মো. হোসাইন আলী কাজী, আমতলী (বরগুনা)
ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে বরগুনার আমতলী উপজেলার ১১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ড. শহীদুল ইসলাম কলেজ, আমতলী এম ইউ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও গোজখালী বোর্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনসহ ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিধ্বস্ত এবং ১০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে।
ভবন ভেঙে যাওয়ায় ওই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত এ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, আমতলী উপজেলায় ১৫৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৪৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৩২টি মাদ্রাসা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ওই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ড. শহীদুল ইসলাম কলেজ, আমতলী এম ইউ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও গোজখালী বোর্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনসহ ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিধ্বস্ত এবং কুকুয়া গোজখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কুকয়া হাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দক্ষিণ কেওয়াবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ১০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে। ভবন ভেঙে যাওয়ায় ওই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
আজ বুধবার সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, ড. শহীদুল ইসলাম কলেজ ও এম ইউ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবন একেবারে বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। ড. শহীদুল ইসলাম কলেজের তিনটি টিন সেডের ভবন মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। এম ইউ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভবনের উপড়ে গাছ পড়ে বিধ্বস্ত হয়েছে।
আমতলী এম ইউ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাহ আলম কবির বলেন, ‘বন্যায় ভবনের ওপড়ে গাছ পড়ে ভবনটি বিধস্ত হয়ে গেছে। নতুন ভবন নির্মাণ না করা পর্যন্ত বিদ্যালয়ে পাঠদান করানো সম্ভব না।’
ড. শহীদুল ইসলাম কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ড. শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কলেজের তিনটি ভবনই বন্যায় ভেঙে গেছে। নতুনভাবে ভবন না তুলে পাঠদান করানো যাবে না। এ কলেজের ভবন নির্মাণের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাই।’
আমতলী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সফিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলার ১০৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ বিদ্যালয়গুলো দ্রুত সংস্কার করা না হলে পাঠদান ব্যাহত হবে।’
আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিধ্বস্ত বিদ্যালয়ের তালিকা করেছি। বরাদ্দ পেলে পুনর্বাসন করা হবে।’
ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে বরগুনার আমতলী উপজেলার ১১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ড. শহীদুল ইসলাম কলেজ, আমতলী এম ইউ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও গোজখালী বোর্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনসহ ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিধ্বস্ত এবং ১০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে।
ভবন ভেঙে যাওয়ায় ওই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত এ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, আমতলী উপজেলায় ১৫৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৪৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৩২টি মাদ্রাসা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ওই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ড. শহীদুল ইসলাম কলেজ, আমতলী এম ইউ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও গোজখালী বোর্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনসহ ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিধ্বস্ত এবং কুকুয়া গোজখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কুকয়া হাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দক্ষিণ কেওয়াবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ১০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে। ভবন ভেঙে যাওয়ায় ওই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
আজ বুধবার সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, ড. শহীদুল ইসলাম কলেজ ও এম ইউ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবন একেবারে বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। ড. শহীদুল ইসলাম কলেজের তিনটি টিন সেডের ভবন মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। এম ইউ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভবনের উপড়ে গাছ পড়ে বিধ্বস্ত হয়েছে।
আমতলী এম ইউ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাহ আলম কবির বলেন, ‘বন্যায় ভবনের ওপড়ে গাছ পড়ে ভবনটি বিধস্ত হয়ে গেছে। নতুন ভবন নির্মাণ না করা পর্যন্ত বিদ্যালয়ে পাঠদান করানো সম্ভব না।’
ড. শহীদুল ইসলাম কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ড. শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কলেজের তিনটি ভবনই বন্যায় ভেঙে গেছে। নতুনভাবে ভবন না তুলে পাঠদান করানো যাবে না। এ কলেজের ভবন নির্মাণের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাই।’
আমতলী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সফিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলার ১০৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ বিদ্যালয়গুলো দ্রুত সংস্কার করা না হলে পাঠদান ব্যাহত হবে।’
আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিধ্বস্ত বিদ্যালয়ের তালিকা করেছি। বরাদ্দ পেলে পুনর্বাসন করা হবে।’
বরিশাল নগরের সিঅ্যান্ডবি রোডের বাসিন্দা সুলতান খান। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে গত বুধবার কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা করেছেন। ‘বৈষম্যবিরোধী গণমাধ্যম সাংবাদিক ফোরাম’ নামের সংগঠনের আহ্বায়ক পরিচয়ে তিনি এ মামলা করেন। এতে বরিশালের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি), সিটি করপোরেশনের ম
৩ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে দুদিনের ব্যবধানে প্রকাশ্যে কয়েক দফা ঝটিকা মিছিল করেছেন ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। এরপর তৎপর হয়েছে পুলিশ। তাঁদের ধরতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে। গত দুদিনে আওয়ামী লীগের এক নেতাসহ ছাত্রলীগ-যুবলীগের...
৮ মিনিট আগেময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণকে কেন্দ্র করে ছাত্রদল ও শিবিরকর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে। তবে এতে কেউ আহত হননি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে...
১২ মিনিট আগেবরিশাল মহানগরের চৌমাথায় সিটি করপোরেশনের স্টল বরাদ্দ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। নতুন ২৭টি স্টলের মধ্যে ৮টি বাদ রেখে বাকিগুলোর দরপত্র আহ্বান করেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি)। তবে ওই স্থানে কয়েক যুগ ধরে...
১৯ মিনিট আগে