পিরোজপুর প্রতিনিধি
পিরোজপুরে স্কুলছাত্র সাদমান সাকিব হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. নাজমুল হাসান নাইমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার আসামি মো. নাজমুল হাসান নাইম (২৯) ইন্দুরকানী উপজেলার দক্ষিণ ইন্দুরকানী গ্রামের মো. শফিকুল আলম হাওলাদারের ছেলে।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম বলেন, ২০১৩ সালের ২৯ আগস্ট পিরোজপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র সাদমান সাকিব প্রিন্স নিখোঁজ হলে তার বাবা থানায় জিডি করেন। পরে ১ সেপ্টেম্বর জেলার আদর্শপাড়া রায়ের পুকুর থেকে সাকিবের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ২ সেপ্টেম্বর আটজনকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেন নিহতের বাবা মো. জাকির হোসেন সরদার লিটন।
২০১৭ সালে মামলার দীর্ঘ তদন্ত ও বিচার শেষে এজাহারনামীয় দুই আসামিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালত দণ্ডবিধির ৩০২/৩৪ ধারায় মো. নাফিজ হাসান নাহিদ ও মো. নাজমুল হাসান নাইমকে (পলাতক) মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং দণ্ডবিধির ২০১ ধারায় ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন।
মামলা রুজুর পর আসামি মো. নাজমুল হাসান নাইম পলাতক ছিলেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা এএসআই মো. মুনসুর আলম অনুসন্ধান করে জানতে পারেন আসামি ঢাকায় পলাতক। সাভার থানার রুজুকৃত মামলার বাদী মো. গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে তিনি যোগাযোগ করে আসামির ছবি ও মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে। মোবাইল নম্বরটি আসামির মায়ের নামে রেজিস্ট্রেশন করা। আসামি ও তাঁর মায়ের এনআইডি দিয়ে ১৯টি সিম উত্তোলন করা হয়েছে। আসামি তাঁর ছদ্ম নাম আরমান ব্যবহার করে দারাজ কোম্পানি হতে একটি পার্সেল অর্ডার করেছিল।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম আরও বলেন, ইন্দুরকানী থানা-পুলিশ দারাজ কোম্পানির সঙ্গে আসামি আরমানের মেসেজ আদান-প্রদানের তথ্য পর্যালোচনা করে। পরে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তাঁর ঢাকার ঠিকানা সংগ্রহ করে ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন মানিকদী এলাকা থেকে ইন্দুরকানী থানার এএসআই মো. মুনসুর আলম ১১ বছর ছদ্মনামে আত্মগোপনে থাকা আসামি মো. নাজমুল হাসান নাইমকে গ্রেপ্তার করেন।
পিরোজপুরে স্কুলছাত্র সাদমান সাকিব হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. নাজমুল হাসান নাইমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার আসামি মো. নাজমুল হাসান নাইম (২৯) ইন্দুরকানী উপজেলার দক্ষিণ ইন্দুরকানী গ্রামের মো. শফিকুল আলম হাওলাদারের ছেলে।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম বলেন, ২০১৩ সালের ২৯ আগস্ট পিরোজপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র সাদমান সাকিব প্রিন্স নিখোঁজ হলে তার বাবা থানায় জিডি করেন। পরে ১ সেপ্টেম্বর জেলার আদর্শপাড়া রায়ের পুকুর থেকে সাকিবের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ২ সেপ্টেম্বর আটজনকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেন নিহতের বাবা মো. জাকির হোসেন সরদার লিটন।
২০১৭ সালে মামলার দীর্ঘ তদন্ত ও বিচার শেষে এজাহারনামীয় দুই আসামিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালত দণ্ডবিধির ৩০২/৩৪ ধারায় মো. নাফিজ হাসান নাহিদ ও মো. নাজমুল হাসান নাইমকে (পলাতক) মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং দণ্ডবিধির ২০১ ধারায় ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন।
মামলা রুজুর পর আসামি মো. নাজমুল হাসান নাইম পলাতক ছিলেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা এএসআই মো. মুনসুর আলম অনুসন্ধান করে জানতে পারেন আসামি ঢাকায় পলাতক। সাভার থানার রুজুকৃত মামলার বাদী মো. গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে তিনি যোগাযোগ করে আসামির ছবি ও মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে। মোবাইল নম্বরটি আসামির মায়ের নামে রেজিস্ট্রেশন করা। আসামি ও তাঁর মায়ের এনআইডি দিয়ে ১৯টি সিম উত্তোলন করা হয়েছে। আসামি তাঁর ছদ্ম নাম আরমান ব্যবহার করে দারাজ কোম্পানি হতে একটি পার্সেল অর্ডার করেছিল।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম আরও বলেন, ইন্দুরকানী থানা-পুলিশ দারাজ কোম্পানির সঙ্গে আসামি আরমানের মেসেজ আদান-প্রদানের তথ্য পর্যালোচনা করে। পরে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তাঁর ঢাকার ঠিকানা সংগ্রহ করে ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন মানিকদী এলাকা থেকে ইন্দুরকানী থানার এএসআই মো. মুনসুর আলম ১১ বছর ছদ্মনামে আত্মগোপনে থাকা আসামি মো. নাজমুল হাসান নাইমকে গ্রেপ্তার করেন।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২ ঘণ্টা আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩ ঘণ্টা আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
৩ ঘণ্টা আগে