নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল মহানগরের চৌমাথায় সিটি করপোরেশনের স্টল বরাদ্দ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। নতুন ২৭টি স্টলের মধ্যে ৮টি বাদ রেখে বাকিগুলোর দরপত্র আহ্বান করেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি)। তবে ওই স্থানে কয়েক যুগ ধরে ব্যবসা করা ফল ব্যবসায়ীরা আপত্তি তুলে দরপত্র-প্রক্রিয়া বাতিলের দাবি জানিয়েছেন। এ জন্য তাঁরা গতকাল রোববার নগর ভবনের সামনে মানববন্ধন ও বিসিসি প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ৮টি স্টল সিটি করপোরেশনের মেয়র কোটার নামে দরপত্র-প্রক্রিয়ার বাইরে রাখা হয়েছে।
জানা গেছে, মহানগরের চৌমাথায় দীর্ঘদিন ধরে ২৫ ব্যবসায়ী ভ্রাম্যমাণ ফলের দোকান চালাচ্ছিলেন। সেখানে মার্কেট করার উদ্যোগ নেয় সিটি করপোরেশন। সেই সঙ্গে বিগত দুই মেয়র সরকারি রেটে তাঁদের দোকান বরাদ্দ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করেই সিটি করপোরেশন চারটি ছাড়া বাকি স্টল বরাদ্দের জন্য আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি দরপত্র আহ্বান করে। কিন্তু দরপত্রে অংশ নেওয়ার সামর্থ্য না থাকায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। দরপত্র ছাড়াই তাঁদের নামে দোকান বরাদ্দের আহ্বান জানান তাঁরা। তাতে কাজ না হওয়ায় গতকাল দুপুরে মানববন্ধন করেন ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা দাবি করেন, ৩ যুগ ধরে তাঁরা ব্যবসা করছেন। বিগত দুই মেয়র সরকারি রেটে দোকানগুলো তাঁদের বরাদ্দ দেওয়ার আশ্বাস দেন। কিন্তু সিটি করপোরেশন হঠাৎ স্টল বরাদ্দের জন্য ৪ ফেব্রুয়ারি দরপত্র আহ্বান করে। তাঁরা টেন্ডার কার্যক্রম বাতিল করে পুরোনো ব্যবসায়ীদের মধ্যে দোকান বরাদ্দের দাবি জানান। তা না হলে কঠোর পদক্ষেপ নেবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
আন্দোলনকারী ফল ব্যবসায়ী শহীদ খান বলেন, তাঁরা ২৫ জন ফল ব্যবসায়ী তিন যুগ ধরে চৌমাথায় ব্যবসা করেন। বিগত মেয়ররা আশ্বাস দিয়েছেন মার্কেট হলে তাঁদের নামেই স্টলগুলো সরকারি রেটে বরাদ্দ দেওয়া হবে। কিন্তু সিটি করপোরেশন স্টল বরাদ্দে টেন্ডার আহ্বান করেছে। এত টাকায় দরপত্রে অংশ নিতে পারবেন না তাঁরা। তাই টেন্ডার প্রক্রিয়া বাতিল করতে হবে। ৮টি স্টল টেন্ডার প্রক্রিয়ার বাইরে রেখে গোপনে বিক্রি করে দেওয়ার আশঙ্কাও করছেন ব্যবসায়ীরা।
বিসিসির হাট-বাজার শাখার তথ্যমতে, সরকারি রেট অনুযায়ী স্টলপ্রতি স্কয়ার ফিট ১০ হাজার ৮০০ টাকা। সে অনুযায়ী প্রতিটি স্টলের দাম হবে ১০ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
ব্যবসায়ীদের দাবি, হাতেম আলী কলেজসংলগ্ন চৌমাথার মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ২৭টি স্টলের মধ্যে ৮টি সিটি করপোরেশন মেয়র কোটার নামে টেন্ডার প্রক্রিয়ার বাইরে রাখা হয়েছে। জনপ্রতিনিধিই তো নেই, কিসের কোটা? তাঁরা বলেন, কোটা নিয়ে এত যুদ্ধ হলো, সেই কোটায় কেন ৮টি স্টল দখলে রাখা হবে। এটা একধরনের বৈষম্য।
এ ব্যাপারে বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল বারী বলেন, মেয়রের নামে ৩০ ভাগ কোটা রয়েছে। ওই কোটায় ৮টি স্টলের বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। এদিকে, ফল ব্যবসায়ীরা এসেছিলেন। তাঁরা টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ না করলে কিছুই করার নেই।
বরিশাল মহানগরের চৌমাথায় সিটি করপোরেশনের স্টল বরাদ্দ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। নতুন ২৭টি স্টলের মধ্যে ৮টি বাদ রেখে বাকিগুলোর দরপত্র আহ্বান করেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি)। তবে ওই স্থানে কয়েক যুগ ধরে ব্যবসা করা ফল ব্যবসায়ীরা আপত্তি তুলে দরপত্র-প্রক্রিয়া বাতিলের দাবি জানিয়েছেন। এ জন্য তাঁরা গতকাল রোববার নগর ভবনের সামনে মানববন্ধন ও বিসিসি প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ৮টি স্টল সিটি করপোরেশনের মেয়র কোটার নামে দরপত্র-প্রক্রিয়ার বাইরে রাখা হয়েছে।
জানা গেছে, মহানগরের চৌমাথায় দীর্ঘদিন ধরে ২৫ ব্যবসায়ী ভ্রাম্যমাণ ফলের দোকান চালাচ্ছিলেন। সেখানে মার্কেট করার উদ্যোগ নেয় সিটি করপোরেশন। সেই সঙ্গে বিগত দুই মেয়র সরকারি রেটে তাঁদের দোকান বরাদ্দ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করেই সিটি করপোরেশন চারটি ছাড়া বাকি স্টল বরাদ্দের জন্য আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি দরপত্র আহ্বান করে। কিন্তু দরপত্রে অংশ নেওয়ার সামর্থ্য না থাকায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। দরপত্র ছাড়াই তাঁদের নামে দোকান বরাদ্দের আহ্বান জানান তাঁরা। তাতে কাজ না হওয়ায় গতকাল দুপুরে মানববন্ধন করেন ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা দাবি করেন, ৩ যুগ ধরে তাঁরা ব্যবসা করছেন। বিগত দুই মেয়র সরকারি রেটে দোকানগুলো তাঁদের বরাদ্দ দেওয়ার আশ্বাস দেন। কিন্তু সিটি করপোরেশন হঠাৎ স্টল বরাদ্দের জন্য ৪ ফেব্রুয়ারি দরপত্র আহ্বান করে। তাঁরা টেন্ডার কার্যক্রম বাতিল করে পুরোনো ব্যবসায়ীদের মধ্যে দোকান বরাদ্দের দাবি জানান। তা না হলে কঠোর পদক্ষেপ নেবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
আন্দোলনকারী ফল ব্যবসায়ী শহীদ খান বলেন, তাঁরা ২৫ জন ফল ব্যবসায়ী তিন যুগ ধরে চৌমাথায় ব্যবসা করেন। বিগত মেয়ররা আশ্বাস দিয়েছেন মার্কেট হলে তাঁদের নামেই স্টলগুলো সরকারি রেটে বরাদ্দ দেওয়া হবে। কিন্তু সিটি করপোরেশন স্টল বরাদ্দে টেন্ডার আহ্বান করেছে। এত টাকায় দরপত্রে অংশ নিতে পারবেন না তাঁরা। তাই টেন্ডার প্রক্রিয়া বাতিল করতে হবে। ৮টি স্টল টেন্ডার প্রক্রিয়ার বাইরে রেখে গোপনে বিক্রি করে দেওয়ার আশঙ্কাও করছেন ব্যবসায়ীরা।
বিসিসির হাট-বাজার শাখার তথ্যমতে, সরকারি রেট অনুযায়ী স্টলপ্রতি স্কয়ার ফিট ১০ হাজার ৮০০ টাকা। সে অনুযায়ী প্রতিটি স্টলের দাম হবে ১০ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
ব্যবসায়ীদের দাবি, হাতেম আলী কলেজসংলগ্ন চৌমাথার মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ২৭টি স্টলের মধ্যে ৮টি সিটি করপোরেশন মেয়র কোটার নামে টেন্ডার প্রক্রিয়ার বাইরে রাখা হয়েছে। জনপ্রতিনিধিই তো নেই, কিসের কোটা? তাঁরা বলেন, কোটা নিয়ে এত যুদ্ধ হলো, সেই কোটায় কেন ৮টি স্টল দখলে রাখা হবে। এটা একধরনের বৈষম্য।
এ ব্যাপারে বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল বারী বলেন, মেয়রের নামে ৩০ ভাগ কোটা রয়েছে। ওই কোটায় ৮টি স্টলের বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। এদিকে, ফল ব্যবসায়ীরা এসেছিলেন। তাঁরা টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ না করলে কিছুই করার নেই।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১১ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে