আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার আমতলী উপজেলায় ১১ বছরের এক শিশুর বিরুদ্ধে দোকান থেকে টাকা চুরির অভিযোগ উঠেছে। চুরির বিষয়টি তার মাকে জানানো হলে ভয় পেয়ে শিশুটি কীটনাশক পানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে বলে জানা গেছে।
উপজেলার পশ্চিম সোনাখালী গ্রামে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। পরে স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে গতকাল রাতেই পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। ওই শিশুর নাম জামিল দর্জি। সে উপজেলার পশ্চিম সোনাখালী গ্রামের নিজাম দর্জির ছেলে।
অভিযোগকারী প্রতিবেশী সিদ্দিক প্যাদা জানিয়েছেন, তাঁর দোকান থেকে ৩ হাজার টাকা চুরি করে জামিল। তাৎক্ষণিক তিনি ও স্থানীয়রা শিশুটিকে ধরে ফেলেন। পরে ওই শিশুর দেওয়া তথ্যমতে বালুর ভেতরে লুকিয়ে রাখা টাকা উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি তাঁর স্ত্রী ওই শিশুর বাড়িতে জানাতে গেলে জামিল দৌড়ে ঘরের ভেতর গিয়ে কীটনাশক পান করে। স্বজনেরা বিষয়টি বুঝতে পেরে শিশুটিকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
সিদ্দিক প্যাদা আরও বলেন, শিশুর মা চুরির বিষয়ে জানার পর সে মায়ের ভয়ে ভেতরে গিয়ে কীটনাশক পান করে। অথচ তাঁর ওপর দোষ চাপানো হচ্ছে, তিনি নাকি কীটনাশক খাইয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে শিশুর বাবা নিজাম দর্জির মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়েই ফোন কেটে দেন।
গাজীপুর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি জেনেছি। টাকা চুরির ঘটনায় মায়ের ভয়ে বিষপান করেছে ওই শিশু।’
আমতলী থানার ওসি কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।’
বরগুনার আমতলী উপজেলায় ১১ বছরের এক শিশুর বিরুদ্ধে দোকান থেকে টাকা চুরির অভিযোগ উঠেছে। চুরির বিষয়টি তার মাকে জানানো হলে ভয় পেয়ে শিশুটি কীটনাশক পানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে বলে জানা গেছে।
উপজেলার পশ্চিম সোনাখালী গ্রামে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। পরে স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে গতকাল রাতেই পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। ওই শিশুর নাম জামিল দর্জি। সে উপজেলার পশ্চিম সোনাখালী গ্রামের নিজাম দর্জির ছেলে।
অভিযোগকারী প্রতিবেশী সিদ্দিক প্যাদা জানিয়েছেন, তাঁর দোকান থেকে ৩ হাজার টাকা চুরি করে জামিল। তাৎক্ষণিক তিনি ও স্থানীয়রা শিশুটিকে ধরে ফেলেন। পরে ওই শিশুর দেওয়া তথ্যমতে বালুর ভেতরে লুকিয়ে রাখা টাকা উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি তাঁর স্ত্রী ওই শিশুর বাড়িতে জানাতে গেলে জামিল দৌড়ে ঘরের ভেতর গিয়ে কীটনাশক পান করে। স্বজনেরা বিষয়টি বুঝতে পেরে শিশুটিকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
সিদ্দিক প্যাদা আরও বলেন, শিশুর মা চুরির বিষয়ে জানার পর সে মায়ের ভয়ে ভেতরে গিয়ে কীটনাশক পান করে। অথচ তাঁর ওপর দোষ চাপানো হচ্ছে, তিনি নাকি কীটনাশক খাইয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে শিশুর বাবা নিজাম দর্জির মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়েই ফোন কেটে দেন।
গাজীপুর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি জেনেছি। টাকা চুরির ঘটনায় মায়ের ভয়ে বিষপান করেছে ওই শিশু।’
আমতলী থানার ওসি কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে