সাখাওয়াত ফাহাদ, বরিশাল থেকে
শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মাঠ। নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নিলেও আওয়ামী লীগ ও ইসলামী আন্দোলন এবং জাতীয় পার্টির পাশাপাশি জোর প্রচারণায় মাঠে আছেন বিএনপি পরিবারের সন্তান টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী মো. কামরুল আহসান। নির্বাচনী প্রচারণার শেষ মুহূর্তে কামরুল অভিযোগ করেছেন, বরিশাল নগর বিএনপির নেতারা অর্থের বিনিময়ে নৌকা ও লাঙ্গলের প্রচারণায় ব্যস্ত। ইতিমধ্যে এসবের প্রমাণ কেন্দ্রে পাঠিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
আজ শুক্রবার নগরীর গোরস্তান মসজিদে জুমার নামাজ শেষে আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে মো. কামরুল আহসান এ অভিযোগের কথা জানান। নির্বাচনের পর কেন্দ্র বরিশাল নগর বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
মো. কামরুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আপনারা খুঁজে দেখুন, মহানগর বিএনপির উচ্চপর্যায়ে যাঁরা আছেন, তাঁরা অনেকেই অর্থের বিনিময়ে বিক্রি হয়ে গেছেন। তাঁদের কেউ কেউ আওয়ামী লীগের প্রচারণা করছেন। অধিকাংশ জাতীয় পার্টির প্রচারণা করছেন।’
মো. কামরুল আহসান আরও বলেন, ‘এসবের সমস্ত তথ্য-প্রমাণ আমার কাছে আছে, আমি কেন্দ্রের কাছে সব পাঠিয়েছি। নির্বাচনের পর কেন্দ্র আশা করি ব্যবস্থা নেবে। আর এই রাজনৈতিক বহিষ্কারের বিষয়ে আপাতত ভাবছি না।’
বিএনপি থেকে বহিষ্কারের বিষয়ে মো. কামরুল আহসান বলেন, ‘বিএনপি সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। কিন্তু বিএনপিতে আমার কোনো পদবি নেই। একান্ত ব্যক্তিগত ইচ্ছায় আমি নির্বাচন করছি। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অবশ্যই যৌক্তিক।’
বরিশালে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিস্থিতি নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সরকার প্রশাসনকে ব্যবহার করছে। সরকারি দল এবং তাদের সমমনা প্রার্থী ছাড়া আর কেউ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক সেটা তারা চায় না। তাই তারা বিরোধী প্রার্থীদের নানাভাবে হয়রানি করছে।’
ইতিমধ্যে কয়েক দফা প্রচারণার সময় বাধার শিকার হয়েছেন জানিয়ে ছাত্রদলের এই সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য বলেন, ‘সরকারি দলের লোকেরা পোস্টার, ব্যানার, প্রচারণা মাইকে প্রচার করতে বাধাগ্রস্ত করছে। আমাকেও বিভিন্ন জায়গায় প্রচারণায় বাধা দিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের শুরুতে যখন ইচ্ছা প্রকাশ করেছি, তখন থেকেই সরকারি দল ও প্রশাসনের বিভিন্ন মহল আমার ওপর চাপ তৈরি করছে। কোনো কারণ ছাড়াই দুদক সম্পদের হিসাব চেয়ে আমাকে চিঠি দিয়েছে। দলীয় কর্মীদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ম্যাজিস্ট্রেট এসে কয়েকবার আমাকে মামলা দিয়ে গেছে।’
শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মাঠ। নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নিলেও আওয়ামী লীগ ও ইসলামী আন্দোলন এবং জাতীয় পার্টির পাশাপাশি জোর প্রচারণায় মাঠে আছেন বিএনপি পরিবারের সন্তান টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী মো. কামরুল আহসান। নির্বাচনী প্রচারণার শেষ মুহূর্তে কামরুল অভিযোগ করেছেন, বরিশাল নগর বিএনপির নেতারা অর্থের বিনিময়ে নৌকা ও লাঙ্গলের প্রচারণায় ব্যস্ত। ইতিমধ্যে এসবের প্রমাণ কেন্দ্রে পাঠিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
আজ শুক্রবার নগরীর গোরস্তান মসজিদে জুমার নামাজ শেষে আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে মো. কামরুল আহসান এ অভিযোগের কথা জানান। নির্বাচনের পর কেন্দ্র বরিশাল নগর বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
মো. কামরুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আপনারা খুঁজে দেখুন, মহানগর বিএনপির উচ্চপর্যায়ে যাঁরা আছেন, তাঁরা অনেকেই অর্থের বিনিময়ে বিক্রি হয়ে গেছেন। তাঁদের কেউ কেউ আওয়ামী লীগের প্রচারণা করছেন। অধিকাংশ জাতীয় পার্টির প্রচারণা করছেন।’
মো. কামরুল আহসান আরও বলেন, ‘এসবের সমস্ত তথ্য-প্রমাণ আমার কাছে আছে, আমি কেন্দ্রের কাছে সব পাঠিয়েছি। নির্বাচনের পর কেন্দ্র আশা করি ব্যবস্থা নেবে। আর এই রাজনৈতিক বহিষ্কারের বিষয়ে আপাতত ভাবছি না।’
বিএনপি থেকে বহিষ্কারের বিষয়ে মো. কামরুল আহসান বলেন, ‘বিএনপি সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। কিন্তু বিএনপিতে আমার কোনো পদবি নেই। একান্ত ব্যক্তিগত ইচ্ছায় আমি নির্বাচন করছি। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অবশ্যই যৌক্তিক।’
বরিশালে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিস্থিতি নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সরকার প্রশাসনকে ব্যবহার করছে। সরকারি দল এবং তাদের সমমনা প্রার্থী ছাড়া আর কেউ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক সেটা তারা চায় না। তাই তারা বিরোধী প্রার্থীদের নানাভাবে হয়রানি করছে।’
ইতিমধ্যে কয়েক দফা প্রচারণার সময় বাধার শিকার হয়েছেন জানিয়ে ছাত্রদলের এই সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য বলেন, ‘সরকারি দলের লোকেরা পোস্টার, ব্যানার, প্রচারণা মাইকে প্রচার করতে বাধাগ্রস্ত করছে। আমাকেও বিভিন্ন জায়গায় প্রচারণায় বাধা দিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের শুরুতে যখন ইচ্ছা প্রকাশ করেছি, তখন থেকেই সরকারি দল ও প্রশাসনের বিভিন্ন মহল আমার ওপর চাপ তৈরি করছে। কোনো কারণ ছাড়াই দুদক সম্পদের হিসাব চেয়ে আমাকে চিঠি দিয়েছে। দলীয় কর্মীদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ম্যাজিস্ট্রেট এসে কয়েকবার আমাকে মামলা দিয়ে গেছে।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ‘গ্রামীণ সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণ’ প্রকল্পের আওতায় ৪০০ মিটার দীর্ঘ একটি আরসিসি সড়ক নির্মাণের জন্য গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ‘ফাতেমা ট্রেডার্স’ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়। ১০৫ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার শর্ত থাকলেও এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু হয়নি।
৩৮ মিনিট আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একপাশে ভাঙাচোরা সড়ক অপর পাশে পানিতে ভরা পুকুর। এর মাঝখানে খালের ওপর তৈরি করা হয়েছে সেতুটি। জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকে সেনবাগ উপজেলায় চলাচলের পথে পুরোনো সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় স্থানীয়দের চাহিদার ভিত্তিতে বজরা ইউনিয়নের মাওলানা বাড়ির সামনে খালের ওপর ওই সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। এ ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
১ ঘণ্টা আগেবৈরী আবহাওয়ার কারণে কয়েক দিন ধরে উত্তাল সাগর। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে কূলে। এতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে। এরই মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর থেকে সাবরাং ইউনিয়নের খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে