বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনায় কাজে ফেরা পুলিশ সদস্যদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা। আজ রোববার বেলা ১টার দিকে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) অন্য পুলিশ সদস্যদের হাতে গোলাপ ও রজনীগন্ধা দিয়ে রাষ্ট্রের প্রয়োজনে দায়িত্ব পালন শুরু করার অনুরোধ জানান।
এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীসহ স্কাউট, জাগো নারী, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, স্বাস্থ্য অধিকার যুব ফোরাম, বিষখালী ইয়ুথ টিম, ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবকেরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ইউসুফ সাগর বলেন, ‘রাষ্ট্রের প্রয়োজনে পুলিশ আবারও থানায় তাদের স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করবেন, আমরা এই অনুরোধ করতে এসেছি। যাঁরা থানায় ফিরেছেন, তাঁদের হাতে একটি করে গোলাপ তুলে দেওয়া হয়েছে।’
বরগুনা সদর থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘উৎসাহ জোগাতে শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা আমাদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। তাঁরা সড়কে পরিষ্কার–পরিচ্ছন্নতা ও রোদ-বৃষ্টির মধ্যে কষ্ট করে ট্রাফিকের কাজ করছেন। তাঁদের পড়ার টেবিলে ফিরিয়ে আমরাও সবাই কর্মস্থলে ফিরতে চাই। তাই আংশিক হলেও আমাদের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আশা করি, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সব পুলিশ সদস্য দ্রুত জনকল্যাণে নিজ নিজ কর্মস্থলে কাজ শুরু করবেন।’
শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা বরগুনা সদর থানা ছাড়াও জেনারেল হাসপাতাল পরিদর্শন, জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি) ও সিভিল সার্জন কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করে দ্রুত জেলার আইনশৃঙ্খলা ও স্বাস্থ্য সেবার মানোন্নয়নে সহযোগিতা করার অনুরোধ করেন।
বরগুনায় কাজে ফেরা পুলিশ সদস্যদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা। আজ রোববার বেলা ১টার দিকে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) অন্য পুলিশ সদস্যদের হাতে গোলাপ ও রজনীগন্ধা দিয়ে রাষ্ট্রের প্রয়োজনে দায়িত্ব পালন শুরু করার অনুরোধ জানান।
এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীসহ স্কাউট, জাগো নারী, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, স্বাস্থ্য অধিকার যুব ফোরাম, বিষখালী ইয়ুথ টিম, ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবকেরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ইউসুফ সাগর বলেন, ‘রাষ্ট্রের প্রয়োজনে পুলিশ আবারও থানায় তাদের স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করবেন, আমরা এই অনুরোধ করতে এসেছি। যাঁরা থানায় ফিরেছেন, তাঁদের হাতে একটি করে গোলাপ তুলে দেওয়া হয়েছে।’
বরগুনা সদর থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘উৎসাহ জোগাতে শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা আমাদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। তাঁরা সড়কে পরিষ্কার–পরিচ্ছন্নতা ও রোদ-বৃষ্টির মধ্যে কষ্ট করে ট্রাফিকের কাজ করছেন। তাঁদের পড়ার টেবিলে ফিরিয়ে আমরাও সবাই কর্মস্থলে ফিরতে চাই। তাই আংশিক হলেও আমাদের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আশা করি, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সব পুলিশ সদস্য দ্রুত জনকল্যাণে নিজ নিজ কর্মস্থলে কাজ শুরু করবেন।’
শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা বরগুনা সদর থানা ছাড়াও জেনারেল হাসপাতাল পরিদর্শন, জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি) ও সিভিল সার্জন কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করে দ্রুত জেলার আইনশৃঙ্খলা ও স্বাস্থ্য সেবার মানোন্নয়নে সহযোগিতা করার অনুরোধ করেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে