচ্চু আজকের পত্রিকাকে জানান, হোটেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকলে পর্যটকদের ভোগান্তি হবে। তাই বিষয়টি দ্রুত সমাধান হওয়া দরকার।
ঢাকা থেকে কুয়াকাটা ভ্রমণে আসা পর্যটক জান্নাতুল ফেরদৌস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবার নিয়ে এখানে ঘুরতে এসেছি। সকালে নাশতা খেতে গিয়ে দেখি হোটেল বন্ধ। আমরা এ অবস্থার পরিত্রাণ চাই।’
কুয়াকাটা হোটেল সী গালের ম্যানেজার মো. সেন্টু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক মাসে আমার হোটেলে সামান্য অজুহাতে তিনবার মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। এমনিতেই ব্যবসা ভালো যাচ্ছে না, তার ওপর বারবার হয়রানির শিকার হচ্ছি আমরা।’ তিনি হয়রানি বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
খাবার হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি সেলিম মুন্সি আজকের পত্রিকাকে জানান, গত ১১ আগস্ট আল-মদিনা নামের একটি হোটেলে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তখন ওই হোটেল মালিক তাঁর সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিন সময় চেয়ে নেন। কিন্তু মঙ্গলবার আবার ওই হোটেলকেই ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। হোটেল মালিক জরিমানা না দিতে পারায় তাঁকে বেশ কিছুক্ষণ আটকে রাখা হয়।
সেলিম মুন্সি আরও বলেন, ‘খাবারের হোটেল বন্ধে পর্যটকেরা যাতে বড় ধরনের সমস্যায় না পড়েন, প্রশাসন বিষয়টি সহজ করে দেখলে আমরা হোটেল খুলে দেব।’
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুয়াকাটায় পর্যটকেরা এসে যাতে কোনোভাবে প্রতারিত না হন, সে কারণেই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের হোটেল খোলার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়া তাঁদের যদি কোনো কথা থাকে, সেটা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধানের কথা জানিয়েছি।’
কুয়াকাটায় বারবার মোবাইলকোর্ট পরিচালনায় ক্ষুব্ধ হয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য খাবারের হোটেল বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে কুয়াকাটা খাবার হোটেল মালিক সমিতি। মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১০টায় মালিক সমিতির সভাপতি সেলিম মুন্সি এ ঘোষণা দেন। এ সময় সমিতির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি সেলিম মুন্সি বলেন, ‘প্রতিদিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খাবারের হোটেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। কিন্তু একই হোটেলে একাধিকবার জরিমানা করা হয়। মোবাইলকোর্টের নামে আমাদের হয়রানি করা হচ্ছে। তাই সব হোটেল মালিক একত্রিত হয়ে আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
কুয়াকাটা ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কে এম বাচ্চু আজকের পত্রিকাকে জানান, হোটেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকলে পর্যটকদের ভোগান্তি হবে। তাই বিষয়টি দ্রুত সমাধান হওয়া দরকার।
ঢাকা থেকে কুয়াকাটা ভ্রমণে আসা পর্যটক জান্নাতুল ফেরদৌস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবার নিয়ে এখানে ঘুরতে এসেছি। সকালে নাশতা খেতে গিয়ে দেখি হোটেল বন্ধ। আমরা এ অবস্থার পরিত্রাণ চাই।’
কুয়াকাটা হোটেল সী গালের ম্যানেজার মো. সেন্টু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক মাসে আমার হোটেলে সামান্য অজুহাতে তিনবার মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। এমনিতেই ব্যবসা ভালো যাচ্ছে না, তার ওপর বারবার হয়রানির শিকার হচ্ছি আমরা।’ তিনি হয়রানি বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
খাবার হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি সেলিম মুন্সি আজকের পত্রিকাকে জানান, গত ১১ আগস্ট আল-মদিনা নামের একটি হোটেলে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তখন ওই হোটেল মালিক তাঁর সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিন সময় চেয়ে নেন। কিন্তু মঙ্গলবার আবার ওই হোটেলকেই ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। হোটেল মালিক জরিমানা না দিতে পারায় তাঁকে বেশ কিছুক্ষণ আটকে রাখা হয়।
সেলিম মুন্সি আরও বলেন, ‘খাবারের হোটেল বন্ধে পর্যটকেরা যাতে বড় ধরনের সমস্যায় না পড়েন, প্রশাসন বিষয়টি সহজ করে দেখলে আমরা হোটেল খুলে দেব।’
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুয়াকাটায় পর্যটকেরা এসে যাতে কোনোভাবে প্রতারিত না হন, সে কারণেই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের হোটেল খোলার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়া তাঁদের যদি কোনো কথা থাকে, সেটা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধানের কথা জানিয়েছি।’
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
৬ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
৭ ঘণ্টা আগে