দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালী দশমিনায় সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। পরিবারে দাবি, ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলেছিল সে। এলাকাবাসী বলছে, ঘরের মেঝেতে পড়ে ছিল। পুলিশ বলছে, ময়নাতদন্তের পর কীভাবে মৃত্যু হয়েছে সেটি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
গতকাল শনিবার বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার আলীপুর ইউনিয়নের রমানাথ সেন এলাকায় ওই কিশোরীর নিজের বাড়িতে এ ঘটেছে। পরে পুলিশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
ওই স্কুলছাত্রীর নাম মোছা. সুমাইয়া (১২)। সে রমানাথ সেন এলাকার মো. মোশারেফ হোসেনের মেয়ে। সে উপজেলার আলীপুর ইউনিয়নের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
সুমাইয়ার মামা রফিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সঠিকভাবে বলতে পারি না। আমি পাশের বাড়িতে মারাই মেশিন দিয়া ধান লাইতে ছেলাম। মেশিন বন্ধ করার পর বাড়িতে লোকজনের শব্দ শুনে যাই। গিয়া দেখি ঘরের মেঝেতে সুমাইয়ারে শোয়াইয়া রাখছে। পরে জানতে পারি, সে ঘরে একা আছেলে, ওর বাবা কাজের জন্য বাইরে আছেলে। হের মা উঠানে ধান লাইতেছেলে। ঘরের মধ্যে শব্দ শুইন্যা বাড়ির মহিলারা সুমাইয়ারে আড়ার সাথে ঝুলতে দেহে। তারে নামাইয়া আমি আর লোকজন দশমিনা হাসপাতালে নিয়া যাই। ওইহানে হাসপাতালের ডাক্তার মৃত ঘোষণা করে।’
এ বিষয়ে দশমিনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আবিদা নাসরিন জিতু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুমাইয়াকে বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই সে মারা যায়। মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত নই। তবে তার গলায় রশির দাগ দেখা গেছে।’
সুমাইয়ার বাবা মো. মেশারেফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি কাজের জন্য বাইরে ছিলাম। কীভাবে সুমাইয়া মারা গেছে জানি না। লোকের কাছে শুনে আমি হাসপাতালে আসছি।’
এ বিষয়ে দশমিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মেহেদী হাসান বলেন, ‘খবর শুনে হাসপাতাল থেকে সুমাইয়ার মরদেহ থানায় নেওয়া হয়। মৃত্যুর কারণ এখনো নিশ্চিত নই। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
পটুয়াখালী দশমিনায় সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। পরিবারে দাবি, ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলেছিল সে। এলাকাবাসী বলছে, ঘরের মেঝেতে পড়ে ছিল। পুলিশ বলছে, ময়নাতদন্তের পর কীভাবে মৃত্যু হয়েছে সেটি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
গতকাল শনিবার বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার আলীপুর ইউনিয়নের রমানাথ সেন এলাকায় ওই কিশোরীর নিজের বাড়িতে এ ঘটেছে। পরে পুলিশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
ওই স্কুলছাত্রীর নাম মোছা. সুমাইয়া (১২)। সে রমানাথ সেন এলাকার মো. মোশারেফ হোসেনের মেয়ে। সে উপজেলার আলীপুর ইউনিয়নের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
সুমাইয়ার মামা রফিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সঠিকভাবে বলতে পারি না। আমি পাশের বাড়িতে মারাই মেশিন দিয়া ধান লাইতে ছেলাম। মেশিন বন্ধ করার পর বাড়িতে লোকজনের শব্দ শুনে যাই। গিয়া দেখি ঘরের মেঝেতে সুমাইয়ারে শোয়াইয়া রাখছে। পরে জানতে পারি, সে ঘরে একা আছেলে, ওর বাবা কাজের জন্য বাইরে আছেলে। হের মা উঠানে ধান লাইতেছেলে। ঘরের মধ্যে শব্দ শুইন্যা বাড়ির মহিলারা সুমাইয়ারে আড়ার সাথে ঝুলতে দেহে। তারে নামাইয়া আমি আর লোকজন দশমিনা হাসপাতালে নিয়া যাই। ওইহানে হাসপাতালের ডাক্তার মৃত ঘোষণা করে।’
এ বিষয়ে দশমিনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আবিদা নাসরিন জিতু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুমাইয়াকে বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই সে মারা যায়। মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত নই। তবে তার গলায় রশির দাগ দেখা গেছে।’
সুমাইয়ার বাবা মো. মেশারেফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি কাজের জন্য বাইরে ছিলাম। কীভাবে সুমাইয়া মারা গেছে জানি না। লোকের কাছে শুনে আমি হাসপাতালে আসছি।’
এ বিষয়ে দশমিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মেহেদী হাসান বলেন, ‘খবর শুনে হাসপাতাল থেকে সুমাইয়ার মরদেহ থানায় নেওয়া হয়। মৃত্যুর কারণ এখনো নিশ্চিত নই। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আল-কোরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় উত্তাল হয়ে উঠেছে ক্যাম্পাস। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন প্রকাশের পর এটি ‘হত্যাকাণ্ড’ বলে অভিহিত করে হত্যার ঘটনায় প্রশাসনের প্রহসনের প্রতিবাদে
২ মিনিট আগেনেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলায় উপদাখালী নদীতে ডুবে মো. আলী আসাদ (৩) নামের এক শিশু মারা গেছে। সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ঘোষপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুটি ঘোষপাড়া গ্রামের বিল্লাল হোসেন (৩৫) ও আম্বিয়া খাতুন (২৮) দম্পতির একমাত্র সন্তান।
৪ মিনিট আগেপ্রতিষ্ঠানটির চারটি হোস্টেলে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ শিক্ষার্থী থাকে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী নাবিদুল ইসলাম সৈকত জানায়, তার বাড়ি রাজবাড়ীতে। বিমান দুর্ঘটনার পর সারা দিন সে উদ্ধারকাজে অংশ নেয়। তবে তার পরিবার চায়নি দুর্ঘটনার পর সে হোস্টেলে থাকুক। ফলে এখন সে তার মামা সাগর
৮ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উদ্ধারকাজ আজকের মতো সমাপ্ত হয়েছে। বাকি কাজ আগামীকাল মঙ্গলবার (২২ জুলাই) আবার শুরু হবে।
৯ মিনিট আগে