পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে টানা ৬৫ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা উঠছে আগামী ২৩ জুলাই। দীর্ঘ বিরতির পর সাগরে মাছ ধরতে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছে বরগুনার পাথরঘাটার জেলেপল্লিগুলোতে। কেউ নতুন করে জাল বুনছেন, কেউ পুরোনো জাল মেরামত করছেন। চঞ্চলতা ফিরেছে জেলেপল্লিতে।
পাথরঘাটা পৌর এলাকার জেলে জালাল উদ্দিন হাওলাদার জানান, গভীর সমুদ্রে যাওয়ার জন্য ট্রলার মেরামত করছেন। পাশাপাশি নুতন জাল ও পুরোনো জাল বুনছেন। তাঁদের আশা, এ বছর সাগরে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়বে।
একই আশা কালমেঘার ছুনবুনিয়ার সৈকত ও ইমাম হোসেনের। তবে ভরা মৌসুমে নদ-নদীতে ইলিশ না পাওয়ায় সমুদ্রে পাবে কি না—এ নিয়ে জেলেদের মধ্যে হতাশাও বিরাজ করছে।
উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বরগুনা জেলায় নিবন্ধিত জেলে রয়েছেন ৪৭ হাজার ৪৪০ জন। এঁদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জেলে রয়েছেন পাথরঘাটা উপজেলায়। এ উপজেলায় ১৪ হাজার ৩৫০ জন জেলে নিবন্ধিত।
অনিবন্ধিত আরও কয়েক হাজার জেলে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী।
দেশের বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র পাথরঘাটা বিএফডিসি ঘাট এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, জেলেরা ঘাটে ট্রলার বেঁধে রেখে পুরোনো জাল মেরামত করছেন। আবার কেউ কেউ পুরোনো ট্রলার মেরামত করিয়ে সাগরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
একাধিক জেলেরা জানান, ৬৫ দিন ইলিশ ধরা বন্ধ থাকায় পরিবার নিয়ে চলতে কষ্ট হয়েছে। সরকার থেকে যে সহায়তা দেওয়া হয়, তা দিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলেও জানান জেলে আব্দুল বারেক।
পাথরঘাটা উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার অপু জানান, নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যে প্রথম কিস্তিতে ৫৬ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে। বাকি চাল অল্প সময়ের মধ্যেই বিতরণ করা হবে।
তিনি আরও জানান, ২৩ জুলাই গভীর রাত পর্যন্ত অবরোধ চলবে। নিষিদ্ধ সময়ে যাতে জেলেরা সমুদ্রে না যান, সে জন্য নৌ-পুলিশ ও কোস্ট গার্ডের সমন্বয়ে জোরদার টহল চলছে।
বঙ্গোপসাগরে টানা ৬৫ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা উঠছে আগামী ২৩ জুলাই। দীর্ঘ বিরতির পর সাগরে মাছ ধরতে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছে বরগুনার পাথরঘাটার জেলেপল্লিগুলোতে। কেউ নতুন করে জাল বুনছেন, কেউ পুরোনো জাল মেরামত করছেন। চঞ্চলতা ফিরেছে জেলেপল্লিতে।
পাথরঘাটা পৌর এলাকার জেলে জালাল উদ্দিন হাওলাদার জানান, গভীর সমুদ্রে যাওয়ার জন্য ট্রলার মেরামত করছেন। পাশাপাশি নুতন জাল ও পুরোনো জাল বুনছেন। তাঁদের আশা, এ বছর সাগরে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়বে।
একই আশা কালমেঘার ছুনবুনিয়ার সৈকত ও ইমাম হোসেনের। তবে ভরা মৌসুমে নদ-নদীতে ইলিশ না পাওয়ায় সমুদ্রে পাবে কি না—এ নিয়ে জেলেদের মধ্যে হতাশাও বিরাজ করছে।
উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বরগুনা জেলায় নিবন্ধিত জেলে রয়েছেন ৪৭ হাজার ৪৪০ জন। এঁদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জেলে রয়েছেন পাথরঘাটা উপজেলায়। এ উপজেলায় ১৪ হাজার ৩৫০ জন জেলে নিবন্ধিত।
অনিবন্ধিত আরও কয়েক হাজার জেলে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী।
দেশের বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র পাথরঘাটা বিএফডিসি ঘাট এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, জেলেরা ঘাটে ট্রলার বেঁধে রেখে পুরোনো জাল মেরামত করছেন। আবার কেউ কেউ পুরোনো ট্রলার মেরামত করিয়ে সাগরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
একাধিক জেলেরা জানান, ৬৫ দিন ইলিশ ধরা বন্ধ থাকায় পরিবার নিয়ে চলতে কষ্ট হয়েছে। সরকার থেকে যে সহায়তা দেওয়া হয়, তা দিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলেও জানান জেলে আব্দুল বারেক।
পাথরঘাটা উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার অপু জানান, নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যে প্রথম কিস্তিতে ৫৬ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে। বাকি চাল অল্প সময়ের মধ্যেই বিতরণ করা হবে।
তিনি আরও জানান, ২৩ জুলাই গভীর রাত পর্যন্ত অবরোধ চলবে। নিষিদ্ধ সময়ে যাতে জেলেরা সমুদ্রে না যান, সে জন্য নৌ-পুলিশ ও কোস্ট গার্ডের সমন্বয়ে জোরদার টহল চলছে।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনে আরও মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আজ বুধবার (২৩ জুলাই) সকালে আরএমপি সদর দপ্তরের কনফারেন্স রুমে জুন মাসের অপরাধ-সংক্রান্ত পর্যালোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
১ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরীকে যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিতে পারিনি। এটি আমাদের ব্যর্থতা। তিনি ২০ জন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে নিজের জীবন দিয়েছেন। এ দেশে বাহিনী ছাড়া সিভিলিয়ানরা...
২৫ মিনিট আগেচলছে শ্রাবণ মাস। বর্ষা মৌসুম। এই সময়ে টানা বৃষ্টি, স্যাঁতসেঁতে মাঠঘাট আর আকাশে মেঘের ঘনঘটা—এমন চিত্রই আমাদের কাছে চিরচেনা। কিন্তু উত্তরবঙ্গের জেলা পঞ্চগড়ে আজ বুধবার একদমই অন্য রকম সকালের চিত্র দেখা গেছে। ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই দেখা গেল—চারদিক কুয়াশায় ঢাকা। ঘাসে ঘাসে শিশির, রাস্তায় ঝাপসা আলো, যেন শীতকাল
৩৫ মিনিট আগেনিহতের সহকর্মী ওবায়দুর রহমান জানান, আতিকুর রহমান কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে কর্মরত ছিলেন। বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার উত্তর ইসলামপুর গ্রামে। রাজধানীর সবুজবাগ বাসাবো এলাকায় একটি মেসে থাকতেন। তাঁর স্ত্রী ও তিন সন্তান গ্রামে থাকেন।
৪২ মিনিট আগে